মিরসরাইয়ের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ এই মহামায়া লেক। চারদিকে পাহাড় আর লেকের অপরূপ সৌন্দর্য,সাথে স্বচ্ছ নীলচে পানি মুগ্ধ করার মতো। লেকের ওপাড়ে রয়েছে পাহাড়ি ঝর্ণাধারা। কীভাবে যাবেন : চট্টগ্রামের অলংকার কিংবা একে খান বাস স্ট্যান্ড থেকে ঢাকাগামী কোনো লোকাল বাসে উঠে পড়বেন। ভাড়া ৮০-১০০ টাকা পড়বে। মিরসরাই অতিক্রম করে একটু সামনে ঠাকুরদিঘী পাড়ে
অল্প টাকায় অনেক বেশি আনন্দদায়ক ট্যুর।।। ২জন গেলে পার পারসন ৩৫০০ টাকা যথেষ্ট ৩ দিন ২রাতের জন্য। কুয়াকাটায় ১৬/১৮ টা স্পট আছে যা আপনি ঘুরে দেখতে পারবেন এবং স্পট গুলো বাইকে ঘুরতে পারবেন। আমার কাছে কুয়াকাটার সব থেকে সুন্দর জায়গা মনে হয় লেবুবনকে।আপনি লেবুবন এ দুপুরের খাবার খেতে পারবেন বা সূর্যাআস্তর সময়
... যদিও কষ্ট হবে তার পরেও একটু কষ্ট করলেই ১০০০ হাজার টাকার ভিতরে ভালো ভাবেই ৪ জাইগা ভ্রমন করে আসতে পারবেন... আমাদের গ্রুপ ছিল ৬ জনের,রাতে খেয়ে দেয়ে ১০.৩০ তে কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে চট্রগ্রাম মেইল ট্রেনের (৬*১২৫)=৭৫০ টাকা টিকেট কেটে আড্ডা মাস্তি করতে করতে রহনা দিলাম..রাতের স্টেশন বিরতিতে আড্ডা চল্লো চায়ের
বাংলাদেশের শেষ প্রান্তে ৯ কি.মি জুড়ে বিসৃস্ত এক দ্বীপ! যেদিকেই চোখ যাবে শুধু নীল আর নীল! আজকের পোষ্ট মূলত সেন্ট মার্টিনের বিপদজনক দিকটা দেখানোর জন্য করা! আগের পোষ্টে অনেকেই জিজ্ঞসে করেছিল কোন দিকটা বিপদজনক! ছবি না থাকার কারণ দেখাতে পারি নাই! ভিডিওটা অনেক কষ্টে খুজে পেলাম,মনে করছিলাম ডিলেট হয়ে গেছে! ভিডিওটা হল
এক বন্ধুকে চিনামাটির পাহাড় আর সোমেশ্বরী নদী ঘুড়াব এই বলে ময়মনসিংহ নিয়ে আসি। এর আগেও আরো একবার সে হতাশ হয়ে ঘুরে যায় কারন প্রচুর বৃষ্টি থাকার কারনে আর যাওয়া হয় নাই, তাই সবার জন্য এই উপদেশ রইল যে চিনামাটির পাহাড় আর সোমেশ্বরী নদীরর প্রকৃত সৌন্দর্য দেখতে হলে শীতকালে আসবেন। প্রথমেই বলা ভাল
এমন একটা জায়গা যেখানে প্রতি বছর গেলেও অতৃপ্তি থেকে যায়। তবে এবারে সবচেয়ে বেশী মুগ্ধ হয়েছিলাম সেখানকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা দেখে। সেই ভোর ৬ টা বলেন কি রাত ১১ টা, বীচের প্রত্যেকটা পয়েন্টেই ট্যুরিস্ট পুলিশ টহলরত অবস্থায় ছিল। পরিবার নিয়ে দুইরাত ছিলাম লাবণী পয়েন্টে অবস্থিত হোটেল মিডিয়া ইন্টারন্যাশনালে। মিডরেঞ্জের হোটেল হিসেবে অসম্ভব ভাল
সুন্দরবনের স্বাদ পেয়ে আসুন সন্দীপে..... যেভাবে যাবেন-- ঢাকা থেকে চিটাগাং এর বাসে যাবেন ... রাতে যাওয়া ভাল .... নামবেন বাশবাড়িয়া বাজার এ... তারপর সিএনজি তে করে চলে যান বাশবাড়িয়া সি বিচ এ .. সকাল বেলা ভাটা থাকে ... এর জন্য যাওয়া আসার স্পিড বোটে টিকে ট কেটে ঘুরে আসুন সন্দীপ .... যাওয়া
সেই ছোট্ট বেলায় যখন স্কুলে ভর্তি হয়নি, গ্রামেই থাকতাম আমরা। মাঝে মাঝে গরমের রাতে আব্বু কে জিজ্ঞেস করতাম মেঘ কত উপরে? আব্বু বলত মেঘ খুবি কাছে থাকে আমাদের। মোটামুটি ৯০০-১৫০০ মিটার উপরে উঠলেই মেঘ ধরতে পারবে। আমি ভাবতাম তাই কখনো যদি হয় আমি উপরে যাব কিভাবে? আব্বু তখন এও বলেছিলেন যে আমাদের
বিছনাকান্দি, রাতারগুল, নাফাকুম আর ইন্ডিয়ার পোষ্ট দেখতে দেখতে বিরক্ত। চলুন নতুন কিছু করা যাক, নতুন বলতে একদম নতুন বা ভিন্ন কিছু যা এর আগে হয়ত হয়নি। চলুন নদী পথে ঘুরে আসি কক্সবাজার থেকে, সাথে দেখে নেব বেশ কয়েকটা দ্বীপ। যেভাবে যাবেন- শুরুটা হবে সদরঘাট থেকে প্রতিদিন এখান থেকে হাতিয়ার দিকে লন্চ