ঘুরে এলাম বিছনা কান্দি, এখন পানি নাই, যাইয়া লাভ নাই! রাস্তাও খারাপ। রাস্তার কাজ চলছে দেখে এলাম। আগামী বর্ষার আগে রাস্তা ঠিক হয়ে যাবে আশা করা যায়। ঢাকা থেকে সিলেট ট্রেইন/বাসে চলে যাবেন সিলেট! সিলেট থেকে সিএনজি রিসার্ভ করে যেতে পারেন সরাসরি বিছনা কান্দি। ১৫০০ থেকে ২০০০ টাকা নিবে। এর মধ্যে রাতারগুলও
স্থান: উদীচি চত্বর, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় যেভাবে যাবেন: ১. ঢাকা থেকে বাসে মাসকান্দা, তারপর অটোতে/রিক্সায় বাকৃবি। ২. ঢাকা থেকে ট্রেনে ময়মনসিংহ, তারপর অটোতে/ রিক্সায় ব্রীজ এর মোড় দিয়ে বাকৃবি। বাকৃবিতে ঘোরার মতো আরও অনেক জায়গা আছে, তন্মধ্যে বোটানিক্যাল গার্ডেন, আমবাগান, কৃষি মিউজিয়াম ঘুরতে পারেন। বি.দ্র: বাকৃবি কিংবা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় বললে রিক্সা/অটো নাও
পিকনিক স্পট ,মহেড়া জমিদার বাড়ি ,টাঙ্গাইল । ঢাকার মহাখালী /কল্যাণপুর বাস টার্মিনাল থেকে টাঙ্গাইল গামী বাসে উঠে পুলিশ রোড নেমে সিএনজি নিয়ে জমিদার বাড়িতে যেতে পারেন . সম্প্রতি খুব সুন্দর একটা পিকনিক স্পট তৈরী করা হয়েছে। Related Post: 1. টাঙ্গাইলের মহেড়া জমিদারবাড়ি 2. বাংলাদেশ পুলিশ টেনিং সেন্টার মহেড়া মির্জাপুর। 3. টাঙ্গাইল জেলার মির্জাপুরে অবস্থিত প্রাচীন
লেহ শহরে অন্য প্রদেশের গাড়ি চলে না। আমরা সাইদ ভাই নামের এক ভাই এর গাড়ি ঠিক করি।আমাদের লাদাখ ভ্রমনের কাহিনী শুরু হয় সাইদ ভাই কে দিয়েই.।অসাধারন একজন মানুষ। আমি উনার কথা বাংলাদেশ এ থাকা অবস্তাতেই শুনেছি। এই যুগে এত মজার একজন ট্যুর পার্টনার পাওয়া দুষ্কর। উনি ছিলেন একধারে doctor, driver এবং tour
time duration দুপুর ১২ টা থেকে রাত ১০ টা। খরচ ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা জনপ্রতি। ঢাকার গুলিস্তান থেকে মাওয়ার বাসে উঠবেন দুপুর ১২ টায়। ভাড়া জনপ্রতি ৭০ টাকা। জ্যাম না থাকলে ১.৩০ টার মধ্যে মাওয়া। ঘাটে গিয়ে যেকোনো হোটেল ইলিশ মাছ, মাছর ডিম, ভর্তা দিয়ে একপেট খেয়ে নিবেন। অমৃত মনে হবে। ২০০-২৫০
ইন্ডিয়ার রাজস্থান প্রদেশের রাজধানী এবং সুসজ্জিত রঙ্গিন এই শহর স্থাপিত হয় ১৭৭২ সালে মহারাজা জয়সিং-2 এর সময়। ১৮৭৬ সালে Prince of Wales(Edward VII) কে স্বাগত জানানোর জন্য তৎকালিন রাজা Sawai Ram Singh পুরো শহরকে গোলাপি রঙ্গে রাঙ্গিয়ে তোলে। তাই একে পিংকসিটিও বলে। সুন্দর এই শহর দেখার লোভ সামলাতে না পেরে তাই এই
জয়পুর আমার দেখা সবচেয়ে উন্নত শহর রাজস্থানের মধ্যে। হাজার-হোক মেট্রো সিটি বইলা কথা। রাতের অন্ধকারে যখন ষ্টেশন এ নামলাম তখন ও দিনের মত লোকজনে ভরপুর জয়পুর জংশন। রাজস্থানের বেশীরভাগ স্টেশন এই আমি দ্রুত গতির ওয়াই ফাই পেয়েছি জয়পুর ও তারপর ব্যতিক্রম নয়। ৭ প্লাটফর্ম এর বিশাল এক ষ্টেশন। জয়পুরের আরো বেশি যা
গত ৪ সেপ্টেম্বর তিন বন্ধু মিলে ঘুরে এলাম নাপিত্তাছড়া ট্রেইল ও বাঁশবাড়িয়া সমুদ্র সৈকত থেকে।আমরা সরাসরি ঢাকা টু চিটাগাং না গিয়ে প্রথমে কুমিল্লায় এক রাত বন্ধুর বাসায় থেকে পরদিন সকাল ৭ টায় কুমিল্লা থেকে রওনা দেই ফেনীর উদ্দেশ্যে।ফেনী থেকে নয়দুয়ারির মসজিদ তারপর সেখান থেকেই আমাদের নাপিত্তাছড়ার উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু।নাপিত্তাছড়ায় আছে চারটি ঝর্ণা।এগুলো যথাক্রমে
যেভাবে যাবেন : -ঢাকা-চিটাগণ রোডে মিরসরাইয়ের আগে এই লেকটির অবস্থান যারা সময় সুযোগের অভাবে বগা লেকে যেতে পারেন নাই তারা খুব সহজেই এই লেকটি দেখে আস্তে পারেন......... এটি বগার চাইতে আয়তনে অনেক বড় এবং বগার মতই পাহাড়ি লেক তবে পার্থক্য হচ্ছে বগা পরিপূর্ণ প্রাকৃতিক লেক......... বিঃদ্রঃ গ্রুপে ইন্ডিয়া এর বিশেষ করে কাশ্মীর,