আম আর আম। গাছে গাছে ঝুলছে কাঁচা-পাকা আম। রাস্তার দুই ধারে যত দূর চোখ যায়, কেবলই আমের বাগান। ইচ্ছা করলেই মাটিতে দাঁড়িয়ে, এমনকি শুয়ে-বসেও ছোঁয়া যায়। চাইলে দু-একটা পেড়ে খেতেও পারবেন। যাঁরা এই অভিজ্ঞতা নিতে চান, তাঁরা এখনই চলে যেতে পারেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ আমের বাগানে। প্রখর এই রোদেও ছায়াঘেরা বাগানগুলোতে পাবেন স্নিগ্ধ, শান্তিময়
দুর্গাসাগর হল, বাংলাদেশের দক্ষিনে বরিশাল জেলার অন্তর্গত একটি বৃহৎ দিঘী। বরিশাল শহর থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার উত্তরে স্বরূপকাঠি - বরিশাল সড়কে মাধবপাশায় এর অবস্থান। শুধু জলাভূমির আকার ২৭ একর। পার্শবর্তী পাড় ও জমি সহ মোট আয়তন ৪৫.৪২ একর। ১৭৮০ সালে চন্দ্রদ্বীপের পঞ্চদশ রাজা শিব নারায়ন এই বিশাল জলাধারটি খনন করেন। তার স্ত্রী
সাগরকন্যা সেন্ট মার্টিনে ঘুরতে যেতে আগ্রহীদের অনলাইন নিবন্ধন ব্যবস্থার মধ্যে আনার কথা ভাবছে সরকার। প্রবালদ্বীপটির জীববৈচিত্র্য রক্ষার বিষয়টি মাথায় রেখে এমনটি ভাবা হচ্ছে। এ বিষয়ে একটি পরিকল্পনা পরিবেশ অধিদপ্তরে প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। তবে চলতি বছরের মধ্যেই তা বাস্তবায়নের প্রত্যাশা করছেন সংশ্লিষ্টরা। পরিকল্পনার অংশ হিসেবে শীঘ্রই একটি সফটওয়ার তৈরি করা হবে বলে জানা
ট্রাভেলস group দেখে আইডিয়া নিয়ে প্লান করলাম চাঁদপুর ট্যুর এবার দিয়েই ফেলবো ।অনেক বার নানান কারনে যাওয়া হয়নি ।যাই হোক , প্রথমে ঢাকা সদরঘাট আসতে হবে ।সদর ঘাট এসে লালকুঠির টার্মিনাল এ চলে আসতে হবে ।সেখানে ৫ টাকা করে প্রবেশ টিকিট কেটে প্রবেশ করতে হবে । প্রতি ৩০ মিনিট পর পর লঞ্চ
এটি পঞ্চগড় জেলার তেতুলিয়া উপজেলার রওশনপুর নামক গ্রামে অবস্থিত। শহর থেকে কাজী টি এস্টেট এর দূরত্ব আনুমানিক ৫৫ কিলোমিটার। সৌখিনতায় মানুষ কী কী করতে পারে তার এক নিদর্শন হচ্ছে কাজী এন্ড কাজী টি এস্টেটের ব্যক্তিগত বাংলো এবং অফিস কার্যালয়ের পুরো জায়গাটি। দৃষ্টিনন্দন গেট দিয়ে ভেতরে ঢুকতেই হাতের ডান দিকে রয়েছে লতাপাতার ছায়ায়
আরব সাগর এবং ভারতে নোনা জলের দ্বিতীয় বৃহত্তম হ্রদ ভেম্বানাড়ের ওপর অসংখ্য দ্বীপ নিয়ে তৈরি কোচি। কোচিতে কি কি দেখবেন:- (১) আথিরাপাল্লি জলপ্রপাত (বাহুবালি-১ সিনেমার শুটিং স্পট) – কোচি থেকে ৭২ কিমি, গাড়ি বা বাসে আসুন। ভারতের নায়াগ্রা ফলস্ বলা হয়। ৮০ ফুট ওপর থেকে ঝাঁপিয়ে পড়ছে চলাকুডি নদীতে।আথিরাপাল্লি জলপ্রপাতে বলিউডের অনেক
ঢাকা ফেরার পালা পথে মহেড়া জমিদার বাড়ি দেখে ঢাকা ব্যাক মহেড়া জমিদার বাড়ি,নাটিয়াপাড়া,টাঙ্গাইল টাঙ্গাইল ঘুরার জন্য গিয়েছিলাম এবং ৪ দিন সাইকেল নিয়ে ঘুরেছিও অনেক.... আর টাঙ্গাইলের সবচেয়ে সুন্দর হলো "মহেড়া জমিদার বাড়ি"... আগেই বলে টাঙ্গাইল যাওয়ার মূল উদ্দেশ্যে ছিলো "মহেড়া জমিদার বাড়ি" দেখা... যমুনা সেতুর এ পাড় মানে টাঙ্গাইকের ভূয়াপুর থেকে রওনা
আমরা কম বেশি বেশির ভাগ রাঙ্গামাটি যাই,আমার মতে যারা আমরা চট্টগ্রামে থাকি তাদের জন্য একদিনের ট্যুর জন্য যতেষ্ট এটি রাঙ্গামাটি তে মূলত আগে থেকে একটি আলোচিত পর্যটন কেন্দ্র হল ঝুলন্ত ব্রিজ এটি প্রায় পর্যটকরা ঘুড়ে দেখেন।। গেছিলাম ভাই সাথে দেখা করতে রাঙ্গামাটি আর জানতাম না যে রাঙ্গামাটি তে সুন্দর সুন্দর পর্যটন কেন্দ্র
মনভালো করা অসম্ভব সুন্দর একটি সকাল পার করলাম। কি অসম্ভব সুন্দর ছবির মতো সাজানো একটি গ্রাম। মনে হচ্ছে আমি স্বপ্ন দেখছি। তামাবিল বর্ডার পার হয়ে, এক কিলোমিটার দূরেই ডাউকি বাজার। ডাউকিতে একটা রাত কাটিয়ে সকালে জীপে করে ইকো ট্যুরিজম এন্ড এ্যাডভেঞ্চার ক্লাবের ১০ জনের ছোট্ট দলটি যখন গ্রামে প্রবেশ করলাম, তখন মনে
বাংলাদেশ ইমিগ্রেশন শেষ করে উত্তরে তাকাতে ভারতে প্রবেশের বিশাল গেট নজরে পড়ল। আমার শরীর জুড়ে তখন শিহরণ। শিহরণের কারণ অবশ্য বিদেশ ভ্রমণ নয়, শিহরণের কারণ বর্ডার পার হলেই যে জেলাটায় পা রাখব তার নাম দার্জিলিং। সত্যজিৎ রায়ের দার্জিলিং। অবশ্য দার্জিলিং জমজমাট গল্পের প্রেক্ষাপট যে দার্জিলিং শহরকে ঘিরে সে শহর এখান থেকে বেশ