যারা সিলেট যাবেন তিন দিনের জন্য

ঘননীল আকাশ। সামনে সারি সারি পাহাড়। পাহাড়ের চূড়ায় মেঘের কুন্ডলী। নৈকট্যে গেলে ছেঁড়া ছেঁড়া মেঘ। মেঘের বুক চিরে নেমে আসা ঝর্ণা। নিচে নেমে জল ও পাথরের সম্পর্কে শাঁ শাঁ শব্দ। সেই জলই আবার মিশে যাচ্ছে পিয়াইনের সাথে। পাথরে পাথরে বন্ধুত্ব। পাথরে ও নদীতে মিতালি। পাথরে মানুষে জীবনযাপনের যুদ্ধ। চারিদিকে বিস্তৃত সবুজ। পাহাড়ে

কালা পাহাড়

এক দিনের ট্যুরে যদি আপনি এক্সট্রিম এডভেঞ্চার আর ট্র্যাকিং দিতে চান।। তাহলে আপনার জন্য কালা পাহাড়ই আদর্শ স্থান।। ========================================== কালা পাহাড় (ট্যুরের বিবরন, কিভাবে যাবেন, যাবতীয় খরচের হিসাব) সিলেটের পাহাড় শুনলে আমরা যা মনে করি তা হল ছোট ছোট টিলা। আমার ভাবনাতেই তাই ছিল। কিন্তু সত্যি বলছি কালা পাহাড়ের উপরে যখন উঠবেন

শ্রীমংগল ট্যুরপ্ল্যান (দুই দিন)

বাসঃ এনা-মহাখালী-১২০০টা-৪০০ টাকা(বিয়ানীবাজারের গাড়ি) সায়দাবাদ থেকে ( হানিফ - শ্যামলী ভাড়া ঃ  ৩৮০টাকা  ) প্রথম দিনঃ শ্রীমঙ্গল(চৌমুহনী) পৌছাতে আনুমানিক ভোর ৫টা।হোটেল বুক প্লাস রেষ্ট (০৫০০-০৯০০)।ব্রেকফাস্ট করে সিএনজি ভাড়া করবেন।সিএনজি ভাড়া ১০০০-১২০০ টাকা।চাইলে দুইদিনের টা একসাথে ভাড়া করতে পারেন। ২৫০০ টাকার মত পড়বে। ঘুড়বেন-১।লাউয়াছড়া (১.৫ ঘন্টা) ২।মাধবপুর লেক (১.৫-২ঘন্টা) ৩।বাইক্কা বিল (যদি টাকা

টাঙ্গুয়ার হাওর ভ্রমণ

টাঙ্গুয়ার হাওর এর প্রতি ট্রাভেলারদের ইদানিং আগ্রহ লক্ষ্য করা যাচ্ছে । আমি প্রতিদিন অনেকের কাছ থেকেই ফোন পেয়ে থাকি । তাই আজকে আমি টাঙ্গুয়ার হাওর ভ্রমণ নিয়ে বিস্তারিত জানাচ্ছি । টাঙ্গুয়ার হাওর এর সাথে কি কি দেখবেনঃ ১ । টাঙ্গুয়ার হাওর ২ । বারেকের টিলা ৩ । টেকেরঘাট এবং বরছরা ৪। যাদুকাটা

লালাখাল ভ্রমন

লালাখাল ভ্রমনের এক ডজন টিপসঃ কিভাবে যাবেনঃ ১। প্রথমে বাংলাদেশের যেকোন জায়গা থেকে সিলেট আসতে হবে । ২। সিলেট আসার পর নগরীর সোবানীঘাট পয়েন্ট অথবা শিশুপার্ক এর সামনে থেকে বাস/ লেগুনা/ সিএনজি করে সারিঘাট যেতে হবে । ৩। আপনি যদি সারিঘাট থেকে সরাসরি লালাখাল এবং জিরো পয়েন্ট যেতে চান তাহলে সারিঘাট নৌকা

সেন্ট মার্টিন দ্বীপ

বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ 'সেন্ট মার্টিন' এর অবস্থান বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের জেলা কক্সবাজারের টেকনাফ থানায়। টেকনাফ থেকেও প্রায় ৯-১০ কিঃ মিঃ দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর এর বুকে এই দ্বীপ এর অবস্থান। আয়তনে খুব বড় নয় এই দ্বীপ, ৮ বর্গ কিঃ মিঃ, আর লোক সংখ্যা প্রায় ৭০০০-৭৫০০ এর মতন।এই দ্বীপের সম্পর্কে বলতে গেলে প্রথমেই যে

মিরসরাই ও সীতাকুন্ডের ঝর্ণা ঝিরির সাতকাহন

আমরা অনেকেই প্রতি বছর চট্রগ্রামের মিরসরাই ও সীতাকুন্ডের উপর দিয়ে বান্দরবান , কক্সবাজার , সেন্ট মার্টিন্স সহ অনেক জায়গায় ঘুরতে যাই। আর এই মিরসরাই ও সীতাকুন্ডের পাহাড়ের ভাঁজে ভাঁজে লুকিয়ে আছে অসংখ্য দৃষ্টি নন্দন ঝিরি , ছড়া ও ঝর্ণা যা আমাদের অনেকের কাছেই অজানা। বাংলাদেশের এই পর্যন্ত আবিষ্কৃত বহু ধাপ বিশিষ্ট খৈয়াছড়া

বিছনাকান্দি

বর্ণনাঃ  ঘননীল আকাশ। সামনে সারি সারি পাহাড়। পাহাড়ের চূড়ায় মেঘের কুন্ডলী। নৈকট্যে গেলে ছেঁড়া ছেঁড়া মেঘ। মেঘের বুক চিরে নেমে আসা ঝর্ণা। নিচে নেমে জল ও পাথরের সম্পর্কে শাঁ শাঁ শব্দ। সেই জলই আবার মিশে যাচ্ছে পিয়াইনের সাথে। পাথরে পাথরে বন্ধুত্ব। পাথরে ও নদীতে মিতালি। পাথরে মানুষে জীবনযাপনের যুদ্ধ। চারিদিকে বিস্তৃত সবুজ।

কক্সবাজার- টেকনাফ ভ্রমন-৩

কক্সবাজার যারা বেড়াতে যাবেন, তাদের কাজে আসতে পারে ভেবে শেয়ার করলাম। ১। পিক টাইমে কক্সবাজার বেড়াতে যাবার প্ল্যান না করাই ভালো। হোটেলের ভাড়া সহ যে কোন স্বাভাবিক খরচ আপনার কয়েকগুন বেশি হবে। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, আপনি কোথাও ঘুরে শান্তি পাবেন না। ২। অফ পিক টাইমে কক্সবাজারে বেড়াতে গেলে আপনি ১২০০ টাকা

কক্সবাজার- টেকনাফ ভ্রমন-২

আপনারা যারা ককসবাজার যাবেন/যাচ্ছেনঃ * হিমছড়ি পার হয়ে ইনানীর আগে রেজু খালের ব্রীজের গোড়ায় বিজিবির একটি চেক পোষ্ট আছে। সেই চেক পোষ্টের হাতের বাম দিকে যে চিকন রাস্তাটি দেখবেন, নির্দ্ধিধায় চলে যান। পারলে সাইকেলে যাবেন অথবা গ্রুপ করে হেঁটে অথবা মোটরসাইকেল হলে কথায় নেই! এই রোডের অল্প কিছুদূর পর একটি ভাঙ্গা ব্রীজ