বান্দরবনের গহীনে যে একবার যাবে, সেই এর সৌন্দর্য্যের ভালোবাসায় পড়বেই পড়বে। নাফাখুম আমার এক ধরনের ড্রীম ট্যুরই ছিলো বলা চলে। ঘুরঞ্চি পাগল আমি বান্দরবনের গহীনে একটাও ট্যুর দিতে পারলাম না এইটাই ছিলো আপ্সুস। অবশেষে প্লান করে যাওয়ার প্রস্তুতি নিলাম। আমরা ৮ জন আমার রেগুলার ট্যুর পার্টনার নাবিল,তাউসিফ, অপু ভাই কে সাথে নিয়ে।আরো
সমুদ্রের ভেতর একটি দ্বীপ; সন্দ্বীপ। চট্টগ্রাম ঘুরতে যারা যাচ্ছেন এবং যাদের আগ্রহ রয়েছে তারা ঘুরে আসতে পারেন। সবুজ-নীলের অদ্ভুত মিশলে এখানে প্রকৃতি যেন অনন্য। সন্দ্বীপ একটি উপজেলা। যেতে হবে-চট্টগ্রামের একে খান মোড় থেকে কুমিরা ঘাট অথবা বাঁশবাড়িয়া নামতে হবে। বাঁশবাড়িয়া নামলে এক ঢিলে দুই পাখি। বাঁশবাড়িয়া সৈকত ট্রেন্ড এখন বেশ পপুলার। বাঁশবাড়িয়া
প্রকৃতি কন্যা নামে পরিচিত সিলেটের জাফলং। মূল শহর থেকে ৬২ কিলোমিটার উত্তর-পূর্ব দিকে ভারতের মেঘালয় সীমান্ত ঘেঁষে যার অবস্থান। পিয়াইন নদীর সচ্ছ পানি, সীমান্ত ঘেঁষে আকাশের দিকে হেলে পরা ডাইকি পাহাড়, নানা রঙের নুড়ি পাথর, ডাউকি ব্রিজ, অপরুপ মেঘরাশি সব মিলে এক অন্যরকম ভাললাগা। শীত অথবা বর্ষা সব সময় ঘুরার জন্য জাফলং
প্রথমে ইচ্ছা ছিল এ বছর কাশ্মির যাব। সে হিসেবে প্লান করছিলাম। কিন্তু সব প্লান নষ্ট হয়ে গেল ভিসার ঝামেলায়। বিশেষত ইন্ডিয়ার ভিসার মত ঝামেলা মনে হয় আর কোনটা নাই। কেন জানি ইন্ডিয়ার ভিসার নাম শুনলেই আমার জ্বর আসে। করব করব করে দেরি হয়ে গেল। পরে শুনলাম ঈদ উপলক্ষে বিশেষ ভিসা ক্যাম্পেইন হবে।
মটাই আমার কাছে অনেক ভাল্লাগে কেন জানি। টেকনাফ সী-বীচ খুবই সুন্দর। হঈ হুল্লোর নাই কোনো। একদম নিরব বীচ। বেশিরভাগ লোক কক্সবাজার আর সেইন্টমার্টিন ঘুরে বেরায় তাই মাঝখানে শাহপরির দ্বীপ এবং টেকনাফ সী-বীচ ধরা ছোয়ার বাইরে থেকে যায়। শাহপরির দ্বীপ আরো সুন্দর। যাতায়াতঃ দেশের যে কোনো প্রান্ত থেকে বাসে টেকনাফ। বাসস্ট্যান্ডে নেমে অটো
চারিদিকে পানিবেষ্টিত পাহাড়ি উচু নিচু পথে। আর এজন্য প্রতিবছর ৩ থেকে ৪ বার যাওয়া হই আমার, হই কাজে আর না হই নিহাত ঘুরতে। এই ছবির যায়গাটি হল- কাপ্তাই থেকে রাঙ্গামাটি পাহাড়ি পথ। নিজের গাড়ি থাকলে ঘুরতে সুবিধা হবে। রাঙ্গামাটি থেকে আসলে- আসামবস্তি সেতু দিয়ে আসতে হবে, আর কাপ্তাই থেকে গেলে সুইডিশ টেকনিক্যাল
(গুঠিয়া,বরিশাল)। এতো সুন্দর মসজিদ বাংলাদেশে সম্ভবত খুব কমই রয়েছে।প্রায় ২৫ একর জমির উপর পুরোপুরি আধুনিক ভাবে নির্মাণ করা হয়েছে এই মসজিদ টি।পশ্চিম পাশে রয়েছে অসংখ্য ফুলের বাগান এবং হেলিপ্যাড,পূর্ব দিকে রয়েছে সুবিশাল নার্সারি, গোরস্তান, লেক ও কারুকাজ করা বসার জায়গা।উত্তর দিকে রয়েছে ঈদগাহ। দক্ষিণ দিকে রয়েছে মেইন গেট ও বাগান।মহিলা-পুরুষ উভয়ের জন্যই
ToB এ আমার প্রথম পোস্ট এটা। অভিজ্ঞদের মত করে লিখতে পারবো না আমি। আমি শুধু বলে যাবো আমার অভিজ্ঞতা। এ্যাডমিন বাদে কেউ ভুল ধরবেন না! :P সরাসরি খরচের কথায় যাই, ঢাকা থেকে বাস ভাড়া _______________________________ ৫২০/- মাঝপথে কুমিল্লা বিরতিতে নাশতা _______________________ ৩০/- খাগড়াছড়ি নেমে সকালের নাশতা _______________________ ৩৭/- সাজেকের পিক-আপ/ চাঁদের গাড়ি _____________________
সাধারনত সোনারগাঁ ঘুরতে আসলে, লোক ও কারুশিল্প জাদুঘর/পানাম সিটি ঘুরে ই পর্যটকরা চলে যায় কিন্তু চাইলে ই ৫০-৬০ টাকা রিক্সা ভাড়া খরচ করে পাশে ই এই বর্ষায় মেঘনা নদীর অপূর্ব সৌন্দর্য ও সাথে বৈচিত্রময় সুর্যাস্ত ও দেখতে পারেন। আর যদি নদীতে সারা দিনের প্লান করেন তবে আশে পাশে জেগে উঠা চর আছে