খুলনা-যশোর সীমান্তে কেশবপুর উপজেলার ভদ্রা নদীর পশ্চিম তীরে ভরত ভায়না গ্রাম। নদী আর সবুজ বৃক্ষ আবৃত্ত এই গ্রাম ও এলাকা যে কারো মন কেড়ে নিবে। তবে শুধু সবুজ গাছ আর নদী নয় ভ্রমণ প্রেয়সী মানুষদের জন্য এখানে রয়েছে আরো মূল্যবান একটি স্থান। যেখানে ভ্রমণকারীরা মহাস্থানগড়ের কিছুটা স্বাদ নিতেও পারেন। খুলনা-যশোর সীমান্তবর্তী ভরত
অনেকদিন আগে থেকেই প্লান ছিল এই বছর দেশের বাহিরে ট্যুর দিবো। প্রথমে ভেবেছিলাম কাশ্মীর যাবো, কিন্তু এত সময় হাতে ছিল না দেখে কাশ্মীর বাদ দিলাম 😞পরবর্তী তে ঠিক করলাম ভুটান + দার্জিলিং, কিন্তু বিভিন্ন কারনে এটাও বাদ পড়লো 😞। পরবর্তী তে সিকিম + দার্জিলিং এর কথা ভাবলাম, যেই ভাবা সেই কাজ। এক্সাম
বসনিয়ার রাজধানী Sarajevo (সারায়েভো) থেকে যখন ফ্লেক্সি বাসে উঠি ঘড়িতে সময় তখন বিকাল ৪ টা।।। বিকাল না বলে দুপুর বলাই ভালো কারন জুলাই আগস্ট মাসে সূর্য ডোবে সাড়ে নয়টায়।।। সামনে লম্বা ১৫ ঘন্টার বাস জার্নি, গন্তব্য স্লোভেনিয়ার রাজধানী Ljubljana (লুবিয়ানা)।। স্লোভেনিয়া ইউরোপে আমার ষোলতম দেশ।। লম্বা বাস জার্নি হলেও ভাবলাম যে কিনা
জায়গাটা কিছুদিন ধরেই বেশ হাইপড!তাই খাগড়াছড়ি জেলা ট্যুরে আমারও প্ল্যান ছিলো জায়গাটা ঘুরে আসার... কিন্তু,চিটাগাং থেকে খাগড়াছড়ি ঢুকতে ঢুকতে বেজে যায় ১১ টা...তারপর রিসাং,তারেং আর আলুটিলা ঘুরে এসে বাসস্ট্যাড নামলাম ৩ টায়... বাসস্টান্ডে নেমেই সবাইকে জিজ্ঞাস করতে থাকলাম জায়গাটা কই? কিভাবে যায়? কেউ বলতে পারে না...! অবশেষ একজন বললো,জামতলী যান,এইখানে একটা মন্দির
একটা ব্যাপার আমাকে খুব খুব অবাক করেছে আর সেটা হল আসাম-ত্রিপুরার মাঝে অবস্থিত এতো এতো অপূর্ব একটা রেলপথ যে আছে সেটা নিয়ে কখনো, কোথাও কিছু বলতে শুনিনি বা লেখা পাইনি। আর এই অদ্ভুত সুন্দর, মন ভালো করে দেয়া মুগ্ধ পথ নিয়ে কোথাও কোন রকম প্রচারণাও দেখিনি বা আমার চোখে পড়েনি। ব্যাপারটা আমার
১০ দিনের মেঘালয়, মুম্বাই আর গোয়া ভ্রমন শেষে মাত্রই গতকাল দেশে ফিরলাম। অফিসের ছুটি শেষ হতে আর মাত্র এক দিন বাকী। তাই ভাবলাম এই সময় টাতে মুম্বাই, গোয়া ভ্রমন অভিজ্ঞতা নিয়ে কিছু লিখা যায়। কর্মস্থল এবং আবাসস্থল দুটোই - সিলেট হওয়ায় আমারা ৩ জন চাকুরিজীবী বন্ধু অফিস ছুটি ম্যানেজ করে ডাউকি- শিলং-
ইলিশের এখন ভরা মৌসুম চলছে। হটাৎ চাঁদপুর যাওয়ার কথা মাথায় এলো। তাই, বন্ধু কে রাজি করিয়ে শনিবার রাতে প্ল্যান করে রবিবার সকাল সকাল রওনা দিলাম। সারাদিন ঘুরে সন্ধ্যায় বাড়ি ফেরা, সবমিলিয়ে অসাধারণ একটা জার্নি ছিলো। আমরা ফেনী থেকে ফেনী-কুমিল্লা-চাঁদপুর রুটে গিয়েছি। সড়কপথে চাঁদপুর না যাওয়াই বেটার। যাইহোক, আমরা বাস থেকে নেমে অটো নিয়ে
আগের দিন আসামের শিলচরের ট্রেনে চড়ে ত্রিপুরা এসেছিলাম, দারুণ মুগ্ধ একটা পথে। পাহাড়, অরণ্য, ঝিরি, টানেলের অন্ধকার, অরণ্য আচ্ছাদিত বর্ণীল স্টেশন এসব দেখে দেখে মনপ্রান ভরে গিয়েছিল। পরদিন খুব ভোঁরে ঘুম থেকে উঠেই আগরতলা বর্ডারে চলে এলাম। লক্ষ্য যত দ্রুত ট্রেন বা বাসে করে ঢাকায় পৌঁছে অফিস ধরা। আগরতলা বর্ডারের আনুষ্ঠানিকতা শেষ
ঢাকা থেকে রাত ১১ টার বাসে বান্দরবনের যাত্রা শুরু। আমরা ছিলাম ২জন, উদ্দেশ্য ছিল বান্দরবন থেকে কোন গ্রুপের সাথে যুক্ত হয়ে আমিয়াখুম ও নাফাখূম। কিন্তু কোন গ্রুপ না পেয়ে বান্দরবন থেকে যাত্রা শুরু করলাম কেওক্রাডং এর উদ্দেশ্যে। ভোর ৬ টায় বান্দরবন পৌছে, নাস্তা করে অটোতে করে রুমা বাসস্ট্যান্ড। বান্দরবনে পৌছে গাইড সাফুল