পারাগ্লাইডিং

মানালি থেকে কুল্লুর পথে অনেক গুলো আক্টিভিটি আছে। তার মদ্ধে পারাগ্লাইডিং অন্যতম। কুল্লুর পথে যাওয়ার সময় রাস্তার দুই পাশের অনেক আক্টিভিটি সপ চোখে পরবে। যে কোন একটাতে গেলেই হবে। অথবা আপনার ড্রাইভার নিয়ে যাবে। হালকা দামা দামি করে নিন। আমি পেয়েছি ২৫০০ রুপিতে। জনবল বেশি হলে একটু কম নেয়। সিজনাল সময় ৩০০০

ডাবল ডেকার লিভিং রুট ব্রিজ

ভারতের মেঘালয় প্রদেশের চেরাপুঞ্জির একটু গহীনে এর অবস্থান। এখানে জেতে হলে আপনাকে ডাউকি বর্ডার ক্রস করে চাইলে সরাসরি চেরাপুঞ্জি চলে জেতে পারেন গাড়ি রিসার্ভ নিয়ে, অথবা শিলং হয়ে চেরাপুঞ্জি জেতে পারেন। চেরাপুঞ্জি যে কাউকে ডাবল ড্রাইভার কে বললেই সে নিয়ে যাবে আপনাদেরকে। গাড়ি থেকে নেমে ৩০০/৪০০ রুপি দিয়ে সাথে গাইড শুরু করতে

এক মসজিদের কত নাম

চামচিকা মসজিদ: চাঁপাইনবাবগঞ্জ এর শাহবাজপুরের একদম সীমান্তসংলগ্ন এক আম বাগানের ভেতর বিশাল এক দীঘি। দীঘির নাম কেউ বলে খনিয়াদীঘি, কেউ বলে খঞ্জনদীঘি। এককালে নাকি এই দীঘির পানি ছিলো রক্তাভ রঙের, তাই এই নামকরণ। সেই দীঘিসংলগ্ন বাগানের ভেতর একটি নিচু স্থানে প্রায় পাঁচশো বছরের পুরোনো এক মসজিদ যাকে স্থানীয়রা চিনে চামচিকা মসজিদ নামে।

প্যারস্যুট থেকে দেখা সমুদ্র ও পাহাড়.

আগের রাত ৮ টায় বগুড়া থেকে রওনা দেই, গন্তব্য কক্সবাজার। সঙ্গত কারনেই সেদিন রাতে ও পরদিন সকালে ভারি কিছুই খাওয়া হয়নি। প্রায় ১৮ ঘন্টার জার্নি শেষ করে কক্সবাজারের হোটেলে চেক ইন করি দুপুর ২ টায়! কোনভাবে ফ্রেশ হয়ে, নাখে-মুখে লাঞ্চ সেরে এক ছুটে চলে গেলাম দরিয়ানগর। উদ্দেশ্য ‘প্যারাসেইলিং’ একজনকে প্যারাস্যুটের সাথে ঝুলিয়ে,

আন্দামানের ছোঁয়া

কোলকাতা থেকে দুই ঘন্টা পনের মিনিটের বিমান যাত্রায় তেরশ কিমি পাড়ি দিয়ে আন্দামান ও নিকোবর রাজ্যের রাজধানী পোর্টব্লেয়ার পৌছালাম। আকাশ থেকে প্রায় আধা ঘন্টা ধরে দেখছি সাগর আর পাহাড়ের মিতালি , আন্দামানের চার পাশে বঙ্গোপসাগর , আন্দামান সাগর আর ভারত মহাসাগরের অবস্থান। আন্দামান ও নিকোবর আইল্যান্ড এর একমাত্র আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর -বীর সাভারকার

৪০০০ টাকায় সেন্টমার্টিন ঘুরাঘুরি

৩ কাজিন মিলে সেন্টমার্টিন ঘুরে এলাম ২ রাত, ৩ দিন জনপ্রতি মাত্র ৪০০০ টাকায়। গাবতলি থেকে হানিফ বাসে ভাড়া ৯০০ টাকা টেকনাফ পর্যন্ত।টেকনাফে সকালের নাস্তা ৫০ টাকায়।আমাদের Plan ছিলো যাবো জাহাজে এবং তৃতীয় দিন সকালে ট্রলারে টেকনাফ গিয়ে কক্সবাজার যাবো,ওখানে সারাদিন কাটিয়ে রাতের বাসে ঢাকা।তাই শুধু জাহাজে যাওয়ার টিকিট কাটি ৩২৫ টাকা।

২০০০ টাকা মাথাপিছু বাজেটে শ্রীমঙ্গল ঘুরার প্ল্যান

রুটঃ ১ম দিন: ঢাকা- শ্রীমঙ্গল- লাউয়াছড়া উদ্যান- ভানুগাছ- মাধবপুর লেক- শ্রীমঙ্গল ট্রি মিউজিয়াম (শ্রীমঙ্গল।) ২য় দিন: শ্রীমঙ্গল- ঘাটের বাজার- হাইল হাওর- বাইক্কা বিল- মিনি চিড়িয়াখানা- শ্রীমঙ্গল রেল স্টেশন- কুলাউড়া। ৩য় দিন: কুলাউড়া- কাঁঠালতলি- মাধবকুণ্ড- পরিকুণ্ড- মাধবকুণ্ড- বড়লেখা- ঢাকা। আনুমানিক খরচঃ ৪-৫ জনের একটি ট্যুরে খরচ হবে আনুমানিক ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা।

যেখানে নৌকা হাওয়ায় ভাসে

Umngot নদী, ডাউকি, মেঘালায়, ভারত   প্রথম যখন ছবি দেখি তখন মনে করেছিলাম এডিট করা । পরে ইন্টারনেট ঘেটে এবং ইউটিউবে ভিডিও দেখে কিছুটা আশস্ত হলাম যে আসলে ই এমন কিছু আছে । এরপর ধারস্ত হলাম মেঘালয় বিশেষজ্ঞ বড় ভাইয়ের কাছে । সময়টা ছিলো মে ২০১৭ । ভাই বললেন স্বচ্ছ পানি আর

নীল জলের লালাখাল ও বোনাস হিসাবে ঘুরে আসুন লালাখাল চা বাগান

প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এক অপরূপ লীলাভূমি। প্রকৃতিকে একান্তে অনুভব করার জন্য স্থানটি বেশ উপযোগী। পাহাড়ে ঘন সবুজ বন, নদী, চা-বাগান ও নানা জাতের বৃক্ষের সমাহার লালাখালজুড়ে। যেদিকেই তাকাবেন সেইদিকেই সবুজ আর নীলের সমাহার। যে ভাবে ঘূড়বেনঃ লালাখাল ঘুড়ে উপভোগ করতে পারেন নৌকার মাধ্যমে । এখানে ২ ধরনের নৌকা আছে ইঞ্জিন ও ইঞ্জিন ছাড়া।

কুমিল্লার প্লেসগুলো

ময়নামতি, কুমিল্লায় কার্যক্রম শুরু হলো ট্যুরিস্ট পুলিশের। কয়েকদিন ধরে কুমিল্লার ট্যুরিজম স্পট গুলোতে টহলরত অবস্থায় দেখা গেছে। এদের মাঝে একজন এস আই ও তার সহকারী এর সাথে কথা বলে জানলাম, খুব শীঘ্রই কোটবাড়ি এর পাশে তাদের অফিস নেয়া হবে।আপাতত নিকস্থ ফারী থেকে কার্যক্রম চালানো হচ্ছে।এখন পর্যটক রা নিরাপদ এ ময়নামতি, কুমিল্লার প্লেস