এইবারের শীতে অনেকেই দেখলাম অনেক জায়গায় ঘুরতে গেছেন। চট্টগ্রাম সিলেট বিভাগ ই সবচেয়ে বেশি। এইবারের ছুটিতে আমিও প্রথমবারের মত কক্সবাজার সেন্ট মারটিন ঘুরতে গিয়েছিলাম। কোথায় কিভাবে যেতে হয় মনে হয় প্রায় সবারই জানা তাই ওই বেপারে বেশি কিছু না বলে আমার মত যারা প্রথমবারের মত এসব জায়গায় যাচ্ছেন তাদের কি কি সমস্যায়
ভিসা সড়কপথে ভুটান যাওয়ার ক্ষেত্রে প্রথম দরকার ইন্ডিয়ান ট্রানজিট ভিসা। অর্থাৎ আপনার ইন্ডিয়ান ভিসায় port of entry এবং port of exit দুটোই থাকতে হবে changrabandha/jaygaon। ইন্ডিয়ান ভিসা পাওয়ার ব্যাপারটা একটু ঝক্কির, কিন্তু ম্যানেজ করতে হবে। বাংলাদেশিদের জন্য ভুটানের ভিসা লাগে না। ফুন্টসোলিং (ইন্ডিয়ার জয়গাঁও)-এ গেলেই পাসপোর্টে এন্ট্রি পারমিশনের সিল মেরে দেবে। শুধু
মুন্সীগঞ্জের ঐতিহাসিক ও দর্শনীয় স্থানসমূহ বল্লাল সেনের দীঘিঃ বিক্রমপুরের রাজধানী রামপালের রাজা বল্লাল সেন জনগনের পানীয় কষ্ট নিবারনের জন্য এই বিশাল দীঘিটি খনন করেন। এই দীঘি খননের একটি কিংবদন্তি আছে। বল্লাল সেনের মা প্রজাসাধারণের পানীয় জলের কষ্ট নিবারনের জন্য তার সন্তান বল্লাল সেনকে একটি দীঘি খনন করার আদেশ দেন। বল্লাল সেন মাকে
সাজেক ভ্যালী : প্রকৃতির অপার সৌন্দর্যের আঁধার আমাদের মাতৃভূমি রূপসী বাংলা । রূপের অপার সৌন্দর্যের সাঁজে সেজে আছে বাংলা মা । আমরা সৌন্দর্যের খোঁজে ছুটে বেড়াই বিশ্বের বিভিন্ন দেশে । কিন্তু একবারও কি ভেবে দেখেছি আমাদের দেশের সৌন্দর্য তাদের চেয়ে কোন অংশে কম নয় । আমরা বিভিন্ন দেশের গ্রীন ভ্যালী দেখতে যাই
খাগড়াছড়ি ২৬৯৯.৫৬ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের পার্বত্য চট্রগ্রামের একটি জেলা। যার আটটি উপজেলা ও নয়টি থানা। উপজেলা গুলো হলো খাগড়াছড়ি সদর, মহালছড়ি,মাটি রাঙা ,দীঘিনালা , মানিকছড়ি, পানছড়ি ,লক্ষীছড়ি ও রামগড়। খাগড়াছড়ির প্রধান নদী হলো চেঙ্গী , মাইনী ও কাসালং। এছাড়াও উল্লেখ যোগ্য নদী গুলো ফেনী , গঙ্গারাম,মাসালং ,চিংড়ি ও হালদা। চেঙ্গী খাগড়াছড়ির সবচেয়ে
সিলেট ও সংলগ্ন জেলা গুলোতে (সুনামগঞ্জ,মৌলভিবাজার-শ্রীমঙ্গল, হবিগঞ্জ) ঘোরাঘুরির বেশ কিছু গন্তব্য আছে । এখানে সিলেট জেলায় ঘোরাঘুরির যায়গা গুলোর কিছু তথ্য দেয়া হলো।ক্বীন ব্রিজ, আলী আমজাদের ঘড়ি ও সুরমা নদীর পাড় : শহরের মাঝে সুরমা নদীর উপর প্রাচীন লোহার ব্রীজ। নিচে নদীর পাড়ে সময় কাটানে যায়। নৌকা নিয়ে ঘোরা ও মন্দ না । ব্রীজের কাছেই
১ম দিন : রাতারগুল - বিছনাকান্দি - পাংথুমাই ২্য় দিন : মাধবকুন্ড - লাউয়াছড়া সফরে ছিল মোট ১৩ জন ঢাকা বিমান বন্দর থেকে বিকেল ৪:৩০ ট্রেন ছাড়ার কথা থাকলেও যাত্রা শুরু হলো বিকেল ৫:০০ টায় , সিলেট পর্যন্ত আরো ৪ ঘন্টা বিলম্ব। ১০:৩০ মিনিটে সিলেট থাকার কথা থাকলেও ট্রেন কথা রাখেনি, আমাদের
যারা বান্দারবন-রুমা বাজার-বগালেক-কেওক্রাডং যাবেন তাদের জন্য কিছু টিপস ঃ- *আপনাকে সাহস রাখতে হবে , আর মনকে বলতে হবে -আমি পারব পাহাড় জয় করতে । মনবল হারাবেন না । * আপনার ব্যাগ হালকা হতে হবে ,কোন ভাবেই ভারি কাপুড় নিবেন না । * পাহাড়ে উঠার সময় শুধু খেজুর খাবেন আর কিছু লাগবে না
বঙ্গোপসাগরের কোলে উত্তর ও পশ্চিমে মেঘনার শাখা নদী, আর দক্ষিণ এবং পূর্বে সৈকত ও সমুদ্র বালুচরবেষ্টিত ছোট্ট সবুজ ভূখণ্ড নিঝুম দ্বীপ.। অগণিত শ্বাসমূলে ভরা কেওড়া বাগানের এক সবুজ এই দ্বীপকে। দিনে দুবার জোয়ার-ভাটার এই দ্বীপের এক পাশ ঢেকে আছে সাদা বালুতে, আর অন্য পাশে সৈকত। এখানে শীতকালে বসে হাজার পাখির মেলা, বন্য
সুন্দরবনে যে শুধু বেশি খরচেই ঘুরতে হয় তা নয়, চাইলে কিছুটা কম খরচেও ঘুরতে পারবেন আপনি। আর খুব বড় টিম লাগে সেটিও এখন আর যৌক্তিক নয়। এটা ঠিক যে দেশের অন্যান্য যে কোন ভ্রমন স্পটে একা একা বা দুই একজন মিলে যাওয়া গেলেও সুন্দরবন তার ব্যাতিক্রম। লঞ্চ ও তেলের খরচ পোশাতে যেতে