রাজশাহী থেকে যশোর যাত্রা শুরু খুলনাগামী সাগরদাঁড়ি এক্সপ্রেসের মধ্য দিয়ে। ট্রেনে রাজশাহী থেকে যশোর পৌঁছতে পাঁচ ঘন্টা লাগে। সকাল ৬.৪০ এর ট্রেনে দুপুর ১২.০০ এ পৌঁছলাম যশোর স্টেশনে। যশোরে স্টেশনের পাশেই কিছু হোটেল-রেস্তোঁরা রয়েছে। দুপুরের খাবারটা ওখানেই সারলাম। এরপর ছোট ভাই রিসিভ করতে আসল। যশোরে রাজশাহীর তুলনায় অটো ভাড়া অনেক বেশী। অটোতে
**সতর্কতা: ১) আপনাকে অবশ্যই সময়ের সাথে চলতে হবে। কারন এখানের লোকাল বোট + রাঙ্গামাটি থেকে ফিরতি বাস( রাত ৮:৩০) Sharp time এ চলে। ২) এখানে Teletalk আর Robi ছাড়া অন্য কোন সিমের নেটওয়ার্ক থাকে না। ৩) ধুপপানি হচ্ছে এক বৌদ্ধ বিক্ষুর তীর্থ স্থান। তাই এখানে এসে চিল্লাপাল্লা ও উচ্চবাচ্য করবেন না। **যা
সকালে চলে গেলাম পেহেলগাম ট্যাক্সি স্টান্ড,,, সেখানে বিভিন্নরকম গাড়ী আছে, আমরা একটা ইনোভা নিলাম সরকারি রেইট এর চেয়ে অল্প কিছু কম রাখলো বাংলাদেশী পরিচয় দেয়ার পর 😍 প্রথমেই গেলাম আরু ভ্যালী,, পাহাড় বেস্টিত সবুজ পাইন গাছের সারি আর মেঘের ভেলা, আহ মন জুড়ানো পরিবেশ,, সেখানে ঘুরে ফিরে,, এবার গেলাম পেহেলগাম মিনি চিড়িয়াখানায়,
জয়পুরের মত যোধপুর হচ্ছে রাজস্থানের আরেকটি ঐতিহ্যবাহী শহর।যোধপুর খুব ই প্রাচীন জনপদ।জয়পুর থেকে যোধপুর এর দূরত্ব প্রায় ৩৩৩ কিলোমিটার। ট্রেনে যেতে প্রায় ৬ ঘন্টা লাগে।ভাড়া ১২০ রুপি।আমরা দিল্লি থেকে জয়পুর গিয়েছিলাম।সেখানে একদিন ঘুরে ভোরের ট্রেনে যোধপুর যেয়ে পৌছাই সকাল ১১ টায়।দিল্লি ফেরার অগ্রীম টিকিট কেটে এরপর যোধপুর শহর ঘুরতে বের হই। রাজস্থানে
এই ইটপাথরের শহরের বাহিরে গিয়ে কে না চাই মনের প্রশান্তি নিতে? কেউ চাই পাহাড়,কেউ আবার সমুদ্র সৈকত। আর যদি পাহাড় সাগর দুটোই উপভোগ করা যায় আর তো কথাই নেই। কথা বলছিলাম,চট্টগ্রাম জেলার বাঁশখালী থানার।যার প্রবেশ পথেই পুকুরিয়া চা বাগান, প্রধান সড়কপথ পাহাড় ঘেঁষে যা প্রকৃতি প্রেমিদের মনোমুগ্ধকর। শুধু চা বাগান দেখেই কি
আমার তুরস্ক আসাটা অনেকটা লটারী পাওয়ার মত। ইউরোপীয় ইউনিয়নের একটা স্কলারশীপে তুরস্কের রাজধানী আংকারায় আসলাম পিএইচডি কোর্সের একটা সেমিস্টার পড়াশুনা করার জন্য। আর সেই সুবাদে তুরস্কের তথা ইউরোপের বৃহত্তম শহর অনন্য অসাধারন ইস্তানবুল দেখার সৌভাগ্য হল। ইতিহাস ও ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ ইস্তানবুল পৃথিবীর বুকে একটি অনন্য শহর। ইস্তানবুলকে কত নামেই না ডাকা যায়!
বাংলার প্রত্নতাত্ত্বিক ঐতিহ্যের মধ্যে রাজশাহীর পুঠিয়া রাজবাড়ী অন্যতম। ১৮৯৫ সালে মহারানী হেমন্তকুমারী দেবী আকর্ষনীয় ইন্দো ইউরোপীয় স্থাপত্যরীতিতে আয়তাকার দ্বিতল বর্তমান রাজবাড়ীটি নির্মাণ করেন।রাজশাহী জেলা সদর হতে ৩২ কিঃমিঃ উত্তর- পূর্বে নাটোর মহাসড়ক অভিমুখে পুঠিয়া অবস্থিত। বাসে করে দেশের যে কোন স্থান হতে পুঠিয়া আসা যায় এবং ট্রেনে করে নাটোর অথবা রাজশাহী নেমেও
সকাল ৬ টা বেজে ৩০ মিনিট, পারাবত এক্সপ্রেসসের জন্য অপেক্ষা। যথাসময় তাঁহার উপস্থিথি। ভিড় সামলে আমার আমাদের আসনে বসলাম । সকাল ১১ টায় আমারা শ্রীমঙ্গল নামলাম। মেঘলা আকাশ , গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি। এর মাজে গরম ধুয়া তোলা, করা লিগার এর এক কাপ চা। হোটেলে চেক–ইন করেই আমরা বের হয়ে পড়ি। লাউয়াছড়া রেইন
ITINERARY LA PANDORA CRUISES 2 DAYS 1 NIGHT (Ha Long Bay - Lan Ha Bay) Day 01: Hanoi – Ha Long Bay – Lan Ha Bay (L/D) 08:30Hotel or private address pick up with our shuttle bus. Short break half way. 12:00Arrive Got Ferry Terminal, transfer by tender to La Pandora Cruise,