কেওক্রাডং ভ্রমণ অভিযান

অনেক দিন ধরেই কোথাও ঘুরতে যাবো যাবো করে যাওয়া হচ্ছিল না..ট্যুরের জন্য প্রচন্ড ব্যাকুল হয়ে..ঠিক করলাম বান্দরবান যাবো.. অনেক দিন পাহাড় দেখি না.. কিন্তু পাহাড়ে ঝর্নায় পানি নাই.. ঝর্নার আশায় গেলে মন খারাপ করে ফিরতে হবে।তাই ঠিক করলাম শুকনা ট্রেকই করব। গন্তব্য কেওক্রাডং। আবহাওয়ার পূর্বাভাসে যদিও ট্যুরের ৩ দুনেই বৃষ্টি দেখাচ্ছিল.. তাও

বর্ষাকালের মনপুরা ভ্রমণ বিতান্ত ও খরচাপাতি

ঢাকা থেকে লঞ্চে মনপুরা কেবিন সিংগেল ৮০০ টাকা , ডাবল ১৮০০ টাকা , ডেক ৩০০ টাকা । হাজির হাট এ থাকার জন্য আবাসিক হোটেল পাওয়া যায় । ডাক বাংলো তে ৫০০-৬০০ টাকা । অন্যান্য ৩/৪ টা হোটেল আছে ,হোটেল হানিফ ভাল মানের ডাবল বেড এর রুম ৬০০ টাকা সর্বোচ্চ । মনপুরার প্রধান

ক্যাম্পিং প্রেমিদের জন্য বেস্ট জায়গা মারায়াং তং

বন্ধুর কাছ থাকে শুনেছি আলীকদমে এক পাহাড় আছে, নাম তার মারায়াং তং। বড় কঠিন সে পাহাড়ের রাস্তা, একটানা দুই-আড়াই ঘণ্টা উঠতে হয়। সেখান থেকে নাকি হাত বাড়ালেই চাঁদ ছোঁয়া যায়। জ্যোৎস্নার আলোয় দূরের পাহাড় গোনা যায়—লিলুয়া বাতাসে প্রচণ্ড গরমের মধ্যেও কম্বল গায়ে ঘুরতে হয়! শুনেই আর তো সইছে না অবশেষে জুনের ৮

মেঘালয় ৩ রাত ৪ দিনের ভ্রমণ প্ল্যান এবং খরচবলি

৩ রাত ৪ দিনের ট্যুরে সাত জনের জন প্রতি মোট খরচ ১০০০০ টাকা। একটু হিসেব করে চললে ৮০০০/৯০০০ টাকার এর মধ্যে হয়ে যাবে। ভিসা লাগবে ডাউকি বর্ডার দিয়ে। বর্ডারে ডলার চেক করে। সাথে করে ডলার নিয়ে যাবেন দেশ থেকেই। ট্রাভেল ট্যাক্স দেশেই দিয়ে যাবেন। তাইলে বর্ডার দ্রুত পার হতে পারবেন। ট্রাভেল ট্যাক্স

”নীলাদ্রি” বাংলাদেশের ‘কাশ্মীর’ ভ্রমণ

নীল রঙে রূপায়িত ''নীলাদ্রি'' । এ যেন নীলের রাজ্যে হারিয়ে যাওয়া । হ্যা নীলাদ্রির কথা বলছি, ভাবছেন এটা আবার কি? এই স্বর্গীয় সৌন্দর্যে ভরা জায়গাটা কাশ্মীর নয় আমাদের দেশেই ! কি অবাক হচ্ছেন ? ছবি দেখে কাশ্মীর ভেবে ভুল করবেন না, একে নীলাদ্রি নামেই চেনে সবাই। এর অবস্থান টেকেরঘাট, সুনামগঞ্জে। এর অপরূপ

তেঁতুলিয়ায় দেখে আসুন হিমালয় আর এভারেস্ট

দেশের ভ্রমণ পিপাসুদের হিমালয় দেখতে আর নেপাল বা তিব্বত যেতে হবে না। বাংলাদেশের সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া থেকেই উপভোগ করা যাবে হিমালয়ের নয়নাভিরাম দৃশ্য। শুধু হিমালয় নয়, বাড়তি পাওনা হিসেবে ভারতের কাঞ্চনজংঘা পাহাড় দেখা যাবে একই সফরে। এ দৃশ্য দেখার জন্য দূরবীণ বা বাইনোকুলার সাথে করে নিয়ে আসতে হবে না। দৃষ্টিশক্তি

পাথারিয়া পাহাড়ে-মহামায়া টিলা ভ্রমণ

পাথাড়িয়া পাহাড়ের এই মায়াময় টিলা দেখে আমাদের চোখে লাগে অতি বিষ্ময়কর সৌন্দর্য্য। মায়ময় পবিত্র সুন্দর। সিলেটের মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা থেকে আমরা মটর সাইকেলে চেপে রওয়ানা করেছি। সঙ্গী জুলফিকার তাজুল, আশফাক অনিক, কামরান এবং আমি। পিছ ডালা পথে মটরসাইকেল এগিয়ে চলেছে। দক্ষিণভাগ পৌছার পর আমরা বামের পথ ধরি। কলাজুরা পৌছার পর মিলে দুই

শাহ পরীর দ্বীপ টেকনাফ, জেটি টেকনাফ বীচ, শামলাপুর বীচ ভ্রমণ

এর সর্ব দক্ষিনের বৈচিত্রতা মুগ্ধ করে দিবে আপনাকে।। এখানে প্রকৃতি যেমন সুুন্দর, জীবন ধারণ ও তেমন কঠিন।। নির্জন, কোলাহল বিহীন ও মায়াবী দ্বীপ, শাহ পরীর দ্বীপ।। এখানে নেই কোন পর্যটকের আনাগোনা।। এ দ্বীপের জেটি থেকে দেখা যাবে দক্ষিণে বাংলাদেশের শেষ সীমানা।। রাতে থাকার জন্য কোন হোটেল নেই।। তাবু করে থাকা ও তেমন

উড়িষ্যা ভ্রমণে যেভাবে যাবেন ও খরচ

আমাদের উড়িষ্যা ভ্রমণের সবশেষ গন্তব্য ছিলো কটক। কটক ভুবনেশ্বর কিংবা পুরীর মতন তেমন পপুলার কোন ট্র্যাভেল ডেস্টিনেশন না কিন্তু উড়িষ্যার প্রাচীন রাজধানী কটকের নাম এত বেশি বার শুনেছি যে যাবার লোভ সামলাতে পারি নি। পুরী থেকে ১৮০০ রুপিতে ট্যাক্সি ভাড়া করে কটকের পথে রওনা দেই সকাল থাকতেই। পুরী থেকে কটক ৮২ কিমি।

রাতের চরফ্যাশন যেন নৈসর্গিক সৌন্দর্য্য সমারহ

চারদিকে বাহারি আলোকসজ্জা। শহরের এক প্রান্তে আলো আর অন্য প্রান্তে সবুজের হাতছানি। কোথাও লাল, কোথাও নীল, আবার কোথাও বা সবুজ আলোয় আলোকিত শহর। কোথাও আবার আলো আর রঙের মন মাতানো মিশ্রণ। উঁচু টাওয়ার, বিনোদন পার্ক আর ফ্যাশন স্কয়ার- সব মিলিয়ে সৌন্দর্য্যে ছেয়ে গেছে পুরো শহর। দেখে মনে হবে যেন নৈসর্গিক পরিবেশ। এতোক্ষণ