আনন্দ উপভোগ আর কর্মজীবনের হাজারও ব্যস্ততার ভিড়ে নিজেকে একটু আনন্দ দিতে ভ্রমণের কোন বিকল্প নেই। আনন্দ উপভোগ করার জন্য পরিবারের সবাইকে নিয়ে হাসি-খুশিতে বেড়িয়ে আসতে পারাটা সব সময়ই আনন্দের। আপনাদের আনন্দ ভ্রমণটাকে আরও বেশি স্বাচ্ছন্দ্যের করে তুলতে ভ্রমণ সঙ্গী করতে সাথে নিতেই হবে আকর্ষণীয় ট্রাভেল ব্যাগ। লম্বা ছুটি কিংবা ছোট-খাট ট্যুর প্ল্যানেও
বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর রাজশাহী মহানগরের কেন্দ্রস্থল হেতেম খাঁ-তে অবস্থিত। এটি বাংলাদেশের প্রথম জাদুঘর। প্রত্নতত্ত্ব সংগ্রহের দিক থেকে এটি দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম সংগ্রহশালা। বরেন্দ্র জাদুঘর প্রতিষ্ঠায় নাটোরের দিঘাপাতিয়া রাজপরিবারের জমিদার শরৎ কুমার রায়, আইনজীবী অক্ষয়কুমার মৈত্রেয় এবং রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুল এর শিক্ষক রামপ্রসাদ চন্দ্রের উল্লেখযোগ্য আবদান রয়েছে। ১৯১০ খ্রিস্টাব্দে তারা বাংলার ঐতিহ্য ও
সুউচ্চ গারো পাহাড়, ঢেউ খেলানো সবুজের সমারোহ, ছোট নদী ঢেউফা, ভোগাই সঙ্গে গারো, হাজং, কোচ সম্প্রদায়ের আদিবাসীর নিয়ে সৌন্দর্যের যেন দোকান খুলেছে জেলা শেরপুর। ভারতের মেঘালয় রাজ্যের সীমান্তবর্তী প্রান্তিক এই জেলায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে অসংখ্য ছোট বড় টিলা, শাল গজারীর বন, পাহাড়ের নিচে বিস্তৃত সবুজ প্রান্তর। আর এইসব পাহাড় ও টিলার সমারোহে
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কুষ্টিয়ার শিয়ালদহের কুঠিবাড়ির কথা জানা থাকলেও সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে তার যে একটি কাছারি বাড়ি আছে তা জানা ছিল না। একদিন ফেসবুকের নিউজফিড স্ক্রল করতে করতে হঠাতই দেখতে পেলাম সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটি কাছারি বাড়ি রয়েছে। যেখানে বসে তিনি লিখেছিলেন গল্প কবিতা। নিউজটা দেখেই বেশ আগ্রহ জন্মালো। এছাড়াও সিরাজগঞ্জ এর
পুরো বাংলাদেশ ঘুরে বেড়ানোর ব্রত নিয়েছিলাম বছর চারেক আগে। এরমধ্যে ঘুরে বেড়াতে পেরেছি মোটে ত্রিশ জেলা। গোটা বাংলার অর্ধেকেরও কম। তবে দেড় শতাধিক ভ্রমণ বৃত্তান্ত লিখেছি। অথচ ভ্রমণবিলাস শুরু করার গল্পটাই আমার লেখা হয়নি। পাল নৃপতি রামপালের সময়কার পদুম্বা জনপদে ঘুরে বেড়ানোর গল্পই শোনাবো আজ। ঠিক তিন বছর সাত মাস আগের কথা।
আমরা যারা একদিনেই পাহাড়, নদী, চিনামাটি, কমলাবাগান আরো অনেককিছু দেখতে চাই। তাদের একবারের জন্য হলেও ঘুরে আসা উচিত বিরিশিরি থেকে। বিরিশিরি বাংলাদেশের নেত্রকোনা জেলার ঐতিহ্যবাহী একটি স্থান। বিরিশিরির মূল আকর্ষণ বিজয়পুর চীনামাটির খনি। এছাড়াও দেখার মত আরো রয়েছে রানীখং গির্জা, গারো পাহাড়,এবং সোমেশ্বরী নদী। জাফলং এর স্বচ্ছ পানি কিংবা সেন্টমার্টিন্স এর গভীর
অনেকদিনের পরিকল্পনা অনেক সপ্ন বোনা শেষে আমরা ৪ জন ২৫ জানুয়ারী উড়াল দিলাম গল্পে শোনা দেশ কাশ্মির। সকাল ৮.১৫ এর বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইট অন টাইমে ছিল। দুপুর নাগাত চলে গেলাম কলকাতা। দুপুরে কলকাতা নিউ মার্কেট এ টাকা রুপি করে খেতে গেলাম কস্তুরির বিখ্যাত চিংড়ি। বিকাল টা নিউ মার্কেট ঘুরে সন্ধ্যা নাগাত এয়ারপোর্টের
একনজরে শ্রীমঙ্গল ভ্রমণ স্থানের নাম শ্রীমঙ্গল অবস্থান মৌলভীবাজার, সিলেট অবস্থিত বাংলাদেশের উত্তর-পূর্ব প্রান্তে আয়তন ৪২৫.১৫ বর্গকিলোমিটার চা-বাগানের আয়তন ১৮৪.২৯ বর্গকিলোমিটার মোট চা বাগানের সংখ্যা ৪০টি ঢাকা থেকে দূরত্ব প্রায় ২শত কি.মি. শ্রীমঙ্গল দর্শনীয় স্থান সমূহ বাংলাদেশ চা গবেষণা ইনস্টিটিউট।বাংলাদেশ চা বোর্ড প্রকল্প বাস্তবায়ন ইউনিট।৪০ টি চা বাগান।লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান।নির্মাই শিববাড়ী।বিভিন্ন খাসিয়া পুঞ্জি।হাইল