স্বল্প খরচে ঘুরে আসুন বাংলাদেশের একমাত্র ছাত্র রাজনীতি মুক্ত ছোট্ট সাজানো-গোছানো 'খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়' থেকে। খুলনা মহানগরী থেকে তিন কিলোমিটার পশ্চিমে, খুলনা-সাতক্ষীরা মহাসড়ক সংলগ্ন ময়ূর নদীর পাশে গল্লামারীতে প্রায় ১০৫.৭৫ একর জায়গা জুড়ে বিরাজ করছে অভাবনীয় সৌন্দর্যের আধার এই বিশ্ববিদ্যালয়! সবুজ ঘাসের চাদরে ঘেরা এই বিশ্ববিদ্যালয় এর ভেতরের বিভিন্ন স্থানের নয়নাভিরাম দৃশ্য আপনাকে
ঢাকার ভেতরে একদম গ্রামীন পরিবেশের মুক্ত হাওয়া যদি নিতে চান তাহলে আমি বলবো যে এর থেকে কোনো পারফেক্ট প্লেইস আর হতেই পারে নাহ। একদম কম খরচে নিজের পরিবার কিংবা বন্ধুবান্ধব সহ ইচ্ছে করলেই ঘুরে আসতে পারবেন। এইবার আসল কথায় আসা যাক, এইগ্রুপ থেকেই গোলাপগ্রামের রিভিউ পেয়ে কয়েকদিন ধরে যাবো যাবো করেও সময়
কারো ঢাকার কাছে day tour দেয়ার ইচ্ছা হলে ঘুরে আসতে পারেন ঢাকারই খুব কাছের #ময়মনসিংহ জেলায়। খুব সকালে( ৬টা) রওনা দিলে রাত ১০ টার মধ্যেই ঢাকায় পৌছাতে পারবেন👌 ময়মনসিংহে দেখার মতো অনেক কিছু আছে। আপনার time management ভাল থাকলে ১দিনেই এই জায়গাগুলি ( বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়->ব্রম্মপুত্র নদ ->শশীলজ-> মুক্তাগাছা জমিদার বাড়ি-> জয়নুল আবেদিন সংগ্রহশালা- জয়নুল আবেদিন
কিছু না ভেবে ঠিক করলাম চাঁদপুরে হবে মিশন। খুব সকালে উঠে বেরিয়ে পরলাম সদরঘাটের লালকুঠিরে। এখান থেকেই ছেড়ে যায় লঞ্চ আবার আসেও এখানেই। এসে দেখি বড় বড় লঞ্চ আমাকে হাতছানি দিয়ে কাছে ডাকছে। দেরি না করে ঘাট প্রবেশের ৫ টাকা দিয়ে একটি টিকিট নিয়ে হই হই করে ঢুকে পরলাম। তারপর দেখলাম ৮টা
দেশের অনেক সুন্দর সুন্দর জমিদার বাড়ীগুলো এখন কেবল স্মৃতি, পড়ে আছে শুধু ধ্বংসাবশেষ। কিন্ত মহেড়া জমিদার বাড়ী বাড়ীটা এখনো ভাল অবস্থায় আছে। আমাদের ঐতিহ্যের অনেক কিছুই আমরা ধ্বংস করেছি, সামান্য যে কয়েকটা অবশিষ্ট আছে সেগুলোরও নেই তেমন কোন প্রচার। মহেড়া জমিদার বাড়ীর কথা আমি নিজেই জানতাম না, আমার ধারনা অনেকেই জানেন না।
১)দেশের যেকোন জায়গা থেকে সুনামগঞ্জের নতুন ব্রীজের এখানে চলে আসেন।নতুন ব্রীজ শহর থেকে সামান্য দূরে।এখানে আসার পরেই অনেক লেগুনা,মোটরসাইকেল দেখতে পাবেন।যেহেতু আপনার উদ্দ্যেশ্য দিনে দিনে সব স্পট কাভার করা তাই মোটর সাইকেল "রিজার্ভ" নিবেন।এক মোটরসাইকেলে ২/৩ জন বসা যাবে।রিজার্ভ মোটরসাইকেলের ভাড়া নিবে সাইকেল প্রতি ১০০০ টাকা(যত পারেন বারগেনিং করবেন)।কয়টা বাইক নিবেন এটা
আমাদের সাজেক টুরের সূচনা হয়েছিল প্রায় ৬-৭ জন ডিপার্টমেন্টের ফ্রেন্ডদের সম্মতিতেই।ঠিক করলাম ১৩ তারিখ রাত্রে রওনা দিব।টিকেট কাটার আগ মূহূর্তে পোলাপান আরো বাড়তে থাকে।সবাই টেনশনে ছিলাম অই টাইমে রাশ থাকবে তাই আগে ভাগেই আমরা টিকেট কেনার সিদ্ধান্ত নেই।টিকেট কিনার আগে আমরা কনফার্ম হই ১২ জন যাব।কাউন্টারে যেয়ে ১৩ তারিখ রাতের কোন টিকিট
ইংরেজ আমলে পূর্ববঙ্গের সর্ববৃহৎ রাজ্যের যে রাজা রানীর পরকীয়ার বলী হয়ে প্রান হারান৷ অতঃপর একদশক পর মৃত রাজা সন্ন্যাসীর বেশে ফিরে এসে একযুগেরও বেশি সময় ধরে আইনী লড়াই করে অবশেষে নিজের জমিদারী ফিরে পান৷ নাহ আমি বিখ্যাত অভিনেতা উত্তম কুমারের চলচিত্র "সন্ন্যাসী রাজা"র গল্প বলছি না, বলছি ঐ চলচিত্র যে ঘটনার ছায়া
ভেবেছিলাম অন্যদের মত দারুচিনি দ্বীপ ভ্রমণ নিয়ে একটা সুন্দর ভ্রমণকাহিনী লিখে ফেলব। কিন্তু, পরে চিন্তা করে দেখলাম, এধরনের লেখা অনেক আছে গ্রুপে। আমি বরং ভ্রমণ অভিজ্ঞতার আলোকে কিছু পয়েন্ট তুলে ধরি। ১৫-১৬ প্রচন্ড রাশের মধ্যে ওখান থেকে ঘুরে এলাম। এমনিতেই সিজনে দাম থাকে চড়া। আর এই হাই ভোল্টেজ সিজনে তো আসল দামের