গত 3রা নভেম্বর আমি ও আমার husband শ্রীমঙ্গল ও সিলেট ঘুরতে যাই।সিলেট ভ্রমন অতটা সুখকর না হওয়ায় ওইদিকে না যেয়ে শ্রীমঙ্গল ভ্রমন নিয়ে লিখব।অনেকদিন থেকেই চায়ের দেশে ঘুরতে যাওয়ার ইচ্ছা ছিল কিন্তু সময়,সুযোগের অভাবে যাওয়া হচ্ছিল না।এইবার সবকিছু মিলে যাওয়ায় চলে যাই চায়ের দেশে।শ্রীমঙ্গল যাওয়ার পর থেকে শুধু মুগ্ধ হইছি আল্লাহ্ র
ওয়াটার স্কি নিতান্তই একটি বিপদজনক কাজ। আর এই কাজটি বেশ আনন্দের সাথেই সম্পন্ন করেছিলাম কাশ্মীরের ডাল লেকে .অফ সিজন বলে খরচ কম পড়েছিল ,মাত্র ৩০০ রুপি . ছবির কোনো সফট কপি আপনাকে দেয়া হবে নাহ, তাদের কাছ থেকেই প্রিন্ট করে নিতে হবে . 6R দুটো ছবি প্রিন্ট করতে ৩০০ রুপি লেগেছে .
I guess বাংলাদেশের most underrated trail গুলোর মধ্যে একটি। কমলদাহ ট্রেইলে যাওয়ার আগে ফেসবুক, ব্লগ অনেক ঘাটাঘাটি করে হাতে গোনা কিছু ঝর্না-ক্যাসকেড এর নাম ই পেলাম। স্পেশালি রূপসী এবং ছাগলকান্ধা নিয়েই ম্যাক্সিমাম রিভিউ অথচ এই ট্রেইলের প্রতি বাকেবাকে যে এতোএতো রহস্য লুকিয়ে আছে তা কয়জন ই জানে। ☺☺ট্রাস্ট মি, আপনার একটি বিস্ময় কাটতে
পাহাড়ে পাহাড়ে নেমেছে নতুন জুমের ধান। ধূপপানি পাড়া সংলগ্ন এক জুমঘরের মাচানে শুকোনো হচ্ছে নতুন ফসল। ঢাকা থেকে কাপ্তাই বাসে, কাপ্তাই থেকে বিলাইছড়ি সার্ভিস ট্রলারে, বিলাইছড়ি থেক রিজার্ভ ট্রলারে ফারুয়ার উলুছড়ি, সেখান থেকে পায়ে হেটে ধূপপানি পাড়া। Post Copied From:Apu Nazrul>Travelers of Bangladesh (ToB)
বাংলাদেশের বেশীরভাগ ট্যুরিষ্ট যারা নিজের দেশ দেখার পর ইন্ডিয়া দিয়ে তাদের বিদেশ ভ্রমণ শুরু করেন এবং দ্বিতীয় ধাপেই থাকে থাইল্যান্ড। খরচ, যাতায়াত ও ভিসা পাওয়া কিছুটা সহজলভ্য হওয়ার কারনে এ দুটি দেশ একজন দেশীয় ট্যুরিষ্টের জন্য খুবই প্রিয়। আমি যদিও সবসময় নিজের প্ল্যানের মাধ্যমে ট্যুর দিয়ে থাকি তবে এই দেশটিতে কোন এক
খৈয়াছড়া, নাপিত্তাছড়া, চন্দ্রনাথ, ইকোপার্ক, বাশবাড়ীয়া ট্যুর। এক ট্যুরে পাহাড়-পর্বত, নদী-নালা, সমুদ্র, ঝর্না সব দেখে আসছি। বাংলাদেশের ট্রাভেলারদের মধ্যে সবচেয়ে হাইপ তোলা route এখন নিঃসন্দেহে খৈয়াছড়া+বাশবড়ীয়া/ নাপিত্তাছড়া+বাশবাড়ীয়া/সীতাকুণ্ড+বাশবাড়ীয়া। গ্রুপে পোস্ট দেখতে দেখতে আমি নিজেও বিরক্ত হয়ে গেছিলাম, মনে হচ্ছিল এখানে না গেলে মনে হয় বাংলাদেশী ট্রাভেলার হিসেবে আর পরিচয় দিতে পারবো না। ফ্রেন্ডরা ডিসিশন
সীতাকুন্ড এবং মীরসরাই মিলিয়া আমার ভ্রমণ করা সবচেয়ে সুন্দর ঝর্ণা এটি। প্রকৃতি এত সুন্দর করে এই ঝর্ণাটি নিজের বুকে ভাসিয়ে দিয়েছে তা নিজ চোখে না দেখলে বুঝতামই না। যেভাবে যাবেন - চট্টগ্রাম একে খান মোড় থেকে ঢাকা,কুমিল্লাগামী যেকোন বাসে বড় দারোগারহাট চলে যাবেন। বাজারে নেমে যে কাওকে জিজ্ঞেস করলে আপনাকে হাতের ডানে
ভারতীয় বর্ডারের কাছে নদীটার অবস্থান।প্রচুর পাথর তোলা হয় নদী থেকে।রৌদ্রজ্বল দিনে নদীর আসল সৌন্দর্য অবলোকন করা যায়।নদীটা পার হলেই বারেক টিলা। এই নদির আরেক নাম বাংলাদেশ অংশে যাদুকাটা।সুনামগঞ্জ থেকে ভাড়া মোটর সাইকেলে লাউয়েরগড় বাজার আসবেন, একটু হাটলেই নদী পাবেন। ঢাকা হতে বাসে সরাসরি সুনামগঞ্জ আসা যায় (শ্যামলি সার্ভিস ভাল)। থাকবেন জেলা শহরে
বাগেরহাট জেলায় অনেক গুলো দর্শনীয় স্থানের মধ্যে প্রধান হলো #ষাট_গম্বুজ" মসজিদ। World Heritage এ স্থান পাওয়া এই মসজিদটি সম্পর্কে মাধ্যমিক পর্যায়ে Comprehension পড়েনাই এমন লোক খুজে পাওয়া মুশকিল। বাগেরহাট বাংলাদেশের একটি ঐতিহাসিক শহর। ঢাকার সায়েদাবাদ থেকে বাগেরহাট যাওয়ার জন্য অনেক গুলো বাস রয়েছে তার মধ্যে দোলা, আরা, হামিম, ফাল্গুনী এগুলোর সার্ভিস ভাল। ভাড়া
বাংলাদেশের কিছু সর্বোচ্চ উঁচু পাথরের পাহাড়ের মধ্যে কেওক্রাডং বর্তমানে ৪ নম্বর ছোট করে আমি আমার ভ্রমন কাহিনি লিখছি! সকাল ৮ টায় খাওয়া দাওয়া সেরে সকাল ৮:৩০ এ স্থানীয় বাস এ করে রুমা বাজার এর উদ্দেশে রওয়ানা হই।। ১২ টার মধ্যে রুমা বাজার পৌঁছালাম । । গাইড ঠিক করে আগে আর্মি ক্যাম্প এর