বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত ঘেঁষে বৃক্ষ আচ্ছাদিত সুন্দর একটি প্রাকৃতিক পরিবেশে অবস্থিত এই আলতাদীঘি। বাংলাদেশের অনেকেরই এই স্পট সম্পর্কে জানা নেই। গত মাসের মাঝামাঝি সময়ে সেখানে গিয়েছিলাম। চারিদিকে শালবনের মাঝে বিশাল এক দীঘি। সেখানে নানা প্রজাতির পাখি ও হাঁসের ঝাঁক দেখে মন ভরে যাবে। দীঘির চারপাশে পাকা সরু পথ ধরে হেঁটে হেঁটে ঘুরে দেখতে
এবারের ঈদের ছুটিতে কোথাও যাওয়া হয়নি। গতবার গিয়েছিলাম নেপাল।ভেবে দেখলাম যে, একদিনে ঢাকার আশেপাশে কোথায় ঘুরে দেখা যায়? পরে মনে হল যে,কুমিল্লাতো কাছেই আর যেহেতু ঈদের ছুটি কাজেই জ্যাম পাবো কম। কয়েকটা গ্রুপে বেশ আগে কুমিল্লাতে ডে ট্যুরের পোস্ট পড়েছিলাম। যেমন চিন্তা তেমন কাজ। ঈদের চতুর্থদিন রওনা দিলাম কুমিল্লার উদ্দেশ্যে আমার দুই
কোন জায়গায় ঘুরতে যাওয়া হচ্ছিল না। তাই বন্ধু যখন বলল চল আমরা রামগতি থেকে ঘুরে আসি। একবার চিন্তা করেই রাজি হয়ে গেলাম। ৭-৮ জন যাওয়ার কথা থাকলেও শেষমেশ আমরা হলাম ৬ জন। সকাল ৮.৩০ লক্ষ্মীপুর থেকে রওনা দিলাম লেগুনায় করে গন্তব্য আলেকজান্ডার মেঘনা বিচ। আপনি চাইলে বাসেও যেতে পারেন। বাস আর লেগুনার
রুটঃ ঢাকা(সায়েদাবাদ)>সুনামগঞ্জ>তাহিরপুর>সুনামগঞ্জ>ঢাকা(সায়েদাবাদ) 👉ট্যুরমেটঃ ৯ জন। 👉সময়কালঃ ২ রাত ২ দিন। 👉খরচাপাতিঃ ঢাকা ( সায়েদাবাদ) থেকে সুনামগঞ্জগামী সেমিলোকাল চেয়ারকোচ = ৩০০ টাকা/হেড সুনামগঞ্জ টু তাহিরপুর রিজার্ভ সিএনজি ( সিএনজি প্রতি ৫ জন) = ১০০ টাকা/হেড নৌকা ভাড়া( রিজার্ভ) সকাল থেকে পরদিন সকাল পর্যন্ত ৩২০০ টাকা = ৩৫০/হেড এখানে কিছু কথা বলা দরকার,নৌকায় চুক্তি
টাঙ্গুয়ার হাওর- বাংলাদেশের বৃহত্তর সিলেটের সুনামগঞ্জ জেলায় অবস্থিত একটি হাওর। এ হাওর বাংলাদেশর দ্বিতীয় বৃহত্তম মিঠা পানির জলাভূমি ।স্থানীয় লোকজনের কাছে হাওরটি নয়কুড়ি কান্দার ছয়কুড়ি বিল নামেও পরিচিত। হাওরের সৌন্দর্য উপভোগের সবচেয়ে উপযুক্ত সময় বর্ষাকাল, হাওরের রাতের আকাশে পূর্ণিমার আলো আর তারার মেলায় আপনি হারিয়ে যাবেন কোনো এক অজানায়, আর এই পূর্ণিমা
নীল সমুদ্রের বুকে মাথা উঁচু করে আছে বেশ কিছু সবুজ দ্বীপ। প্লেনের জানালা দিয়ে শুধু আকাশ আর মেঘ দেখতে দেখতে যখন একঘেঁয়ে লাগছিলো, তখনই দৃষ্টিসীমা ফুঁড়ে হঠাৎ উদয় হলো সমুদ্রের বুকে ছোট ছোট সবুজাভ নীল কয়েকটা বিন্দু। বেশ লাগছিলো দেখতে। সমুদ্র প্রায় ছুঁয়েই ল্যান্ড করলো প্লেন। এয়ারপোর্টে নেমেই প্রথম চোখে পড়লো দুদিকে
আমাদের মত ছোটখাটো চাকরিজীবীদের জন্য আসলে দুই ঈদের ছুটি ছাড়া বড় কোন ছুটি আমারা আশা করতে পারি না। রোজার ঈদে ইচ্ছা ছিলো কিন্তু কিছু সমস্যার কারনে হয়ে উঠে নাই। তাই কোরবানীর ঈদটাকেই বেঁছে নিয়েছিলাম আন্দামান ভ্রমনের জন্য। যদিও এই সময়টা আন্দামান ভ্রমনের জন্য সঠিক সময় না অনেকেই বলেছিলো, তবুও দিলাম। এই সময়
প্রথমে সদরঘাট থেকে কাকচিরার লঞ্চে উঠবেন ভাড়া কেবিন নিলে ১৫০০টাকা, কেবিন নিলে কয়েকজন মিলে গেলে ভাড়াটা কম পড়বে। কেবিন ছাড়াও যাওয়া যায়। লঞ্চ ছাড়ে বিকাল ৪ টা থেকে, তাই বিকালেই রওনা করতে হবে। পৌছাবে পরেরদিন খুব সকালে ৪/৫ টার দিকে। কাকচিরা ঘাট থেকে অটো করে চলে যাবেন পাথরঘাটা, ভাড়া নিবে ৪০/৫০টাকা। সেখানে