একদিনে ঘুরে আসুন চিটাগাং এর বিখ্যাত তিনটি জায়গা থেকে, মহামায়া লেক, গুলিয়াখালি সি বীচ, বাশবাড়িয়া সি বীচ। যে ভাবে যাবেন। আমাদের ট্যুর প্লানটা তুলে ধরছি। রাত দশটার গাড়িতে ঢাকা আবদুল্লাহপুরর থেকে উঠি এনা পরিবহন করে ফেনী জেলা শহরে আসি রাত ৪:৩০ মিনিট। এনা পরিবহন বাস কান্টারে সকাল ৬ পযন্তত থাকি। ৬ টার
ঘুরে আসলাম সাম্প্রতিক সময়ে গ্রুপের আলোচিত জায়গা জিন্দা পার্ক। সাথে মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ি। ৬ জন মিলে যাত্রা শুরু খিলখেত থেকে সকাল ৮.৩০ এ। এর আগে নাস্তা করে নিয়েছিলাম কাসুন্দী রেস্তোরা খিলখেত থেকে। অটো রিজার্ভ ৩৫০ টাকা। দর কষাকষি। কারো জন্য বেশি কম হতেও পারে। ৩০০ ফিট হয়ে ১ ঘন্টার ও কম সময়ে
ঢাকা থেকে বাস এ ডিরেক্ট যাওয়া যায় সেক্ষেত্রে ভাড়া ৫৫০-৬৫০ টাকা নন এসি বাস। আবার লঞ্চ এ গেলে, ঢাকা থেকে লঞ্চ এ বরিশাল অথবা পটুয়াখালি নেমে সেখান থেকে বাস এ কুয়াকাটা। আমরা ঢাকা থেকে লঞ্চ এ বরিশাল গিয়েছিলাম পরে সেখান থেকে বাস এ কুয়াকাটা। লঞ্চ এ ডেক ভাড়া ১৫০-২০০ এবং সিংগেল কেবিন
চলুন না, ভিন্ন একটা জায়গায়। প্রাইভেটকার হোক কিংবা সাধারণ বাসে, অথবা মোটরসাইকেলে । একা হোক কিংবা দলবদ্ধ। কথা দিচ্ছি, স্বরনীয় একটা ট্যুর হবে। শেরপুর এর গারো পাহাড়। নৈসর্গিক প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি এই শেরপুর। ঢাকা থেকে একদিনেই ঘুরে আসা যায় এবং রাস্তাঘাটও এখন অনেক ভালো কন্ডিশনে। মধুটিলা ইকোপার্ক এবং গজনী অবকাশ এর সাথে
বিকেল বেলার আলোতে অসাধারন সুন্দর শশী লজ, ময়নসিংহ। ঢাকা থেকে গেলে বাস নামিয়ে দেবে মাসকান্দা বাস টার্মিনালে। সেখান থেকে রিক্সায় জেলা পরিষদের সামনের গোলচত্বরে গেলেই দেখবেন শশী লজের দেয়াল ও বিশাল গেইট। এই ঠিকানা দিলাম কারন অদ্ভুত বেপার হল ৫ জন রিক্সাওয়ালাকে জিজ্ঞেস করে দেখেছি কেউ "শশী লজ" এর নাম শোনে নি!!!!
পঞ্চগড় থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা ছাড়াও আশে পাশের আরো কয়েকটি পর্বত দেখা যায় তারমধ্যে অন্যতম সিনিওলচু । সিনিওলচু দেখার জন্যই যখন আজ বাংলাবান্ধার কাছাকাছি পৌছালাম তখন ভোর ছয়টা বাজতে ৫ মিনিট বাকি ।এবার উদ্দেশ্য কাঞ্চনজঙ্ঘা নয় । সিক্কিম এ অবস্থিত সিক্কিম এর সর্ব উচ্চ পর্বত গুলোর একটি 'সিনিওলচু' । সবচেয়ে সুন্দর বরফ পর্বত গুলোর
প্রতিবেশী দশ ভারতে ভ্রমণের ক্ষেত্রে আমাদের আকর্ষণ মূলত দার্জিলিং, মেঘালয়, সিকিম, হিমাচল প্রদেশ, কাশ্মীর, গোয়া বা আগ্রার তাজমহলের প্রতি। এদের কোনো কোনোটি আবার ব্যয়বহুল হওয়ায় সীমিত আয়ের অনেকেই যেতে পারেন না। সে সব ভ্রমণ পিপাসুর জন্য একটি আদর্শ গন্তব্য হতে পারে ভারতের রাজ্য ত্রিপুরা। বাড়ির পাশে ত্রিপুরার রাজধানী আগরতলা তো আমাদের ব্রাহ্মণবাড়িয়া
যেদিন প্রথম বাঞ্জি জাম্পিং এর ভিডিও দেখলাম সেদিন থেকে নিজেকে নিজে চ্যালেঞ্জ দিলাম যেভাবেই হোক এটা আমাকে করতেই হবে! কারন চ্যালেঞ্জটা যে রক্তের ভিতর লুকিয়ে আছে! তখন থেকে নিজের মধ্য লালন করতে থাকি একটি স্বপ্ন একদিন করবোই ;) যে কথা সেই কাজ। নেপাল যাওয়ার এয়ার টিকেট করে ফেল্লাম।সফর সঙ্গী আরো ৪ জন। সন্ধা
স্থান: মহামায়া লেক সমুদ্রের উত্তাল ঢেউ এর মাঝে অনেকেরই ইচ্ছা হয় জাহাজ বা নৌকা ভাসিয়ে হারিয়ে যেতে। কিন্তু বাস্তবে তা সবার জন্য সম্ভবপর হয়ে ওঠে না।তাও তার কিয়দাংশ অনুভুতি লাভের জন্য যেতে পারেন মহামায়া লেকে কায়াকিং করার জন্য। যাতায়াত: চট্টগ্রাম/ঢাকা থেকে বাসে করে মিরসরাই, ঠাকুরদিঘী বাজার নামবেন, একটু সামনে গেলে মহামায়ার গেট
মাধবপুর, হবিগঞ্জ ঢাকা সিলেট মহাসড়ক বা তেলিয়াপাড়া রেলওয়ে ষ্টেশন থেকে প্রায় দুই কিলো অভ্যন্তরে রাস্তার দুই পাশে দেখা মিলে সবুজ চা বাগানের অপূর্ব নৈসর্গিক দৃশ্য ।চা বাগানের মাঝে পিচঢালা আঁকাবাঁকা রাস্তা। সমতলের চা বাগান ও কিছু টিলাময় চা বাগান আছে হবিগঞ্জেও। এছাড়া ভ্রমন পিপাসুরাও ছুটে আসেন ১৯৭১সালের যুদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত তেলিয়াপাড়া স্মৃতিসৌধ