পাহাড়ি এবড়ো-থেবড়ো রেলট্র্যাকের ১২ কিঃমিঃ পথ পাড়ি দিয়ে আপনি যখন দেখা পাবেন এই উদ্ভিন্নযৌবনার তখন আপনার অভিব্যক্তিটা হবে ঠিক এরকমই। বলছিলাম উচ্চতার দিক থেকে ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ ঝর্ণা দুধসাগরের কথা। বাঙ্গালীদের কাছে ভারতের উত্তর দিকটা যত জনপ্রিয় দক্ষিণ ততটা নয়। কিন্তু দক্ষিণ ভারতীয় অঞ্চলও ভরপুর প্রাকৃতিক বৈচিত্র্যে। অনেকটা স্রোতের বিপরীতে গিয়েই গত
বাংলাদেশের অন্যতম ঝুলন্ত ব্রীজ 'রাঙ্গামাটি ঝুলন্ত ব্রীজ' থেকে দৃষ্টিনন্দন কাপ্তাই লেক আপনাকে মুগ্ধতায় ভরিয়ে দেবে । ব্রীজ পার হয়ে উপরে উঠলে আরও চমৎকার ভিউ দেখতে পাবেন। আর পলওয়েল পার্কে গিয়ে লেকের সম্পূর্ণ ভিউ দেখতে পাবেন। সাথে বাতাসের শুনশান ও পানির ঢেউয়ের ধ্বনিও। যখন আপনি রাঙ্গামাটি এরিয়ায় ঢুকবেন তখন থেকে উচুঁ-নিচু পাহারের খেলা
ঐতিহাসিক নিদর্শণে টান অনুভব করেন এমন মানুষরা এ ঈদে ঘুরে আসতে পারেন। ভারতীয় উপমহাদেশে মোঘল আমল থেকে ব্রিটিশ আমল পর্যন্ত বহুল আলোচিত, বিতর্কিত এবং গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয় ছিলো জমিদারি প্রথা। প্রভাব প্রতিপত্তির সাথে বিশাল জমিদারি সামলানো জমিদারদের রেখে যাওয়া সম্পত্তি বর্তমানে ঐতিহাসিক নিদর্শন। বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে ইতিহাসের সাক্ষি হয়ে দাড়িয়ে আছে বিভিন্ন ঐতিহাসিক
আজ যাচ্ছি ফুলগাজী ও পরশুরাম উপজেলায়।শহরের এফ রহমান এসি মার্কেটের সামনে থেকে নিয়ে নিলাম রিজার্ভ সিএনজি।ফুলগাজীর অভিমুখে যাত্রাকালে প্রথমেই দেখে নিলাম উপজেলার হাসানপুরে নির্মিত মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ 'শহীদ স্মরণী তোরণ'। সেখান থেকে চলে গেলাম ফুলগাজীর ঐতিহাসিক দোল মন্দির।প্রায় দেড়শত বছরের ঐতিহ্যবাহী ও নানা রহস্যে ঘেরা এই মন্দির এতদিন পরিত্যক্ত অবস্থায় থাকলেও বর্তমানে সংস্কার
অনেকদিন ধরেই বন্ধুরা মিলে কোথাও বেড়াতে যাওয়ার পরিকল্পনা হচ্ছিল। আজ এর সমস্যা তো কাল ওর। ফলে কোনো পরিকল্পনাই সফল হচ্ছিল না। এর একটা বড় কারণ অবশ্য ছিল। আর তা হলো সবার ব্যস্ততা। কেউ ব্যস্ত চাকরি নিয়ে কেউবা আবার পারিবারিকভাবে। গত রোজার ঈদের দিন অনেকদিন পর বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডায় হঠাৎ করেই আবার কথা
রাবার গাছের সবুজ পাতাগুলো বাতাসের সঙ্গে দুলছে। ঘন এসব গাছের মাঝ দিয়ে হাঁটা দিলে সবুজের সমারোহে হারিয়ে যাবে মন। গাছের ছায়ায় বসলে জুড়িয়ে যাবে শরীর ও প্রাণ। বিস্তৃত সমতল জায়গার মধ্যে এ রাবার বাগানের চারপাশে তাকালেও দেখা মিলবে অপরুপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের। ঢাকার কাছে এমনই নয়নাভিরাম রাবার বাগান রয়েছে। অনন্য প্রাকৃতিক শিল্পসত্ত্বায় পরিপূর্ণ
মুসলিম শরিফ তীর্থ আজমের শহরটি আজকের নয়। পাহাড় বেষ্টিত আনা সাগরের তীরে ৪৮৬ ফুট উচ্চে রমনীয় পরিবেশে সবুজ মরুদ্যানের মতোই রূপ পেয়েছে শহর। ধর্ম, ইতিহাস আর স্থাপত্যের সমন্বয় ঘটেছে এখানে। তেমনই সর্বধর্ম সমন্বয়ে মিলনক্ষেত্র ও পূণ্যভূমি এই আজমের। কথিত আছে ৭ বার আজমের দর্শনে ১ বার মক্কা দর্শণের পূণ্য মেলে। সপ্তম শতকে
সুন্দরবন: বন জঙ্গল কখনোই আমার পছন্দের তালিকায় ছিলো না।যখন প্যান শুনলাম যে সুন্দরবন যাওয়া হবে তখন মনটা অনেক খারাপ হয়েছিলো।কারণ সমুদ্রটাই বরাবর ভালোলাগার ছিলো। আর এখন সুন্দরবন নামটা শুনলেই শুধু একটা কথাই মনে হয়, তুমি এতো সুন্দর কেনো?! আমরা গিয়েছিলাম খুলনা হয়ে।রুট ছিলো ঢাকা-খুলনা-করমজল-সুন্দরবন। আমাদের ট্যুর ছিলো ৩দিন ৩রাতের। গত বছর ডিসেম্বরের
কী অদ্ভুত সুন্দর দৃশ্য! একপাশে সন্ধ্যা নদীর সকালের স্নিগ্ধ রূপ, অন্যপাশে অভ্যর্থনা জানাচ্ছে লাল শাপলা। দূর থেকেই মনে হচ্ছে, আমাদের অপেক্ষাতেই স্বচ্ছ পানির উপরে লাল শাপলা ফুলের বড় এক প্রাকৃতিক স্বর্গ সৃষ্টি করে দাঁড়িয়ে আছে! ফুটন্ত শাপলা ফুলের রাজ্যের মধ্যে বেশ কয়েকজন ছেলে-মেয়ে ভেসে বেড়াচ্ছেন নৌকায়। এপার থেকে ওপারে যাচ্ছেন, শাপলা তুলছেন