বান্দরবান জেলার লামা উপজেলা

অনায়াসেই ঘুরে আসতে পারেন ছোটখাটো রকমের এই ভূস্বর্গে। চকরিয়া - লামা আলীকদম রোডের মিরিঞ্জা নামের এই স্থানে সকাল সাড়ে আটটার দিকে যখন গিয়ে পৌঁছাই,তখন কড়া রোদ আমাদের গায়ে এসে লাগে কিন্তু তখনো কুয়াশার চাদরে মুড়ে থাকা লামায় রোদের বিন্দুমাত্র আঁচ ও এসে লাগে নি। শীতের সকালের প্রত্যেকটা দিন ই এখানে এভাবে শুরু

পাতরাইল মসজিদ (ভাংগা, ফরিদপুর)

সুলতানি আমলের নির্দশনের ভিতর যে কয়টা টিকে আছে পাতরাইল মসজিদ এর মধ্যে অন্যতম। প্রায় ৬০০ বছরী এই মসজিদ টিকে আছে সুলতানি আমলের সাক্ষী হয়ে। এলাকাবাসীর কাছে ইহা গায়েবী মসজিদ নামে বেশি পরিচিত। তৎকালীন সময় আউলিয়া আব্দুল খান প্রজাদের পানির কস্ট দূর করার জন্য এই মসজিদের পাশে দুটি দীঘি নির্মান করেন। এই মসজিদটি

কিছু সতর্কতা

1.যারা ইন্ডিয়ার ট্রানজিট ভিসা করে ভূটান অথবা নেপাল যেতে চান তারা অবশ্যই পিতা মাতার "previous nationality" ঘরটা পূরণ করবেন। যদিও এটা "mandatory option" না কিন্তু এটা অবশ্যই পূরণ করতে হবে নাহলে অকারনে ঝামেলা পোহাতে হবে। 2. ট্রানজিট ভিসার ক্ষেত্রে অবশ্যই একদিন পূর্বে অনলাইন ফরম (http://indianvisa-bangladesh.nic.in/visa/) পূরণ করবেন। সকালে পূরণ করে নিয়া গেলে

পারাগ্লাইডিং

মানালি থেকে কুল্লুর পথে অনেক গুলো আক্টিভিটি আছে। তার মদ্ধে পারাগ্লাইডিং অন্যতম। কুল্লুর পথে যাওয়ার সময় রাস্তার দুই পাশের অনেক আক্টিভিটি সপ চোখে পরবে। যে কোন একটাতে গেলেই হবে। অথবা আপনার ড্রাইভার নিয়ে যাবে। হালকা দামা দামি করে নিন। আমি পেয়েছি ২৫০০ রুপিতে। জনবল বেশি হলে একটু কম নেয়। সিজনাল সময় ৩০০০

ডাবল ডেকার লিভিং রুট ব্রিজ

ভারতের মেঘালয় প্রদেশের চেরাপুঞ্জির একটু গহীনে এর অবস্থান। এখানে জেতে হলে আপনাকে ডাউকি বর্ডার ক্রস করে চাইলে সরাসরি চেরাপুঞ্জি চলে জেতে পারেন গাড়ি রিসার্ভ নিয়ে, অথবা শিলং হয়ে চেরাপুঞ্জি জেতে পারেন। চেরাপুঞ্জি যে কাউকে ডাবল ড্রাইভার কে বললেই সে নিয়ে যাবে আপনাদেরকে। গাড়ি থেকে নেমে ৩০০/৪০০ রুপি দিয়ে সাথে গাইড শুরু করতে

এক মসজিদের কত নাম

চামচিকা মসজিদ: চাঁপাইনবাবগঞ্জ এর শাহবাজপুরের একদম সীমান্তসংলগ্ন এক আম বাগানের ভেতর বিশাল এক দীঘি। দীঘির নাম কেউ বলে খনিয়াদীঘি, কেউ বলে খঞ্জনদীঘি। এককালে নাকি এই দীঘির পানি ছিলো রক্তাভ রঙের, তাই এই নামকরণ। সেই দীঘিসংলগ্ন বাগানের ভেতর একটি নিচু স্থানে প্রায় পাঁচশো বছরের পুরোনো এক মসজিদ যাকে স্থানীয়রা চিনে চামচিকা মসজিদ নামে।

প্যারস্যুট থেকে দেখা সমুদ্র ও পাহাড়.

আগের রাত ৮ টায় বগুড়া থেকে রওনা দেই, গন্তব্য কক্সবাজার। সঙ্গত কারনেই সেদিন রাতে ও পরদিন সকালে ভারি কিছুই খাওয়া হয়নি। প্রায় ১৮ ঘন্টার জার্নি শেষ করে কক্সবাজারের হোটেলে চেক ইন করি দুপুর ২ টায়! কোনভাবে ফ্রেশ হয়ে, নাখে-মুখে লাঞ্চ সেরে এক ছুটে চলে গেলাম দরিয়ানগর। উদ্দেশ্য ‘প্যারাসেইলিং’ একজনকে প্যারাস্যুটের সাথে ঝুলিয়ে,

৪০০০ টাকায় সেন্টমার্টিন ঘুরাঘুরি

৩ কাজিন মিলে সেন্টমার্টিন ঘুরে এলাম ২ রাত, ৩ দিন জনপ্রতি মাত্র ৪০০০ টাকায়। গাবতলি থেকে হানিফ বাসে ভাড়া ৯০০ টাকা টেকনাফ পর্যন্ত।টেকনাফে সকালের নাস্তা ৫০ টাকায়।আমাদের Plan ছিলো যাবো জাহাজে এবং তৃতীয় দিন সকালে ট্রলারে টেকনাফ গিয়ে কক্সবাজার যাবো,ওখানে সারাদিন কাটিয়ে রাতের বাসে ঢাকা।তাই শুধু জাহাজে যাওয়ার টিকিট কাটি ৩২৫ টাকা।

যেখানে নৌকা হাওয়ায় ভাসে

Umngot নদী, ডাউকি, মেঘালায়, ভারত   প্রথম যখন ছবি দেখি তখন মনে করেছিলাম এডিট করা । পরে ইন্টারনেট ঘেটে এবং ইউটিউবে ভিডিও দেখে কিছুটা আশস্ত হলাম যে আসলে ই এমন কিছু আছে । এরপর ধারস্ত হলাম মেঘালয় বিশেষজ্ঞ বড় ভাইয়ের কাছে । সময়টা ছিলো মে ২০১৭ । ভাই বললেন স্বচ্ছ পানি আর

নীল জলের লালাখাল ও বোনাস হিসাবে ঘুরে আসুন লালাখাল চা বাগান

প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এক অপরূপ লীলাভূমি। প্রকৃতিকে একান্তে অনুভব করার জন্য স্থানটি বেশ উপযোগী। পাহাড়ে ঘন সবুজ বন, নদী, চা-বাগান ও নানা জাতের বৃক্ষের সমাহার লালাখালজুড়ে। যেদিকেই তাকাবেন সেইদিকেই সবুজ আর নীলের সমাহার। যে ভাবে ঘূড়বেনঃ লালাখাল ঘুড়ে উপভোগ করতে পারেন নৌকার মাধ্যমে । এখানে ২ ধরনের নৌকা আছে ইঞ্জিন ও ইঞ্জিন ছাড়া।