ছেড়া দ্বীপ

৯ কি.মি এলাকা জুড়ে বিস্তৃত সেন্টমার্টিন দ্বীপ! তার থেকে মাত্র ৩ কি.মি দূরে ছেড়া দ্বীপের অবস্থান!ছেড়া দ্বীপের সৌন্দর্যের কাছে সেন্টমার্টিনের সৌন্দর্য হার মানবে! প্রবাল,গাছপালা,আর সমুদ্রের ঢেউ ছেড়া দ্বীপের সৌন্দর্যকে বাড়িয়ে তুলেছে!ডাব খেতে খেতে খেতে পুরো দ্বীপটা রাউন্ড মেরে দিন! ভিডিওটা যে জায়গাতে করা ওই জায়গাটা এরিয়ে চলুন,এই জায়গাটা সব থেকে রিস্কি! খালি

যেন বিচলিত নদীর সংখ্যাতীত তরঙ্গ

প্ল্যান ছিল খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠবো। কিন্তু কিসের কি! ঘুম থেকে উঠতেই বেজে গেলো সকাল ৬টা। নিজেকে কতক্ষণ দোষারোপ করে বের হলাম কটেজ থেকে। আমরা যখন রওনা করলাম তখন দেখি মানুষ ফিরে আসছে কংলাক পাড়া থেকে। সূর্য উঠে গেছে তাই তাড়াহুড়ার কিছু নেই ভেবে আস্তে-ধীরে হেলে-দুলে যাচ্ছিলাম। আর মনে মনে ভাবছিলাম

মাছবাজার হয়ে যাবার আগে ঘুরে আসুন কক্সবাজার

কক্সবাজার ভ্রমনঃ আর মাত্র কয়েকদিন পরেই কক্সবাজার মাছবাজার হয়ে যাবে। এই ভয়ে নভেম্বরেই শেষ করলাম আমাদের কক্সবাজার ভ্রমন। এবার যা না বললেই নয়ঃ ১)*** কক্সবাজার খুবই ওভাররেটেড (বাস্তবের থেকে বেশি প্রচারণা) একটা জায়গা। শুধুমাত্র ইনানী ও লাবনী বীচটাই সুন্দর। আর হিমছড়ি এর ভিউ পয়েন্ট টা সুন্দর। ঘোরার মত তেমন কোন জায়গায়ই নেই।

আপনি কি কখনো রাতে খোলা আকাশের নিচে তারাদের দেখে রাত কাটিয়েছেন?

নিলাদ্রি, ট্যাকেরঘাট, সুনামগঞ্জ। আপনি কি কখনো রাতে খোলা আকাশের নিচে তারাদের দেখে রাত কাটিয়েছেন? তাও নৌকার ছাদে?  কখনো ভরা পূর্নিমায় খোলা আকাশের নিচে, চারিদিকে পানি, আপনি নৌকায় শুয়ে শুয়ে তারা দেখেছেন?? যদি দেখে থাকেন তবে আপনি অনেক ভাগ্যবান, আর যদি না দেখে থাকেন তবে একটি বার নিলাদ্রি, ট্যাকেরঘাট, টাঙুয়ার হাওর ঘুরে আসার

মিনি কক্সবাজার

ঘুরে এলাম মৈনট ঘাট, দোহার মিনি কক্সবাজার নামে ডাকা হয় একে, ১০৬ কিমি: বিচ না হোক ৪/৫ কি:মি: বিচ তো আছেই ঢাকার কাছে এই টাই বা কম কিসের? নদীর বিশালতা...... মেঘের কারুকাজ....... সুর্যের মিষ্টি আলো......... আকাশের নীল.................. পদ্মার অপরুপ সুন্দর্য, আর অপরুপ সুন্দর সুর্যাস্ত দেখতে যেতে পারেন আপনারা। যেভাবে যাবেন: ২ ভাবে

