আকাশের রুপ নাকি ক্ষণে ক্ষণে বদলায় ঠিক তেমনি প্রকিতির রুপ ও , তার চাক্ষুষ প্রমান গোল্ডেন গেট , ঘণ্টায় ঘণ্টায় এর রূপ বদলায় , সকালে সূর্য উঠারে আগে এক উঠার পর আরেক এর পর বেলা বারার সাথে সাথে এক এক রকম দৃশ্য , আবার এক এক সাইড থেকে এক এক ধরনের আপনি
এর অবস্থান চট্টগ্রাম এর মিরসরাই তে। কিছুদিন আগেও এই ঝর্ণার তেমন পরিচিতি না থাকলেও, এইই ঝর্ণার বিশালতা ও সৌন্দর্যের কারনে এর সুনাম ছরিয়ে গেছে সারা দেশজুড়ে। রিতিমত এটি পর্যটনকেন্দ্র এ পরিনত হয়েছে। তাই তো প্রতিদিন ই ভিড় বাড়চ্ছে খৈয়াছড়ায় যা ঝর্ণাপ্রেমীদের কাছে মোটেও কাম্য নয়। আমি নিজেই ২ বার ছুটে গেছিলাম খৈয়াছড়া
ভারতের মেঘালয় পাহাড় থেকে উৎপত্তি হওয়া জাদুকাটা নদীটি সুনামগঞ্জের একটি অপরূপ নদী। জাদুকাটা নদীর স্বচ্ছ নীল জল এতটাই স্বচ্ছ যে নদীর তীর থেকেই আপনি নদীর তলদেশ দেখতে পাবেন। নদীতীরে সবখানেই বড় পাথরখণ্ডের সাথে দেখা মিলবে আপনার। জাদুকাটা নদী থেকে বেশকিছু খালের সৃষ্টি হয়েছে যেগুলো সুরমা নদীতে মিলিত হয়েছে। নদীটির পাশেই প্রায় ১৫০
হঠাৎ বন্ধুরা মিলে প্লান করলেন দেশের বাইরে ঘুরতে যাবেন। মুশকিল হল পাসপোর্টটাই নেই। ঝক্কি-ঝামেলার ভয়ে পাসপোর্ট অফিসেই হয়তো যেতে চান না। তবে এখন অনলাইনেই করে ফেলা যায় পাসপোর্টের ‘কর্ম’। তবে এজন্য আপনাকে বাইরেও যেতে হবে। প্রথমত টাকা জমা দিতে। অবশ্য চাইলে এটাও আপনি অনলাইনেই জমা দিতে পারেন। কয়েকটি নির্দিষ্ট ব্যাংকেও অনলাইনে পাসপোর্টে
দেশের আনাচে কানাচে ছড়িয়ে আছে জমিদার বাড়ী। আগের দিনের মানুষরা আধুনিক যুগের মানুষ থেকেও যে সৌখিন ছিল তাদের তৈরি স্থাপনা দেখলে বুঝা যায়। প্রতিটি স্থাপনায় ফুটে উঠেছে রুচিশীলতার পরিচয়। অন্যদেশে যা সংরক্ষন করা হয় আমাদের দেশে তাই মাটির সাথে মিশিয়ে ফেলা হত। এমনই এক জীর্ণ দশার জমিদার বাড়ী দেখতে গিয়েছিলাম লক্ষীপুর। বাড়ীর
আমার শৈশব কেটেছে এই বীচে। আমরা বলতাম দইজ্যারকূল। এখানে পাবেন সাগর, ম্যানগ্রোভ বন, বীচ, স্থানীয় জেলেদের জীবন দেখার সুযোগ। বনের ভেতরের সৈকতটা অধুনা বিখ্যাত গুলিয়াখালীর মত। আসলে গুলিয়াখালী বিখ্যাত হলেও একই রকম স্পট অসংখ্য আছে চিটাগাং কোষ্টে। এমনকি ছবির জায়গাটাও এক যুগ আগে এমনই ছিলো। জায়গাটা একসময় নির্জন ছিলো। গত আট-দশ বছর
অবকাশ যাপন, আনন্দ ভ্রমণ ও অ্যাডভেঞ্চার প্রিয়দের জন্য আদর্শ স্থান পর্যটন শহর পাহাড়ি জেলা বান্দরবান। যান্ত্রিক জীবনের নানা কর্মব্যস্ততার ফাঁকে সুযোগ পেলেই ঘুরে আসুন পাহাড়ি এ জেলায়। যেখানে রয়েছে ১১টি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠির বসবাস। প্রকৃতি যেন সাজিয়েছে আপন মনের মাধুরি মিশিয়ে। তাই সবুজে মোড়ানো প্রাকৃতিক সৌর্ন্দয, অবারিত সবুজের সমারোহ এবং মেঘ ছোঁয়ার ইচ্ছে
এই মাসের ১২ তারিখে কয়েকজন বন্ধু মিলে সেন্টমার্টিনে গিয়েছিলাম। দ্বীপটিতে এটি আমার দ্বিতীয়বারের মতো ভ্রমণ। প্রথমবারের অভিজ্ঞতার তুলনায় এবার এখানে কিছুটা ভিন্নতা লক্ষ্য করলাম। আগ্রহীদের অবগতির স্বার্থে খরচসহ এই ট্যুরের বিস্তারিত তথ্য উল্লেখ করছি। ঢাকা থেকে টেকনাফ রুটে বেশকিছু ভালো বাস আছে। আমরা গিয়েছি শ্যামলীতে। সার্ভিস মোটামুটি। এই রুটে সব ননএসি বাসের
যেভাবে যাবেন : ঢাকা/চট্টগ্রাম> সিলেট >বিছানাকান্দি >পাংথুমাই ঝর্ণা. সিলেট থেকে লেগুনা/cng রিজার্ভ করে হাদারপার বাজার, ওখান থেকে নৌকা ভাড়া করে বিছানাকান্দি যাওয়ার পথেই পড়ে এই ঝর্ণা. নৌকা ভাড়ার করার সময় মাঝিকে বলে রাখতে হবে. পান্থুমাই ঝর্ণাটি পুরোপুরি ভারতেই অবস্থিত। ভরা বর্ষায় না গেলে এর প্রকৃত রূপ দেখা যায় না। পান্থুমাই পয়েন্টে গিয়ে
হাজারো শাপলা ফুল দেখতে যেতে হবে খুব সকালে জৈন্তাপুর উপজেলার ডিবির বিলে। ভোর থেকেই শাপলা ফুল গুলো ফুটতে শুরু করে। সকাল ১০ পর্যন্ত ফুটন্ত অবস্থায় পাওয়া যায়। তবে ভাল ভাবে উপভোগ করার জন্য যত সকাল যাবেন তত ভাল। যেভাবে যাবেনঃ সিলেটের কদমতলী থেকে ছেড়ে আসা বাসে আপনি সুবানীঘাট, নাইওরপুল, শিবগঞ্জ বা টিলাগড়