মনপুরা বাংলাদেশের ভোলা জেলার একটি বিছিন্ন দ্বীপ। দ্বীপের তিন দিকে মেঘনা নদী আর দক্ষিণে বঙ্গপোসাগর। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপরুপ সাজে সজ্জিত এক লীলাভূমিও বটে। এখানে না গেলে বুঝতেই পারবেন না প্রকৃতির কি সৌন্দর্য অপেক্ষা করছে আপনার জন্য। এই দ্বীপে বসেই আপনি দেখতে পারবেন সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত। আরো আছে মনপুরা ল্যান্ডিং স্টেশন, হরিণের অভয়াশ্রম
সত্যজিৎ রায়ের বিখ্যাত উপন্যাস সোনার কেল্লা পড়ার পর থেকেই ইচ্ছা ছিল যে রাজস্থানের মরুশহর জয়সলমীর দেখব। নিজেকে কল্পনা করতাম ফেলুদার জায়গায়। এর আগে বেশ কয়েকবার চেষ্টা করেও বিভিন্ন কারনে রাজস্থানের এই বিখ্যাত মরুশহরে যেতে পারিনি। তো এবার ঠিক করে ফেললাম যে ঈদের বন্ধে মরুভূমি দেখতে জয়সলমীর যাব। ঢাকা থেকে দীর্ঘপথ পাড়ি দিয়ে
এরকম স্বচ্ছ জলে একবার সাতার কাটতে কার না ইচ্ছে হয়...! হালকা সবুজ রঙের পানি,১৫-২০ ফুট গভীর কিন্তু একদম নিচ পর্যন্ত দেখা যায়,রৌদ্রময় দিনে আপনি অনায়াসে পানিতে নৌকার ছাড়া দেখতে পারবেন!কখনো কখনো মনে হবে নৌকাগুলো পানিতে নয় শুন্যে ভাসছে! কিভাবে যাবেনঃ আফসোসে কথা হলো জায়গাটা বাংলাদেশে নয়,ইন্ডিয়ার ডাউকি। আমরা আমরা বাংলাদেশের জাফলংয়ে দাঁড়িয়ে
যেভাবে যাবেন : রুট-১ :ঢাকা থেকে বাসে করে চকরিয়া ( ভাড়া ৭০০ টাকা) । চকরিয়া থেকে সিএনজিতে করে মগনামা ঘাটা ( ভাড়া ১২০-১৫০ টাকা জন প্রতি ) । মগনামা ঘাট থেকে ট্রলার কিংবা স্পিড বোটে বড়ঘোপ ঘাট ( আমরা এভাবে ই গিয়েছিলাম, কুতুবদিয়াতে আরও কয়েকটা ঘাট আছে সেগুলো দিয়েও যাওয়া যেতে পারে
এই নামে এখানে একটা ক্যাফেও আছে। খোলামেলা আর পাহাড় নদীর সমাবেশপূর্ণ এই পরিবেশে দুটা ডাল ভাত খেয়েও শান্তি পাওয়া যায়! এইরকম একটা পরিবেশে রেস্টুরেন্ট দেওয়ার মত পরিকল্পনা করাটা চরম বুদ্ধিদীপ্ত মানুষের বুদ্ধির প্রতিফলন মাত্র! এছাড়া কর্মচারীদের ব্যবহারও যথেষ্ট ভাল ও আন্তরিক। যেভাবে যাবেনঃ চট্টগ্রামের বহদ্দার হাট বাস টার্মিনাল থেকে ৬৫ টাকা ভাড়া
নোয়াখালী জেলার হাতিয়া থানায় অবস্থিত এই "নিঝুম দ্বীপ" । উত্তরে হাতিয়া, দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর,পশ্চিমে মনপুরা অবস্থিত। "নিঝুম দ্বীপ" কে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের রানী বলা হয়। দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরের বুকে আঁচড়ে পড়া অগণিত ঢেউ,অবারিত সবুজ গাছ-গাছালি আর সহস্র হরিণ "নিঝুম দ্বীপ" কে সৌন্দর্যের রানী হতে সহযোগিতা করেছে। প্রকৃতি তার অকৃপণ হাতে সকল সৌন্দর্য ঢেলে দিয়েছে বঙ্গোপসাগরের
জায়গায় জায়গায় নিরাপদ বালির বিশাল বিচ, বিশাল বট গাছের নীচে, অথবা নদীর মাঝখানে ৪ কিলোমিটার মখমলের মত নরম সবুজ ঘাস + কাশবন + দারুন বালির বিচ এ ক্যাম্পিং এর জন্য একদম পারফেক্ট।।। কিছুদিনের মধ্যেই পাওয়া যাবে খেজুরের রস, নদীর পাশে বিশাল সব শরিসা খেত, আর খাবার জন্য নদীর তাজা মাছ তো আছেই।।
এই বছরের কিছু পরিচিত আর ট্রাভেলার দের প্রিয় হয়ে উঠা জায়গা গুলোর মধ্যে বাঁশবাড়িয়া অন্যতম ছিলো। গত কিছুদিন ধরে এখানে বসুন্ধরা গ্রুপ তাদের ফ্যাক্টরির কাজ শুরু করে। যার জন্য বীচ এর উপর দিয়ে পাইপ লাইন বসিয়ে বালি উত্তোলন কাজ শুরু করে। এর পর থেকেই আগের বাঁশবাড়িয়া এখন আর আপনি পাবেন না। হতে