ডিম পাহাড়

#ডিম_পাহাড় #বান্দরবান প্রকৃতির অনাবিল সৌর্ন্দয আর বৈচিত্র্যময় জীবনধারা নিয়ে বান্দরবানের থানচি-আলীকদম ডিম পাহাড়। ডিম পাহাড়ের অবস্থান আলীকদম এবং থানচি থানার ঠিক মাঝখানে। এই পাহাড় দিয়েই দুই থানার সীমানা নির্ধারিত হয়েছে। খুব দুর্গম এই পাহাড়ে যাওয়ার কোন উপায় এতদিন ছিল না। সৌভাগ্যের ব্যাপার হচ্ছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে আলীকদম থেকে থানচি পর্যন্ত সড়ক নির্মাণ

যারা শুধু শপিং এর উদ্দ্যেশে ভারত যেতে চান

(সবচেয়ে আরামদায়,দ্রুত ও কাস্টমস ঝামেলা বিহীন) # রুট প্ল্যান= ঢাকা টু কলকাতা (বাই ট্রেন ১০ ঘন্টা)- কলকাতা টু দিল্লী (বাই ট্রেন ১৮ ঘন্টা)- দিল্লী টু ঢাকা (বাই এয়ার ২ ঘন্টা) # অভ্যন্তরীণ যাতায়াত= ১) মেট্রো ট্রেন (এসি+খরচ কম) ২) উবার, উলা ট্যাক্সি (এসি+নিরাপদ+খরচ সীমিত+ চাহিবা মাত্রই এসে যাবে) # শপিং= কলকাতায়- বড়

কিলিমানজারো অগ্নেয়গিরির তিনটা কোনের একটি হচ্ছে এ মাউনজি

উচ্চতার দিক থেকে এই পর্বতের ২য় সর্বোচ্চ উচু কোন এটি যা ৫,১৪৯ মিটার (১৬,৮৯৩ ফিট)। কিবো হচ্ছে কিলিমানজারো পর্বতের মূল কোন, যার সর্বোচ্চ পয়েন্টের নাম উহুরু পিক যা ৫,৮৯৫ মিটার বা ১৯,৩৪১ ফিট উচু। এই দুটি কোনের মধ্যে দূরত্ব প্রায় ১১ কিমি। এ ছবিটা যখন তোলা হয় তখন আমি কিবোর স্টেলা পয়েন্টের

সুইডেনের আরলান্ডা বিমানবন্দর

একরাত থাকা যাক সুইডেনের আরলান্ডা বিমানবন্দরে, হোটেল যখন বিশালাকার বোয়িং ৭৪৭-২০০ জাম্বো জেটঃ সুইডেনের আরলান্ডা বিমানবন্দর, অন্যরকম একটা অভিজ্ঞতা হতে পারে যে কারো জন্য। এখানে একরাত কাটাতে পারেন ইচ্ছে করলে বিশালাকার বোয়িং ৭৪৭-২০০ বিমানের মধ্যে, আকাশে উড়তে হবেনা্‌ মাটিতেই থাকবে। এটা বিমানবন্দরের ট্যাক্সিওয়ে থেকে ২০ মিটার দূরে এয়ারসাইডেই অবস্থিত। অস্কার ডেনিস নামের

স্বপ্নের মেরিন ড্রাইভ

স্বপ্নের এই কারনে বললাম যে প্রায় ২৬ বছর লাগলো মেরিন ড্রাইভ সড়কটি করতে । বঙ্গোপসাগর এর পাশ দিয়ে কক্সবাজারের কলাতলী সৈকত থেকে টেকনাফ পর্যন্ত বিস্তৃত যা বর্তমানে পৃথিবীর দীর্ঘতম মেরিন ড্রাইভ সড়ক।অনেক কাঠ খড় পুড়িয়ে আজকের মেরিন ড্রাইভ।এই সড়ক টি নির্মাণের পরিকল্পনা করা হয় ১৯৮৯ সালে। ১৯৯৩ সালে তৎকালীন সরকার ৪৮ কিঃমিঃ