হুট করে যেনো নতুন করে সবাই দেবতাখুম কে আবিষ্কার এর নেশায় নেমেছে। আর নামবেই না কেনো! মোটামুটি অল্প ট্রেকিং এ ভালো কিছুর অভিজ্ঞতা কে না চায়। তো দেবতাখুম নিয়ে ২/৩ টা পোষ্ট চোখে পড়েছিলো Travelers of Bangladesh (ToB) তে। এরপর একটু ঘেটে দেখলাম ২০১৭তে মাত্র একজনের পোষ্ট আছে TOB তে দেবতাখুম নিয়ে।
এটাই প্রথম আন্তর্জাতিক ট্যুর ছিলো। গিয়েছিলাম ৫ জন, এর আগে কেও শিলং যাইনি তাই ট্যুর নিয়ে অনেক স্টাডির ব্যাপার ছিলো। অনেকগুলো ট্যুরিজম এজেন্সির শিলং ট্যুরের ইভেন্ট নিয়ে স্টাডি করতে হয়েছে। কিছু ব্যাপার শেয়ার করি, হয়তো নতুন ট্রাভেলারদের কাজে লাগবে। ১. চেষ্টা করতে হবে তামাবিল বর্ডারে যত সকালে সম্ভব পৌছাতে। আমরা সকাল ৯
ঘুরে আসলাম বাংলার ভেনিস বরিশাল থেকে। যারা ১ দিনের সাপ্তাহিক ছুটি কাজে লাগাতে চান তারা অবশ্যই ঘুরে আসতে পারেন। এই এক ট্যুরে আপনি বরিশাল, ঝালকাঠি এবং পটুয়াখালী এই তিনটি জেলা ঘুরে আসতে পারবেন। রুটঃ সদরঘাট > বরিশাল > বানড়িপাড়া > আটঘর > কুরিয়ানা > ভীমরুলী বাজার > গুটিয়া মসজিদ > দুর্গা সাগর
রেমা কালেঙ্গা বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য অভিযান শেষ করে এবার আমাদের গন্তব্যস্থল এশিয়ার বৃহত্তম গ্রাম বানিয়াচং। বানিয়াচং উপজেলা হবিগঞ্জ জেলার অন্তর্গত একটি প্রশাসনিক এলাকা। এর আয়তন ৪৮২.৪৬ বর্গ কিলোমিটার। এর উত্তরে রয়েছে শাল্লা উপজেলা এবং দিরাই উপজেলা, দক্ষিণে হবিগঞ্জ সদর উপজেলা ও লাখাই উপজেলা, পূর্বে নবীগঞ্জ উপজেলা ও হবিগঞ্জ সদর উপজেলাএবং পশ্চিমে রয়েছে আজমিরীগঞ্জ
টিওবি তে সিক্কিম ভ্রমণের পোস্ট দেখতে দেখতে ঘুরে আসলাম সিক্কিম-দার্জিলিং।আমাদের দলটি ছিল ৮ জনের।এর মধ্যে ৭ জনের বর্ডার ছিল চ্যাংড়াবান্ধা আর ১ জনের হরিদাসপুর।আমরা ৭ জন ২৫ এপ্রিল রাতে শ্যামলী এন আর ট্রাভেলসে শিলিগুড়ির উদ্দেশ্যে রওনা হই।টিকেটের দাম ছিল ১৬০০ টাকা।আমরা ২৬ তারিখ রাতে রওনা দিতে চেয়েছিলাম কিন্তু টিকেট না পাওয়ায় ২৫
আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতের একটি শহর কলকাতা, যা কিনা শুধু কেনাকাটা আর চিকিৎসার প্রয়োজনেই যাওয়া হয়। কিন্তু আপনি জানেন কি এর প্রাগঐতিহাসিক স্থাপনা ও নয়নাভিরাম সুন্দর স্থান সমূহ? তাই আপনার জ্ঞাতার্থে শপিং সহ নানান বৈচিত্র্যময় ও উপভোগ্য ভ্রমণ প্লান নিয়ে আমরা এনেছি এক অভাবনীয় প্যাকেজ। Day 01: রবীন্দ্র সরোবর লেক বিরলা মন্দির
বাংলাদেশের ছোট্ট একটি জেলা শেরপুর । জেলাটি ময়মনসিংহ আর জামালপুরের পার্শ্ববর্তী এবং প্রায় ৩০ কিলোমিটার বিস্তৃত ভারতীয় সিমান্তের পাশে অবস্থিত । শেরপুরের উল্লেখযোগ্য দিক হচ্ছে, পুরো সিমানাজুড়ে মনোমুগ্ধকর গারো পাহাড়, যা সারাদেশের বহু পর্যটকের কাছে প্রিয় একটি জায়গা । এই গারো পাহাড়ের কোল ঘেঁসেই ১৯৯৭ সালে বাংলাদেশ-ভারতের পণ্য আমদানি-রফতানি কার্যক্রম ও ইমিগ্রেশন
আজকের গল্পটা আমার একা একা গোমুখ অভিযানের কোথায় কত অর্থকড়ি খরচ হয়েছে বা করেছি তাই নিয়ে। ৪০+ দীর্ঘ ধারাবাহিক গল্প লেখার মাঝে মাঝেই এই প্রশ্ন করেছেন অনেকেই যে এই অভিযানে খরচ কেমন হয়েছে বা লাগবে? যদিও প্রতি পর্বেই সেই পর্বের খরচ সংক্রান্ত ব্যাপার লিখে দেবার চেষ্টা করেছিলাম, তবুও অনেকের অসীম কৌতূহল শুধু
২৩ এপ্রিল চেন্নাই থেকে ভোর ৫:০৫ এর ফ্লাইটে যখন বিমান আন্দামানের রাজধানী পোর্ট ব্লেয়ারে ল্যান্ড করে, তখন ঘড়িতে ৬:৪০। নির্ধারিত সময়ের প্রায় ৪০ মিনিট আগেই এসে পৌঁছে গিয়েছি। আগে জানতাম, আন্দামান রেস্ট্রিটেড এরিয়া যেখানে যেতে RAP (Restricted Area Permission) লাগে, ইমিগ্রেশনে গিয়ে এক্সট্রা সিল এবং পারমিশন স্লিপ নিতে হয়, পুরো ট্রিপে সেটা
মালয়েশিয়ার ফেডারেল সরকারের রাজধানী হিসেবে কুয়ালা লামপুরের জায়গায় পুত্রজায়াকে বেছে নেয়া হয় সেই দেশের অর্থনীতি দ্রুত চাঙ্গা হয়ে ওঠার পর। কুয়ালা লামপুরের ঠিক বাইরেই পুত্রজায়া অবস্থিত এবং এর নামকরণ হয়েছে মালয়েশিয়ার প্রথম প্রধানমন্ত্রী টুঙ্কু আবদুর রহমান পুত্রা এর নামানুসারে। পুত্রজায়াকে এখন প্রাথমিকভাবে মালয়েশিয়ার প্রথম ইন্টেলিজেন্ট গার্ডেন সিটি নামে অভিহিত করা হয় এর