বাংলাদেশ থেকে যে কয়টি দেশে ভিসা ছাড়া যাওয়া যায় এর মধ্যে ইন্দোনেশিয়া রয়েছে। ইন্দোনেশিয়ার জনসংখ্যার ৮৫ ভাগই মুসলমান। শহরের মূল জানবাহন ট্যাক্সি, প্রাইভেট গাড়ী আর মোটর সাইকেল। তাই বলে বাস, টেম্পো, স্কুটার যে নেই তা নয়। তবে সংখ্যায় অল্প। শুধু জাকার্তায় নয় পুরো ইন্দোনেশিয়াতেই সাধারণ মানুষ নির্ভর করেন মোটর সাইকেলের ওপর। পাবলিক
ট্যুরমেম্বারদের লক্ষ্য ছিল খুবই স্বল্পসময়ে এবং স্বল্প বাজেটে ম্যাক্সিমাম স্পট কাভার করা। তবে যাওয়ার ২/৩ দিন আগে থেকেই প্রচন্ড বৃষ্টি,তাই ট্যুর নিয়েও সংশয় সৃষ্টি হয়েছিল যে এ পরিস্থিতিতে যাওয়া ঠিক হবে কিনা বা গেলেও সব স্পট মেঘের কারনে দেখতে পাবো কিনা। যাই হোক সব জল্পনা-কল্পনার মধ্যে একটু রিস্ক নিয়েই ১২ জুলাই রাতে
ভ্যালী অফ ফ্লাওয়ারস এবং শিখদের একটি জনপ্রিয় তীর্থস্থান হেমকুন্ড যাওয়ার বেসক্যাম্প হিসেবে পরিচিত ছোট্ট একটি গ্রাম ঘাঙ্গারিয়া। ১০০০৩ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত এই গ্রাম। ৬০০০ ফুট উচ্চতায় নিকটবর্তী গ্রাম গোবিন্দঘাট থেকে ১০ কি.মি. ট্রেকিং করে এসে সবাই বিশ্রাম করে এখানে এসেই। যদিও ঘোড়া কিংবা হেলিকপ্টারের ব্যবস্থাও আছে। ট্রেকিং রুটটি বেশ সুন্দর! একপাশে বিশাল
যারা হবিগঞ্জ সাতছড়ি উদ্যানে ট্রি এক্টিভটিং করতে দেখেছেন কিন্তুকরা হয়নি তারা সহজে সিলেট ভ্রমণের একটা দিন খাদিম নগর জাতীয় উদ্যানে ঘুরে আসতে পারেন ও করতে পারেন ট্রি এক্টিভেটিং। খাদিমনগর জাতীয় উদ্যান বাংলাদেশের সিলেট জেলায় অবস্থিত একটি জাতীয় উদ্যান। ২০০৬ সালের ১৩ এপ্রিল এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ৬৭৮.৮০ হেক্টর (১৬৭৭ একর) জমি নিয়ে এই
কর্মব্যস্ত জীবনে ছুটির দিন ছাড়া নিজেদের পরিচিত গণ্ডির বাইরে বের হওয়ার কল্পনা করার আগে গায়ে কম্পজ্বর আসে। তো জীবনে বেকার দিন হাত গোনা কয়টাই বা পাওয়া যায়? এমনই বেকার দিন পেয়েছিলাম গত বুধবার। হাতের কাজ সেরে যখন এই চিন্তা করছিলাম আজকে তাড়াতাড়ি বাসায় যাব ফোন পেলাম জুয়েল রানার৷ ভাই কোথায়? ফ্রি থাকলে
আট দিন শ্রীলঙ্কা ঘুরে আমাদের পরবর্তী গন্তব্য মালদ্বীপ। মালদ্বীপের জন্য বরাদ্দ পাচ দিন। আমি প্রাইভেট আইল্যান্ড চয়েজ করেনি এর পিছনে আমার যুক্তি, যেহেতু আমি ঘুরতে পছন্দ করি তাই এখানে একরাতে এক লাখ টাকা খরচ না করে, পারলে এই টাকা দিয়ে পরে আর একটা ট্যুর দিবো,ওয়াটার বাংলোর আনন্দের চেয়ে আমি ওই টাকাটা দিয়ে
এই একটা যায়গা, যে যায়গার কথা মনে পড়লে, যে যায়গার কথা ভাবলে, যে যায়গার ছবি দেখলে আমার আর মন খারাপ হয়না, থাকেনা। যেখানে মন খারাপেরা কিছুতেই কাউকে আঁকড়ে ধরতে পারেনা। এখানে মন খারাপেরা বাতাসের সাথে উড়ে উড়ে, মেঘেদের সাথে ভেসে ভেসে, সুখের বৃষ্টি হয়ে ঝরে পরে। যেখানে মন খারাপেরা পাহাড়ের গায়ে গায়ে
আজকের দিনের শুরুটাও বেশ ভালো ভাবেই হয়েছিল আমাদের। দিনের যাত্রাটা শুরু করলাম আমরা পরিচিত ক্রাং সুরিকে দিয়ে। দ্বিতীয়বারের মতো আসা হল এখানে। ভরা বর্ষার মৌসুমের তীব্র তর্জন-গর্জনের ক্রাংসুরিকে দেখেছিলাম গতবার। তবে এবারের রুপ আর আগেরবারের রুপ সর্ম্পূণ ভিন্ন। গুগোলের বিভিন্ন ছবিতে দেখা ক্রাংসুরির যে রুপের টানে এখানে আসা তারই দেখা মিলল এবার।
অফিসের একটা কাজে গিয়েছিলাম টাঙ্গাইলে। কাজটি নির্ধারিত সময়ের আগেই শেষ হয়ে যাওয়ায় আর ভ্রমনের প্রতি একটা টান থাকায় ভাবলাম টাঙ্গাইলের দর্শনীয় কোন স্থানে ঘুরে যাই।প্রথমবারের মতন টাঙ্গাইলে আসার কারনে সব কিছুই ছিল একেবারে নতুন আর অপরিচিত তাই শরণাপন্ন হলাম জনাব গুগল সাহেবর নিকট, উনাকে জিজ্ঞেস করার সাথে সাথেই উনি পার্ক,জমিদার বাড়ি আর
ভোলায় এই যাবৎকালে তথা দক্ষিণাঞ্চলের নির্মিত হয়েছে সর্ববৃহৎ অত্যাধুনিক নিজাম-হাসিনা ফাউন্ডেশন মসজিদ। শহরের উকিল পাড়ায় প্রায় দেড় একর জমির ওপর নিজাম-হাসিনা মসজিদটি নির্মিত। চোখজুড়ানো বাহারি কারুকাজ আর সৌর্ন্দয্যমন্ডিত মসজিদটি দেখতে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ ভীড় জমান এবং শুক্রবারের জুম্মা আদায় করতে দূর দুরান্ত থেকে অনেকে এখানে ছুটে আসেন। নানা রঙয়ের মার্বেল পাথরসহ