একদিনের ছোট ট্রিপের জন্যে কাপ্তাই কে বেছে নেয়া যায়. কায়াকিং এর এর সাথে উপোভোগ করতে পারবেন লেকের আশেপাশের মনোরম দৃশ. কায়াকিং প্রতি ঘন্টা ২৫০ টাকা যেভাবে যাবেন ঢাকা থেকে কাপ্তাই যায় এমন একটি বাসে উঠে বসে পরবেন সুপারভাইজারকে বল্লেই হবে শিলছড়ি ঝুম রেস্তোরার সামনে নামিয়ে দিতে. কাওকে বল্লেই দেখিয়ে দিবে. রাস্তা থেকে
পানিহাটা শেরপুর জেলার, নালিতাবাড়ির অন্যতম পর্যটন স্পট। শহরের কোলাহল পুর্ণ জীবন থেকে একটু অবসর পেতে যে কেউ চলে আসতে পারেন শেরপুরের নালিতাবাড়ি উপজেলার রামচন্দ্রকুড়া ইউনিয়নের প্রকৃতির নৈসর্গিক শোভা মন্ডিত পানিহাটা পাহাড় এলাকায়। এখানকার উত্তরে ভারতের মেঘালয় রাজ্যের তুরা জেলার সীমান্তঘেষা ঘন সবুজ শ্যামল বন, খরস্রোতা পাহাড়ী ভোগাই নদের সাথে মিতালী আর বৃক্ষরাজি
কেওক্রাডং বান্দরবান জেলার রুমা উপজেলায় অবস্থিত। এর উচ্চতা ৯৮৬ মিটার বা ৩২৩৫ফুট প্রায় কেওক্রাডং যেতে হলে আপনাকে প্রথমে যেতে হবে বান্দরবান। বান্দরবান শহর থেকে চান্দের গাড়ি(ফোর হুইল ড্রাইভ), বাস, সি এন জি করে রুমা যাওয়া যায়। বান্দরবান শহর থেকে রুমা যেতে সময় লাগবে কমবেশি ২ ঘণ্টার মত। নিয়ম অনুযায়ী রুমা বাজার থেকে
ঢাকার অদূরে টাঙ্গাইলের মির্জাপুরের মহেড়া ইউনিয়নিয়নের মহেড়া গ্রামে অবস্থিত মহেড়া জমিদার বাড়ি , যেখানে নীলাকাশ, ছোট করে ছেটে রাখা সবুজ ঘাসের কার্পেট, শতাধিক বর্ষের সহস্রাধিক স্মৃতি বিজড়িত সুরম্য ভবনসমূহ সৌন্দর্যের ডালি সাজিয়ে দর্শনার্থীর অপেক্ষায় থাকে , যা আমাদের পূর্বপুরুষদের ঐতিহ্যের কথা স্মরণ করে দেয় । টাংগাইলে অনেকগুলো জমিদার বাড়ি আছে , মহেড়া
নীলাদ্রির সৌন্দর্য নিয়ে কথা বলা টা হয়তো বোকামি অথবা নিলাদ্রি কে অপমান করা হবে যদি ভাষায় বুঝাতে যাই। তার চেয়ে ভালো নিজে গিয়ে দেখে আসুন। লেখার সময় আমি আসলে কোন ভাষা পাচ্ছিলাম না কিভাবে নীলাদ্রির সৌন্দর্য তুলে ধরবো তাই একটা কথাই বলবো নিজে গিয়ে দেখে আসুন। কিভাবে যাবেনঃ ঢাকার ফকিরাপুল আর সায়েদাবাদ
এই সময়টাতে সিলেটে ঘুরতে আসলে অবশ্যই লালাখালে নৌভ্রমণ করা উচিত। শীতকালে লালাখালের নীল আর সবুজ জলারাশী পর্যটকদের আকর্ষণের মূল কারন। জাফলং, ডিবির শাপলা বিল, কিংবা রাতারগুল একদিনেই ঘুরে দেখা সম্ভব। পাশাপাশি চাইলে কায়াকিং করতে পারবেন লালাখালেই। নাজিমঘড় রিসোর্টে রাত্রিযাপন করলে কায়াকিং এবং MTV বাইকিং এর ব্যবস্থা আছে তাদের। কিভাবে যাবেন: ঢাকা
হাটু আর কোমরের ব্যাথা এখনো ভাল হয়নি :-D।১২০০ফুট উপরে উঠা এত সহজ না :-D একদিনের ট্যুর ছিল।৬জন বন্ধু মিলে বেশ ভাল একটা ট্যুর দিলাম।কিন্তু আমাদের কিছু ভুল ছিল।যেমন:- ১)সকালবেলা তেমন একটা নাস্তা না করেই পাহাড় এ উঠেছি। ২)সবচেয়ে বড় ভুলটা করেছি পানি না নিয়ে উঠেছি।আপনারা পানির বোতলের সাথে শুকনা খাবার নিয়ে যেতে পারেন... আমাদের
কক্সবাজার ভ্রমনকারীদের জন্য সুখবর। আরেকটি স্পট। Radiant Fish world সামুদ্রিক জীবিত মাছগুলো দেখলেই মন ভরে যাবে। আজকেই উদ্ভোধন হল। আজ ফ্রি ছিল কিন্তু পরবর্তীতে টিকেট লাগবে( টিকেট এর দাম টা জানা হয় নি) সাথেই একটি রেস্টুরেন্ট ৩য় তলায়। নিচের দুইতলা মিউজিয়াম। লোকেশনঃ হলিডের মোড় থেকে বাজারঘাটা যাওয়ার সময় ৫০ গজ সামনে গেলেই।
জায়গা টা আসলে ঢাকা জেলার ভেতরেই , ট্যুর দূর হলেই বেশি মজার,কিন্তু আমাদের আশেপাশেই এমন অনেক জায়গা থাকে যা তত টা ও খারাপ না, শুধু কাছে বলে অগচরেই থেকে যায় তেমন ই একটা জায়গা মৈনট আগামীকাল ছুটি ,কই যাওয়া যায়, হঠাত করে মনে পড়ল মৈনট নাম টা,অনেকেই গেছে,তো ঢাকার বাইরে যাওয়ার ইচ্ছা
আমবাগানের ভেতরে শুনশান নীরবতা। মাঝে বিশাল এক পোড়ো স্থাপনা। ধ্বসে পড়া ছাদ খোলা আকাশ। পিছনেই একটা মরা নদী। নদীর নাম পাগলা। ওপারেই ভারতের কাটাতার। আমার মতে বাংলাদেশে যত পূরাকীর্তি আছে তার মধ্যে সবচে আন্ডাররেটেড পুরাকীর্তি এটি। আসলে মূল সড়ক থেকে বিচ্ছিন্ন ও একদম ভারত সীমান্তের সন্নিকটে আম বাগানের ভেতরে অবস্থান বলেই হয়তো