সিকিম ভারতের দ্বিতীয় ক্ষুদ্রতম রাজ্য। এর তিনদিকে নেপাল, চীন আর ভূটানের বর্ডার। কাঞ্চঞ্জঙ্ঘার কোলে নর্থ সিকিম যেমন বরফে ঢাকা থাকে, আবার সাউথ সিকিমে সবুজের সমারোহ। এখানে নেপালী, ভুটানের কালচার এর প্রভাব অনেক বেশি৷ অনেক পুরোনো বুদ্ধিস্ট মনেস্ট্রি, মন্দির সিকিমকে ঐতিহাসিক জায়গা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে, আবার অসাধারন সব দৃশ্য- পাহাড়, নদী, মেঘের মিলনমেলা
ভারতের মেঘালয় ঘুরতে যেতে চান কিন্তু অফিস থেকে বড় ছুটি পাচ্ছেন না অথবা আকাশে লক্ষ তারার মেলা, গৃহত্যাগী জোস্নাময় শীতের রাতে পাহাড়ি নদীর ধারে তাবুবাস করতে চান সাথে ক্যাম্প ফায়ার, অথবা স্বচ্ছ জলের বহমান পাথুরে নদীতে ঝাপাঝাপি অথবা স্নোরকেলিং/ কায়াকিং/বোটিং করতে চান তবে এই ট্যুরটি আপনার জন্য। মাত্র দুই দিন সময় হাতে
অনেকদিন ধরে ইচ্ছে ছিল এটায় যাওয়ার। যদিও অনেকের কাছে এটা দেখার মত কিছু না, পরিত্যক্ত বাড়ি হিসেবে চলে কিন্তু আমার কাছে জমিদার বাড়ি মানেই শ'খানেক বছর আগের জীবনকে অনুভব করা, বাড়ির প্রতিটি ইটের গাঁথুনিতে অন্য সময়ের গল্প লিখা। সেই গল্প সাধারণ চোখে দেখা যায় না। ♣️ তেওতা জমিদার বাড়ির ইতিহাসঃ তেওতা জমিদার
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যের সাথে মানুষের প্রেম বহুযুগের। তাই প্রায় সবার মনেই ইচ্ছে থাকে অন্তত নিজ দেশটাকে ঘুরে দেখার। সময়, সুযোগ, সঙ্গী, অর্থ কিংবা যাতায়াত ব্যবস্থার কারনে অনেকেরই হয়তো যাওয়া হয়ে ওঠেনা। আবার অনেকেই শত বাঁধা উপেক্ষা করে বেড়িয়ে পরেন অজানা গন্তব্যের উদ্দেশ্য। ঘুরতে যেমন আমার ভাল লাগে তেমনি যারা ঘুরতে পছন্দ করে তাদেরকেও
চলো সিলেট যাই! ২-৩ দিন থাকবো, সব জায়গায় ঘুরবো। ২৫শে আগস্টের ট্রেনের টিকিট কেটে ফেল্লাম; ফার্স্টক্লাস পাইনি- পেলাম শোভন চেয়ার। বিমানবন্দর থেকে উঠে পরলাম। উঠেই মনে হলো বাসে গেলেও পারতাম! মাথার উপরে ফ্যান নেই, পুরো বগির সব সুইচ কাজ করে, আমাদের মাথার উপরের বাতির সুইচ কাজ করেনা! তাই সারা রাস্তা বগির একমাত্র
এই ট্যুর প্ল্যান কেবল বাজেট ট্রাভেলারদের জন্য। আমরা তিন বন্ধু-ছোট ভাই মিলে ৯ ডিসেম্বর রাতে পঞ্চগড়ের ট্রেনে উঠি।( ট্রেনের টিকিট৫৫০টাকা)। ট্রেন ছাড়ে রাত ৮টায়। ১০ তারিখ সকালে পঞ্চগড় পৌছাতে আমাদের অনেক দেরি হয়ে যায়।পঞ্চগড় থেকে বাংলাবান্ধা যাই ৭০ টাকা বাস ভাড়া দিয়ে। বাসস্ট্যান্ড থেকে অটোতে ১০ টাকা দিয়ে বর্ডারে যাই। বাংলাদেশ বর্ডারের
মনে মনে সিদ্ধান্ত নিয়েছি, আর কিছু না হোক, অন্তত বাংলাদেশের সবগুলো জেলা ঘুরে দেখব। দেখার পাশাপাশি অইসব এলাকার ঐতিহ্য গুলো তুলে ধরব। সেই ইচ্ছা অনুযায়ী এবারের ভ্রমণ,, মানিকগঞ্জ দর্শন। তেওতা জমিদার বাড়ি,বালিয়াটি জমিদার বাড়ি,সরিষার ক্ষেত এসব ছিলো লক্ষ্য। চারজনের যাত্রা চারদিক থেকে। তাই যে যার মতো সর্বপ্রথম গাবতলী থেকে একত্রিত হবার মনস্থির
সুনির্দিষ্ট প্লান এবং গুগল ম্যাপের সঠিক ব্যবহার জানলে সময় এবং খরচ দুটোই সেভ করা সম্ভব। পতেঙ্গা সী বিচ আগেই ঘুরেছি তাই আমি পুরাতন মন্দির,মসজিদ,নগরে দাঁড়িয়ে থাকা পাহাড়,শহীদ মিনার এসব স্থানে গিয়েছিলাম। ১।কৈবল্যধাম রাম ঠাকুর আশ্রম: এটি পাহাড়তলিতে অবস্থিত অনেক পুরাতন একটি আশ্রম।পাহাড়ের উপরে অবস্থিত এই আশ্রমের সৌন্দর্য যে কাউকে অবাক করবে। এ.কে
আমাদের যাত্রা ছিল বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলার রেমাক্রি ইউনিয়নের নাফাখুম এবং দুর্গম নাক্ষিয়ং এর দেবতাপাহাড় >আমিয়াখুম>ভেলাখুম>সাতভাইখুম। ১ম দিন- কুমিল্লা থেকে রাত ১২.৪৫ টায় সৌদিয়া বাসে (টিকিট ৬২০) যাত্রা শুরু করে সকাল ৬.০০ টায় বান্দরবান শহরে পৌছয়ে যাই। বাস থেকে নেমে নাস্তা শেষ করে চান্দের গাড়ি রির্জাভ (৫৫০০৳) করে থানচির উদ্দেশ্য রওনা
ভোলাগঞ্জ মুগ্ধ করেছে আমাকে, আমি শিওর মুগ্ধ করবে আপনাকে ও। কোলাহল মুক্ত নিরিবিলি পরিবেশে যদি প্রকৃতি উপভোগ করতে চান, তাহলে ভোলাগঞ্জ সাদাপাথর এর তুলনা কেবল এটি নিজেই। হাওরের পরিস্কার স্বচ্ছ পানি আপনার মন ভুলাতে বাধ্য করবে। আর মেঘলয় এর বিশাল বিশাল পাহাড়ের সাথে মেঘের ছন্দপতন খেলা উপভোগ করতে গিয়ে কখন যে সময়