কি কি দেখবেন? #লক্ষন সাহার জমিদার বাড়ি এবং #পবিত্র কোরআনের প্রথম বাংলা অনুবাদক ভাই গিরিশচন্দ্র সেনের বাস্তুভিটা। তবে সময় পেলে ওয়ারী বটেশ্বর যেতে পারেন। ★★যেভাবে যাবেন:- ঢাকার মহাখালী হতে নরসিংদী /ভৈরবগামী যে কোন বাসে পাঁচদোনা মোড় নামবেন ভাড়া ৮০টাকা । পাঁচদোনার মোড়ের খুব কাছেই গিরিশ চন্দ্র সেনের বাড়ি হেটেই যেতে পারবেন।আর সেখানে গিয়ে তার
এই কম্বো প্যাকেজের স্বাদ নিতে হলে আপনাকে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড আসতেই হবে। ১১৫২ফুট উচ্চতার চন্দ্রনাথ মন্দির আর কুমিরা ঘাটের সাগরের মাঝে হাফ কিমি হেঁটে চলায় যে শান্তি টা পাবেন সেটা অন্য জায়গায় পাওয়া একটু দুস্কর ই হয়ে পড়বে। এই ট্যুর টা ডে-নাইট ব্যাকপ্যাকার্সদের জন্য আদর্শ। আমরা শুরু করেছিলাম নোয়াখালী থেকে।সীতাকুণ্ড বাজার পৌছাতে বেলা
ইদানিং ক্যাম্পিং এর বেশ ক্রেজ চলছে। সেই ক্রেজের টানে চলে গেলাম সেন্ট মার্টিন ক্যাম্পিং করতে এক বিশাল কাফেলার সাথে। সেই কাফেলার অরগানাইজার ছিল Sujauddin F. Sohan। জীবনের সেরা অভিজ্ঞতার মধ্যে অন্যতম ছিল এই ক্যাম্পিং ট্যুরটা। শিপ চালু না হওয়ায় আমাদের পুরো টীম ট্রলারে করে সেন্ট মার্টিনের উদ্দ্যেশে রওনা দেয়। শেষ বিকেলে যখন তাবু
ইদানিং অনেকেই পঞ্চগড় থেকে কাঞ্চনজংখা দেখার জন্য তেতুলিয়া পাড়ি জমান। তেতুলিয়া থেকে সাধারনত অক্টোবর-নভেম্বর মাসে কাঞ্চনজংখা দেখা যায় তাও আবার আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে। গত দুই বছর আগে ইচ্ছা জাগে তেতুলিয়া থেকে কাঞ্চনজংখা দেখার। কিন্তু সময়ের কারনে তা সম্ভব হয়নি। কিন্তু আল্লাহর রহমতে এবার একটা সুযোগ পাই তাও হঠাৎ করেই। বন্ধুর ফোন। সে
সন্দ্বীপ বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব উপকূলে বঙ্গোপসাগরে অবস্থিত চট্টগ্রাম জেলার অন্তর্গত একটি দ্বীপ। এটি মেঘনা নদীর মোহনায় অবস্থিত। এটি বাংলাদেশের অত্যন্ত প্রাচীন একটি দ্বীপ। এখানে প্রায় ৪০০,০০০ জনসংখ্যা রয়েছে। সমগ্র দ্বীপ ৫০ কিলোমিটার দীর্ঘ এবং ৫-১৫ কিলোমিটার প্রশস্ত। দ্বীপের প্রত্যেকটি জায়গা দেখার মতন। ফসল ভরা মাঠ সবুজ প্রকৃতি, হাট, বাজার সব কিছু। দ্বীপের উত্তর
বান্দোস আইল্যান্ড রিসোর্ট, মালদ্বীপ। লাইফের অন্যতম বেস্ট ট্যুর ছিলো। স্রেফ স্বর্গের মত একটা জায়গা,জাস্ট উপভোগ করেছিলাম। https://www.facebook.com/elahi.mahbub1/videos/1718888534796600/ ট্যুর রিভিউঃ ঢাকা থেকে শ্রীলংকান এয়ারলাইন্স এর কলম্বো কানেকটিং বিরক্তিকর ফ্লাইট শেষ করে মালে'র ভেলানা ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট যখন পৌছাই তখন রাত ১২:৩০,এয়ারপোর্ট এ আগে থেকে অপেক্ষমাণ হোটেল এজেন্ট তাদের গাড়িতে করে নিয়ে পাশের হুলুমালে বীচ
শতবছরের সাক্ষী এই বাড়ি এই রকম আরো ৪ টা বাড়ি দাড়িয়ে আছে টাঙ্গাইল জেলার মির্জাপুর থানার মহেড়া নামক জায়গায় সরকারী পৃষ্টপোষকতায় এই বাড়ির দেখাশোনা করে থাকে বাংলাদেশ পুলিশ কেননা এর পাশেই আছে পুলিশ টেনিং সেন্টার। একদিন ঘুরার মত এক অনবধ্য জায়গা খরচ এর কথা ভাবলে মাএ জন প্রতি ৪৫০ টাকা খরচ করলেই