আগের তুলনায় অনেক সহজ করা হয়েছে কানাডায় স্থায়ীভাবে বসবাসের প্রক্রিয়া। ২০২০ সাল পর্যন্ত ৩ বছরে ১০ লাখ দক্ষ শ্রমিক নেবে দেশটি। এতে সেখানে স্থায়ীভাবে বসবাস, কাজ করার অনুমতি ও নাগরিকত্ব পাবেন তারা। সম্প্রতি কানাডার ইমিগ্রেশন মন্ত্রী আহমেদ হুসেন এসব তথ্য জানিয়েছেন। হাই স্কিল্ড, ফ্যামিলি মাইগ্রেশন, ট্রেড স্কিল্ডসহ অন্যান্য ক্যাটাগরিতে ৬০ ধরণের প্রোগ্রামের
এক গুচ্ছ পদ্মফুল হাতে এনে দিলে কার না মন প্রফুল্ল হয়ে উঠবে! বিলে ফুটে থাকা অজস্র পদ্মের সৌন্দর্য আসলেই অপার্থিব। আমাদের চিরায়ত গ্রাম বাংলার অন্যতম মনভোলানো দৃশ্য এটি । গানে, কবিতায় অসংখ্য বার নীলপদ্মের কথা বলেছেন কবিরা। নীলপদ্ম হয়ত চাইলেই পাওয়া যাবেনা, তবে গোলাপি পদ্মের সৌন্দর্যে আপনি চাইলেই মুগ্ধ হতে পারেন। হ্যাঁ,
##আহসান মঞ্জিল ## ঢাকার অন্যতম প্রাচীন নিদর্শন আহসান মঞ্জিল, যা পুরনো ঢাকার বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে বর্তমান ইসলামপুরের কুমারটুলিতে অবস্থিত। পুর্বে এটি ব্রিটিশ ভারতের উপাধিপ্রাপ্ত ঢাকার নবাব পরিবারের বাসভবন ও সদর কাচারি ছিল।অনবদ্য অলংকরণ সমৃদ্ধ, নবাব পরিবারের স্মৃতি বিজড়িত এ ভবনটি বর্তমানে জাদুঘর হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। সংক্ষেপে ইতিহাস #১৭২০ সালে এখানে মোঘল সম্রাট
সারা বছরই বেড়ানোর জন্যে উপযুক্ত থাকলেও আমরা সাধারণত শীতকালেই ভ্রমণ করতে বেশি পছন্দ করি। শীতে স্কুল কলেজগুলো বন্ধ থাকে বিধায় একটা ছুটির আমেজ থাকে। আর ভ্রমণের জন্যেও শীতের আবহাওয়া বেশ উপযোগী। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্টান স্টাডি ট্যুরের জন্যে এই সময়টাই বেচে নেয়। বিনোদন ও মানসিক প্রশান্তির জন্যে কর্মস্থল থেকে সবাই মিলে শীতে পিকনিক
জনসংখ্যা কমে যাওয়া নিয়ে উদ্বিগ্ন জাপান। ইতিমধ্যে দেশটি বাইরে থেকে জনবল নেয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছে। জনসংখ্যা সঙ্কটে সেখানে প্রায় ৮০ লাখ বাড়ি পরিত্যক্ত হয়ে পড়েছে। পরিত্যক্ত ৮০ লাখ বাড়ি দেখভাল করারও মানুষ নেই। ফলে সেখান থেকে সরকারের কোনো রাজস্বও আসছে না। নষ্ট হচ্ছে বিপুল পরিমাণ সম্পদ। ফলে সেগুলো বিক্রির সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাপান। বাড়িগুলো
আমরা সবাই কম-বেশি ঘুরতে পছন্দ করি। আপনাদের সুবিধার জন্য ঢাকার সকল দর্শণীয় স্থান সমূহের সময় সূচি দেয়া হল। আশা করি আপনাদের উপকারে আসবে। মিরপুর চিড়িয়াখানাঃ বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় চিড়িয়াখানা অবস্থিত ঢাকার মিরপুর অঞ্চলে। শুধু আকার বা আয়তনের দিক থেকেই নয়। এখানে রয়েছে বিভিন্ন বিরল প্রজাতির জীব-জানোয়ার পাশেই রয়েছে বোটানিক্যাল গার্ডেন। এটি প্রতিদিন
হ্রদ বা লেক প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এক অনন্য অনুষঙ্গ। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের নিদর্শন হিসেবে লেকের কদর তাই সবসময়ই বেশি। লেকের নজরকাড়া জল আর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে মুগ্ধ হন সৌন্দর্যপিপাসুরা। পৃথিবীজুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে অনাবিল সৌন্দর্যের অসংখ্য লেক। এসকল লেকের মধ্যে কিছু লেক বৈশিষ্ট্য ও সৌন্দর্যে ভিন্ন মাত্রার অধিকারী। তেমনই ভিন্ন সৌন্দর্যের একটি লেক হল কানাডার
রত্নদ্বীপ, নাম শুনে মনে হতে পারে রত্নে ভরপুর কোন দ্বীপ, যেখানে চারিদিকে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে মণি, মুক্তা আর জহর। তবে রত্নদ্বীপে মণি, মুক্তা আর জহর না থাকলেও রয়েছে চোখ জুড়ানো সৌন্দর্য। যা ভ্রমণ পিপাসুদের কাছে মণি, মুক্তা আর জহরের মত দামি। আর শহরের অপর পাশেই গড়ে উঠেছে রূপকথা ইকো রিসোর্ট। যা রূপকথার গল্পের মতই মনমুগ্ধকর।
তিন বছরে প্রায় ১০ লাখ অভিবাসী নেবে কানাডা। দেশটির অভিবাসনমন্ত্রী আহমেদ হোসাইন জানিয়েছেন, ২০১৮ সালে তিন লাখ ১০ হাজার, ২০১৯ সালে তিন লাখ ৩০ হাজার ও ২০২০ সালে তিন লাখ ৪০ হাজার অভিবাসী নেওয়া হবে। কানাডায় বয়স্কদের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং জন্মহার কমে যাওয়ায় শ্রমশক্তির চাহিদা মেটাতে বছরে সাড়ে চার লাখেরও বেশি বাড়তি
স্থলপথে ভ্রমণকারীদের জন্য কানাডা একটি স্বর্গরাজ্য। এখানে আপনি ড্রাইভিং করতে পারবেন সম্পূর্ণ স্বাধীনভাবে। যেকোনো স্থানে থেমে গিয়ে করতে পারবেন ক্যাম্পিং, হাইকিং এবং কায়াকিং। এখানে বাধা দেওয়ার মতো তেমন কোনো লোক অথবা বাঁধাধরা নিয়ম নেই। তাই আপনি যদি স্থলপথে কানাডা ভ্রমণের পরিকল্পনা করে থাকেন তাহলে এই পাঁচটি রুট হবে আপনার জন্য স্বপ্নের মতো।