খুব বেশি জায়গা ঘুরতে পারি নি সময় কম থাকায় কিন্তু জেলা হিসেবে ঘুরেছি, চেস্টা করেছি ৫ টা জেলা কাভার করার। শুরু হয় ঢাকা থেকে লঞ্চে বরিশালে। অনেক লঞ্চ আছে বরিশালের, মানামীতে যাওয়ার ইচ্ছা ছিল কিন্তু সার্ভিস বন্ধ থাকায় কুয়াকাটা ২ এ যাই, ভাল লাগায় এটাতেই ব্যাক করি আবার। চাইলে ঐতিহ্যবাহী প্যাডেল স্টিমারেও
একটা সময় ছিলো যখন একা একাই ঘুরতে চলে যেতাম। ২০০৮-২০১৫ পর্যন্ত একা একাই ভারতবর্ষের বিভিন্ন রাজ্য, ভুটান,নেপাল এবং নিজ মাতৃভূমির বিভিন্ন জেলা একা একা ঘুরে বেড়াতাম। এরপর ২০১৬ থেকে গ্রুপ করে ঘুরা শুরু। দীর্ঘবিরতীর পর আবারো আজ একা বের হলাম। এবারের গন্তব্য ছিলো আগারতলা ত্রিপুরা। আগে থেকেই প্লান ছিলো একদম কম বাজেটে
কোভালামই এখন পর্যন্ত একমাত্র সমুদ্র সৈকত যা প্রথম দেখাতেই আমার মন কেড়ে নিয়েছে। যদিও, প্রকৃতির সকল কিছুর মাঝে পাহাড় আমার প্রথম পছন্দ। তাই বলে যে শুধু পাহাড়েই যাই এমনটা নয়। পাহাড়ের পাগল করা আহবানের সাথে সাথে, সমুদ্রের মাতলামি, পাগলামিও বেশ ভালো লাগে।অগনিতবার পাহাড়ে যাওয়া হলেও সমুদ্রেও একপবারে কম যাওয়া হয়নি। এখন পর্যন্ত
বেশ অনেকদিন ধরে রিসোর্টটায় যেতে চাচ্ছি। কিন্তু জল ও জংগলের কাব্য কর্তৃপক্ষ দশ জনের কমে বুকিং নেয় না। আর আমরা আছি 4জন। তাই এই পোস্টটা দেওয়া। ১. আগামী ৫ সেপ্টেম্বর, বৃহস্পতিবার আমরা যাচ্ছি ইন শা আল্লাহ। সকাল সকাল গিয়ে সন্ধ্যার দিকে ফিরে আসব। weekend এ একটু ভিড় থাকতে পারে বলে working day
খাজুরাহো আসলে ভারতের মধ্যপ্রদেশে অবস্থিত একটি ছোট্টগ্রাম। কিন্তু গ্রামটির জন্যে নয় বরং খাজুরাহো পরিচিত এখানকার মন্দিরে ইরোটিক মূর্তিও স্থাপত্যর জন্যে। মূর্তিগুলি প্রায় ১০০০ বছরেরও বেশি পুরানো। ওয়ার্ল্ড হেরিটেজও ভারতের সাতটি আশ্চর্যর মধ্যে এটি একটি। হিন্দু পুরাকথা বা কিংবদন্তি অনুযায়ী বারানসীতে হেতম্বী নামে পরমা সুন্দরী এক ব্রাহ্মণ কন্যা ছিলেন। অল্প বয়সেই তিনি বিধবা
বহুদিন আগের কথা,যখন সীতাকুণ্ডের এই পাহাড়ী এলাকা গুলোতে পশুপাখীদের আনগোনা বেশি ছিলো।হরিণ, বুনো শুয়োর, শিয়াল, গুইশাপ এমনকি বড় বাঘ ও দেখা যেতো মাঝে মাঝে এই এলাকায়। এখন মানুষ এর আনগোনা বেশি। বন্য জন্তু দেখা যায়না বললেই চলে। ফাদ পেতে ঝর্নার পানি খেতে আসা হরিণ শিকার করা হতো বলে এই ঝর্নার নাম হয়ে
অক্সফোর্ড মিশন চার্চ এশিয়া মহাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম এবং বাংলাদেশের শৈল্পিক গির্জাগুলোর অন্যতম স্থাপত্য নিদর্শন। বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের বিভাগীয় শহর বরিশালের বগুড়া রোডে অবস্থিত সুরম্য প্রাচীন স্থাপনা যা ১১৬ বছরের পুরাতন। গ্রিক স্থাপত্যশৈলীতে নির্মিত আকর্ষণীয় গির্জাটির ভেতরে আছে সুবিশাল প্রার্থনা কক্ষ। এর চারপাশ পাম গাছ ঘেরা, গাছের ফাঁক দিয়ে তাকালেই দেখা যাবে টেরাকোটা রঙের
বয়স ৩০০ বছরের বেশি। অবস্থান ১.২ একর জমিতে। খুঁজে পাওয়া যায় না এর গোড়া। সাতক্ষীরার দেবহাটায় রহস্যঘেরা এই বৃক্ষ দেখতে প্রতিদিন ভিড় করে অনেক মানুষ। সাতক্ষীরার দেবহাটা উপজেলা সদর থেকে কিছু দূর গেলেই বনবিবির বটগাছের দেখা মিলবে। জনশ্রূতি আছে, তিনশ বছর আগে জমিদার ফনীভূষণ ম-ল গাছটিকে দেবী জ্ঞান করে, নাম রাখেন বনবিবির
ঢাকার সাভার থেকে রাত ১১ টায় বাসে উঠলাম বেনাপোল যেতে যেতে ভোর ৫ টা। ইমিগ্রেশন এর কাজ শেষ করে নাস্তা করে বাসে উঠলাম দুপুর ১ টায় কলকাতা। এর পর গেলাম ফেয়ারলিতে।ট্রেনের টিকেট কাটলাম পরদিনের রাত ৮ টার কালকা যাওয়ার জন্য। এর পর হোটেল ঠিক করে পরের দিন কোলকাতা ছারার আগে, হাওড়া ব্রিজ-বেলুর