আমি প্রথম বান্দরবন যাই ২০০৭ এ। তেমন কিছুই জানতাম না। প্রথমবার এসে মেঘলা, নিলাচল/ টাইগার হিল, স্বর্ণ মন্দির, শৈলপ্রপাত, চিম্বুক দেখে ওয়াওওয়াও করতে থাকি। এগুলো সবই মুলত শহরেরআশেপাশে। সেবার ওইগুলো দেখেই পেটভরা গল্প নিয়ে ঘরেফিরি। ২য় বার এসে কেক্রাডং “জয়” করে বিজয়ী বেশে ঘরে ফিরি । এরপর বেশ কয়েকবার বার বান্দরবন গেছি,
প্রথমেই বলে রাখি আপনি যদি ব্যাচেলর হোন অথবা কম টাকায় কক্সবাজার ঘুরে আসতে চান তবে এই পোস্টটি আপনার জন্য। যদিও শিরোনাম সিলেট টু কক্সবাজার কিন্তু এটা সবার জন্য হেল্পফুল হবে বলে আশা করছি। আমার সীমিত অভিঞ্জতা নিয়ে এই পোষ্ট তাই যদি কোন ভুল হয় তবে ক্ষমাপ্রার্থী। যাত্রা শুরু: প্রথমে আপনার বাসা থেকে
দেশের এডভেঞ্চারপ্রেমীদের সবচেয়ে পছন্দের গন্তব্য বান্দরবান। অনেক পর্যটক আছেন যারা বিভিন্ন কারণে এ ধরণের এডভেঞ্চারে যেতে চান না, তাদের জন্য এই লেখাটা্। বলার অপেক্ষার রাখেনা সুন্দর জায়গাগুলো আসলে অনেক দূর্গম। এলেখার উদ্দেশ্য কাউকে খাটো করা না বরং যারা পরিবার, বাচ্চা-কাচ্চা সহ সহজ ট্রিপ দিতে চান তাদের জন্যই এটা লেখা।কিভাবে যাবেন?নিকটবর্তী শহরগুলো (যেমন
অনেকেই এই সময় সিলেট যাচ্ছেন দেখে গত বছরের পোস্টটা আজকে নোট করে দিলাম। বর্ষায় সিলেটে যাওয়ার সুবিধে হচ্ছে এপার থেকেও ভারতের ঝর্না দেখতে পারবেন; শুধু বৃষ্টি বেশি হলে পাহাড়ি ঢলে বিচানাকান্দী ভয়াবহ হয় আর কি ( বর্ষার শেষে গিয়ে যত সুন্দর পাবেন; ভরা বর্ষায় বিছানাকান্দী এত সুন্দর পাবেন না ) বর্ষাকালে বিছানাকান্দী ।
সুন্দরবনে সাধারনত তিন রকমের টুর হয়: #শর্ট টুর: করমজল এটা সুন্দরবনের প্রথম স্পট। মংলা থেকে চার ঘন্টায় ঘুরে আসা যায় অনায়াসেই, কোন পারমিসনের প্রয়োজন হয়না, ২৩ টাকার প্রবেশ টিকিট সংগ্রহ করলেই যথেস্ট। এখানে রয়েছে বনে হাটার জন্য একটি ট্রেইল ও ওয়াচ টাওয়ার, সুন্দরবনের অন্য স্পটগুলোতে হরিণ কুমির বা বানর দেখতে পান বা
অনেকেই টাংগুয়ার হাওড়ে যায় কিন্তু জানেনা এর পাশেই কি মিস করছে! সবার প্রতি অনুরোধ সুনামগঞ্জ গেলে যাদুকাটা নদী, বারিক্কা টিলা, শাহ আরেফিনের মাজারের পেছনের ঝরনা, লাকমাছড়া, টেকেরঘাট চুনাপাথরের পরিত্যাক্ত খনির নীল পানির লাইমস্টোন হ্রদটা (আমরা নাম দিয়েছি নীলাদ্রী) দেখে আইসেন। অনেকেই এই যায়গা গুলো সম্পর্কে জানেনা, কিন্তু সত্যিই মন প্রশান্ত করে দেয়ার
ট্যুর প্লান-১ঃ শর্ট ডে ট্যুরঃ বঙ্গবন্ধু সাফারী পার্ক, গাজীপুর !!!চান্স পেয়ে আজকেই ঘুরে আসলাম বঙ্গবন্ধু সাফারী পার্ক থেকে। পার্কের কাজ ৬০% শেষ হয়েছে, পুরোটা শেষ হবে ২০১৬ নাগাদ। নেহায়েত খারাপ লাগল না। তবে সাফারী পার্কের মূল আকর্ষণ - সাফারী কার, সেটা এখনও চালু হয়নি তবে সপ্তাহখানেকের মধ্যেই হয়ে যাবে। বাঘ সিঙ্গি মামারা