ভুটান নিয়ে অনেক কিছু পড়েছি TOB এর অনেক পোস্ট এ, আর একটু বেশি এ পড়েছি কারন অনেক দিন থেকে মন ভুটান যাব ভুটান যাব করছিল।একবার বাইরোড যাবার চেষ্টা ও করেছিলাম কিন্তু ভিসা পাই নাই,তাই এবার সময় সুযোগ হতেই এয়ার এর টিকিট কেটে নিলাম। সোনারতরি টাওয়ার এর ছয়তলায় Druk Air এর অফিস ,
তাড়াশ ভবন/রাজবাড়ী লিখে কতবার গুগল ম্যাপে সার্চ করেছি কিছুই পাই নি।অথচ গুগলে তথ্য আছে,অতঃপর বন্ধু জানাল,তাড়াশ রাজবাড়ী রায় বাহাদুর গেট এর কাছেই মূলত "রায় বাহাদুর গেট"ই হচ্ছে তাড়াশ রাজবাড়ীর মূল তোরণ। ইতিহাস কি বলেঃ তাড়াশ ভবন বা রাজবাড়ী নির্মিত হয়েছে ১৮ শতকের কোন এক সময়ে।এর নির্মাতা তৎকালীন জমিদার রায়বাহাদুর বনমালী রায়।১৯৯৮ সালে
এক পশলা বৃষ্টির পর ঝলমলে রৌদ্রজ্জ্বল মাতামুহুরির তীর। নদীর বাঁধানো পাড়ে বসে চারপাশটা দেখতে দেখতে গায়ে এসে লাগে বাতাসের আদ্র শীতল শিহরণ। পড়ন্ত দুপুরে মাতামুহুরীর দু’কূল জুড়ে রঙ আর জৈবিক চাঞ্চল্যের ছড়াছড়ি। নদীর জল সবুজ, দুই কূলের রঙ সবুজ। তাদের সঙ্গ দিতেই যেন নদীর ওপর নেমে এসেছে সাদা পেজা তুলোর মত মেঘদলের
আমার বন্ধু মনির বলেছিলো, একটা পাহাড় আছে যেখানে মেঘের সাথে রাত্রীযাপন করা যায়। বন্ধু মহলে মনিরের একটা ভালো নাম ডাক আছে, কেউ কোথায় ঘুরতে গেলে মনিরের ডাক পড়ে কিভাবে যাবে কোথায় থাকবে পুরো বিস্তারিত পাওয়া যায় মনির থেকে। গত একবছর আগে মনের বায়নাটা শুরু, কিন্তু সুযোগ সুবিধা করতে পারছিলাম না কোনভাবে। স্বপ্নটা
যারা সময় স্বল্পতা, বেশি টাকার জন্য ঘুরতে বের হচ্ছেন না তাদের জন্য চন্দ্রনাথ পাহাড় সবথেকে সেরা একটি অসাধারণ জায়গা। চন্দ্রনাথ পাহাড় সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১২০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত। সীতাকুন্ড শহরের অদূরে অবস্থিত এই পাহাড়। প্রকৃতি এত সুন্দর চন্দ্রনাথ পাহাড় এর চূড়ায় না উঠলে বিশ্বাস হয় না। শীত /বর্ষা /গরম তিন কালে তিন
পৃথিবীকে আল্লাহতাআলা বানিয়েছেন খুব সুন্দর করে যা বুঝা যায় ধারনা পাওয়া যায় ভ্রমণের মাধ্যমে। ভ্রমণ এমন একটা জিনিস যার মাধ্যমে আল্লাহর সৃস্টিজগত তার কুদরতের কিয়দাংশ বহিঃপ্রকাশ হয় মাত্র। আর এই অপার্থিব সৌন্দর্য দেখে আমরা আমাদের চোখ জুড়াই আর মনপ্রাণ হয়ে উঠে সতেজ যা আমাদের চলার পথে ক্লান্তকর জীবনে এনে দেয় নতুন উদ্যম।
মেঘ আর পাহাড় সবসময় মনে এক অদ্ভুত অনুভূতির সৃষ্টি হয়।সে সুবাদে আমরা ৬ জনের গ্রুপ মিলে শিলং যাবার প্ল্যান করি ২ মাস আগে থেকেই।কিন্তু ভিসা না হওয়ার কারণে ৩ জন বাদ পরে যায় ট্যুর থেকে।তাই ৩ জন মিলেই ১০ জুন ১২.১৫ এর এনা বাসে মহাখালী থেকে শুরু করি জার্নি। বাসে যাবার কারণ
বাওয়াছড়া লেকটি মিরসরাই এর ওয়াহেদপুর গ্রামের বারমাসি ছড়ার মুখে অবস্থিত বলে লেকটির নামকরণ করা হয়েছে বাওয়াছড়া লেক। মিরসরাই উপজেলার ওয়াহেদপুর ইউনিয়নের ছোটকমলদহ বাজারের দক্ষিণ পাশে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের দেড় কিলোমিটার পূর্বে লেকের অবস্থান।লেক পার হয়ে একটু হাটলেই পাবেন ২ টি ঝর্ণা..মনোমুগ্ধ প্রাকৃতিক চাদরে ঢাকা প্রকল্পটিতে ঝর্ণার পানি আছড়ে পড়ছে। দূর থেকে শোনা যায়
একদিনের ট্যুর এ ঘুরে আসতে পারেন বরিশাল এর উজিরপুর এ অবস্থিত অপূর্ব সুন্দর বায়তুল আমান জামে মসজিদ বা গুঠিয়া মসজিদ ও বরিশাল এর মাধবপাশা,বাবুগঞ্জ এ অবস্থিত দুর্গাসাগর দীঘি। দুটো জায়গা কাছাকাছি হওয়ায় খুব সহজেই জায়গা দুটোয় ঘুরে আসতে পারবেন। যে কোন দিন সময় করে রাত এর বাস বা লঞ্চ এ বরিশাল যাবেন।