কৌশানি পৌঁছে, গাড়ির জানালা দিয়ে ডান দিকে তাকিয়েই মনে হল যেন হিমালয়ের বেলকোনিতে চলে এসেছি আমরা! একদম সে রকমই অনুভূতি হয়েছিল সেই শেষ বিকেলের রক্তিম হয়ে ওঠা হিমালয়ের রেঞ্জ দেখে। একদম চোখের সামনে, হাত ছোঁয়া দুরত্তে যেন দাড়িয়ে আছে আমাদের দিকে তাকিয়ে। আমাদের বাসার জানালা দিয়ে আমরা যেমন বেলকোনির গাছ দেখি, ফুল
তিয়ানজিন শহর চীনের ৫ টি বড় শহরের একটি। সমুদ্র উপকূল হতে সন্নিকটে এ শহরে সবসময় শীতল বাতাস বয়ে চলে। অনেকদিন ধরে যাব যাব করলেও যাওয়া হয়ে উঠেনি। অবশেষে পরীক্ষা শেষ হলো, বউ বাচ্চারা দেশ হতে এসেছে। এবার বন্ধুরা ও পরিবারের সবাই পরিকল্পনা করলাম তিয়ানজিন দেখতে যাব। আমরা বুলেট ট্রেন এ উঠলাম বেইজিং
এবার দৃষ্টিনন্দন পার্ক ও ঝরনা দেখতে পাবেন একটি বিমানবন্দরে। সিঙ্গাপুরের চেঙ্গি বিমানবন্দরের ভেতরেই গড়ে তোলা হয়েছে বিশাল পার্ক ও ঝরনা। যাত্রীদের সময় কাটানো ও বিনোদনের জন্য অভাবনীয় এ কাজটি করেছে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। সূত্র জানায়, বিশ্বের সপ্তম ব্যস্ত বিমানবন্দর এটি। এখানে পাঁচতলা উচ্চতার চোখধাঁধানো কাচের ডোম, বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘ ইনডোর ঝরনা আর হাজারখানেক
‘পানতুমাই’ বাংলাদেশের সবচেয়ে সুন্দর গ্রাম। পানতুমাই সিলেট জেলার পশ্চিম জাফলং ইউনিয়নের একটি গ্রাম যা ভারত সীমান্তের মেঘালয় পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত। পানতুমাই গ্রামের স্থানীয় নাম “পাংথুমাই” কিন্তু সঠিক উচ্চারণ “পানতুমাই”। এটিই বাংলাদেশের সবচেয়ে সুন্দর গ্রাম বলার যথেষ্ঠ কারন রয়েছে। নয়নাভিরাম, অপূর্ব, অসাধারন, নান্দনিক, হৃদয়স্পর্শী, এই সবগুলো শব্দও যদি এই নামের সঙ্গে লাগানো হয়
কিছু তথ্যঃ ♦রাজশাহী থেকে বাঘার দূরত্ব প্রায় চল্লিশ কিলোমিটার। ♦বাঘার সবজয়গাতেই আছে আমের বাগান। ♦আম বাগান দেখতে চলে যেতে পারেন ঐতিহাসিক বাঘা মসজিদ। ♦প্রাচীন এ মসজিদ ইট দিয়ে তৈরি। ♦মূল মসজিদের চারপাশে চারটি ও মাঝখানে দুই সারিতে পাঁচটি করে মোট দশটি গম্বুজ আছে। ♦মসজিদের পূর্বপাশে পাঁচটি দরজা আছে। ♦উত্তর ও দক্ষিণ দেয়ালের চারটি দরজাই
মৌলভীবাজার জেলা বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সিলেট বিভাগের অন্তর্গত ঐতিহ্য মন্ডিত জেলা। পর্যটন শিল্পের জন্যে গুরুত্বপূর্ন এই জেলা বাংলাদেশের সভ্যতা, ঐতিহ্য, কৃষ্টি ও সংস্কৃতিতে অবদান অনেক। বৈচিত্রময় চারপাশে, দৃষ্টি নন্দন চা বাগান, আদিবাসীদের সংস্কৃতি ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আপন মহিমায় এই জেলা অন্যে জায়গা থেকে ভিন্ন। মৌলভীবাজার জেলায় রয়েছে অনেক পর্যটক আকর্ষণীয় ভ্রমণ স্থান ও
বাংলা-সিকিম সীমান্তের কাছাকাছিই অবস্থান এই লেকটির। পেডং-এর দিক দিয়ে এলে রেশিতে রেশিখোলা নদী পেরোতেই বাংলা শেষ, সিকিম শুরু। যেখান থেকে আরিতার লেক খুবই কাছে (মাত্র ছ’কিলোমিটার)। আবার রংপো অবধি জাতীয় সড়ক ধরে এসে রোরাথাং, রিনক হয়েও পৌঁছনো যায় এখানে। ৪৬০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত পান্নাসবুজ রঙের এই সরোবরটির দৈর্ঘ্য ১১২০ ফুট, প্রস্থ ২৪০
মাতৃজননী যখন ‘Adventure 50L’ নামক ব্যাগখানা কিনে দিয়েছিলেন, তখনো বুঝিনি এভাবে আমাকে অ্যাডভেঞ্চার গুলে গুলে খাওয়ানো হবে। বগালেক ঘোরার উদ্দেশ্যে বের হয়েছিলাম। সহজ একটা জার্নিকে কঠিন এক অ্যাডভেঞ্চারে পরিণত করতে আমার ব্যাগখানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে। অভিযানের শুরু সেপ্টেম্বরের এক উত্তপ্ত বিকেলে। বান্দরবানের উদ্দেশ্যে আমাদের ঢাকা থেকে রাত আটটার বাস ধরার কথা
দমবন্ধ করা ভিড়, হইচই ইত্যাদি থেকে দূরে গিয়ে নির্জন, নির্মল পরিবেশে বসে হিমালয়ের অপার শোভা উপভোগ করা যদি উদ্দেশ্য হয়, তবে চলে আসুন এই জায়গায়। শিলিগুড়ি থেকে গ্যাংটকগামী রাস্তা ধরে গিয়ে রানিপুল থেকে (এখান থেকে গ্যাংটক মাত্র ১২ কিলোমিটার দূরে) ডানহাতি রাস্তায় ঘুরে যান। কিছুটা এগোতেই পৌঁছে যাবেন সারামসা উদ্যানে। বিভিন্ন প্রজাতির
৫৫০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত সিকিমের রাজধানী শহর গ্যাংটক এক আধুনিক পাহাড়ি শহর। হোটেল, রেস্তোঁরা, ক্যাফেটেরিয়া, শপিং মল, অজস্র দোকানপাট— সব মিলিয়ে এক জমজমাট শহর। ‘মে-ফেয়ার’ ও ‘রয়েল প্লাজা’ হোটেলে ক্যাসিনোও আছে। আবার রোপওয়ে চড়েও আকাশপথে দেখে নেওয়া যায় গোটা শহর। ভাল ভাবে গ্যাংটক দেখতে গেলে হাতে দু’টি দিন রাখতেই হবে। প্রথম দিনটা