সুন্দরবনের সফর বিবরণ

সুন্দরবনে সাধারনত তিন রকমের টুর হয়: #শর্ট টুর: করমজল এটা সুন্দরবনের প্রথম স্পট। মংলা থেকে চার ঘন্টায় ঘুরে আসা যায় অনায়াসেই, কোন পারমিসনের প্রয়োজন হয়না, ২৩ টাকার প্রবেশ টিকিট সংগ্রহ করলেই যথেস্ট। এখানে রয়েছে বনে হাটার জন্য একটি ট্রেইল ও ওয়াচ টাওয়ার, সুন্দরবনের অন্য স্পটগুলোতে হরিণ কুমির বা বানর দেখতে পান বা

সুনামগঞ্জের মাথা নষ্ট কিছু যায়গা

 অনেকেই টাংগুয়ার হাওড়ে যায় কিন্তু জানেনা এর পাশেই কি মিস করছে! সবার প্রতি অনুরোধ সুনামগঞ্জ গেলে যাদুকাটা নদী, বারিক্কা টিলা, শাহ আরেফিনের মাজারের পেছনের ঝরনা, লাকমাছড়া, টেকেরঘাট চুনাপাথরের পরিত্যাক্ত খনির নীল পানির লাইমস্টোন হ্রদটা (আমরা নাম দিয়েছি নীলাদ্রী) দেখে আইসেন। অনেকেই এই যায়গা গুলো সম্পর্কে জানেনা, কিন্তু সত্যিই মন প্রশান্ত করে দেয়ার

বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক, গাজীপুর (2015)

ট্যুর প্লান-১ঃ শর্ট ডে ট্যুরঃ বঙ্গবন্ধু সাফারী পার্ক, গাজীপুর !!!চান্স পেয়ে আজকেই ঘুরে আসলাম বঙ্গবন্ধু সাফারী পার্ক থেকে। পার্কের কাজ ৬০% শেষ হয়েছে, পুরোটা শেষ হবে ২০১৬ নাগাদ। নেহায়েত খারাপ লাগল না। তবে সাফারী পার্কের মূল আকর্ষণ - সাফারী কার, সেটা এখনও চালু হয়নি তবে সপ্তাহখানেকের মধ্যেই হয়ে যাবে। বাঘ সিঙ্গি মামারা

ভ্রমণ বিষয়ক বইয়ের তালিকা

বাংলাদেশের-ভারত ভ্রমন কাহিনী টি, এম , জালাল উদ্দিন প্রকাশক: সৃতি প্রকাশ প্রাপ্তি স্থানঃ মাওলা ব্রাদার্স,৩৯ বাংলাবাজার, ঢাকা ১১০০। ফোনঃ ০১৭১১১১৯৪৩৩ মূল্যঃ ১০০ টাকা। রামনাথের পৃথিবী  শ্যামসুন্দর বসু (হাওড়া: সজনি প্রকাশন, ২০০২) প্রাপ্তি স্থান: বুক সাপ্লাই এজেন্সি, ৮/১সি, শ্যামাচরণ দে স্ট্রীট, কলকাতা-৭৩। মূল্য: ৬০ টাকা। দেখুন বাংলাদেশ মুস্তাফিজ মামুন অবসর প্রকাশনা সংস্থা, ২০১১

Susang Durgapur – সুসং দুর্গাপুর ভ্রমন

অবস্থানঃ বাংলাদেশের নেত্রকোনা জেলার সর্ব উত্তরে ভারতের মেঘালয়ের গারো পাহাড়ের কোল ঘেসে নিরব দাড়ীয়ে ছোট্ট জনপদ দুর্গাপুর। একপাশে ময়মনসিংহের ধোবাউড়া উপজেলাঅন্য পাশে গারো পাহাড় আর উপত্যকা দিয়ে ঘেরা ভারতের মেঘালয়পুর্বে নেত্রকোনা জেলার কলমাকান্দা উপজেলা। আর দক্ষিণেপুর্বধলা উপজেলা। স্থানাঙ্ক: ২৫°৭.৫′ উত্তর ৯০°৪১.৩′ পূর্ব ইতিহাসঃ ১২৮০ খ্রীষ্টাব্দে মেঘালয়ের পূর্ব অংশে সু-সঙ্গ নামে এক পরগনার গোড়াপত্তন হয়। অভিযাত্রী মার্কোপোলো তাঁর

চট্টগ্রাম ভ্রমণ সহায়িকা ২০১৫

ভূমিকা: বাংলাদেশের ২য় গুরুত্বপূর্ণ শহর চট্ট্রগ্রাম। দেশের বাণিজ্যিক রাজধানী হিসেবে খ্যাত চট্টগ্রাম বাংলাদেশের ট্যুরিজম সেক্টরে অবদানও কম নয়। পাহাড়, নদী, সৈকত, লেক, খাবার সব কিছু মিলে চট্টগ্রাম অনেক ট্যুরিস্টের কাছেই একটি আকর্ষণীয় জায়গা। প্রতি বছর অনেক ট্যুরিস্ট আসে চট্টগ্রামে। শীতের সময় এ সংখ্যাটা সবচেয়ে বেশী থাকে। বার আউলিয়ার পূণ্যভূমি চট্টগ্রামে রয়েছে অনেক

জোঁক হতে দূরে থাকতে চান?

জোঁকেরকামড়ের হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার ভাল উপায়ঃ ১।পানিতে তামাক ভিজিয়ে রেখে সেই পানিতে জামা কাপড়, মোজা ভিজিয়ে রেখে পরে শুকিয়ে নিয়ে পরলে জোঁক উঠবে না। তামাকে যে বিষাক্ত দ্রব্য আছে, সেটার জন্যই জোঁকের মতো প্রানী দূরে চলে যায়। অনেক দেশে বনে বাদাড়ে যারা ঘুরে বেড়ায় ও বাস করে, এটা তাদের পদ্ধতি। ২।ডেটল।

ঈদের ছুটিতে যারা রাঙ্গামাটি যাচ্ছেন তাদের জন্য কয়েকটি টিপস।

১। খাবার সংক্রান্তঃ খাবারের পূর্বেই প্রাইস জেনে নিবেন। দেশী মুরগীর অর্ডার দিলে নিশ্চিত থাকুন কক মুরগী গুছিয়ে দিবে। কাপ্তাই লেকের কাচকি ভূনা বা ফ্রাই কিন্তু মিস করবেন না।  রাঙ্গামাটির অনেক হোটেলেই আতপ চালের ভাত রান্না হয়। চট্টগ্রাম ছাড়া অন্য অঞ্চলের লোকদের জন্য তা ভাল নাও লাগতে পারে। তাই আগেই জেনে নিবেন চাল

বর্ষায় স্বরূপকাঠী

প্রস্তুত্তিঃ ১ টি ব্যাগ নিন। ভেজানোর জন্য কিছু জামা-কাপড়, রেইনকোট, ছাতা, তোয়ালে, গেঞ্জি, থ্রী কোয়ার্টার প্যান্ট যা ইচ্ছা নিন। লুংগি নিন (বদলানর জন্য)। সাতার না জানলে লাইফ জ্যাকেট। বেড়িয়ে পড়াঃ ১ম দিনঃ ঢাকার যেখানেই থাকেন সোজা সদরঘাট চলে যান সন্ধ্যা ৬ টার মধ্যে। ৫ নম্বর প্লাটুন থেকে ঢাকা-হুলারহাট - ভান্ডারিয়া রুটের যেকোন