আপনি যদি দলবেঁধে চট্টগ্রাম থেকে একদিনে কাপ্তাই ঘুরে আসতে চান,সাধ্যের মধ্যে সবটুকু সুখ নিতে চান,তবে পোষ্টটা একদমই আপনার জন্য :-) ফ্রেন্ডরা মিলে দলবেঁধে কোথাও ঘুরতে যাওয়া আমাদের পুরানো অভ্যাস।কিছুদিন থেকেই প্লান ছিলো একদিনে কাপ্তায়ের একটা ট্যুর দিবো।দিনক্ষণ ঠিক করে অবশেষে সকালে রওনা দিয়ে সন্ধ্যার পরপরই ফিরে আসতে সক্ষম হলাম।গ্রুপে অনেকে আছে যারা কাপ্তাই
ঘুরে এলাম বিছনা কান্দি, এখন পানি নাই, যাইয়া লাভ নাই! রাস্তাও খারাপ। রাস্তার কাজ চলছে দেখে এলাম। আগামী বর্ষার আগে রাস্তা ঠিক হয়ে যাবে আশা করা যায়। ঢাকা থেকে সিলেট ট্রেইন/বাসে চলে যাবেন সিলেট! সিলেট থেকে সিএনজি রিসার্ভ করে যেতে পারেন সরাসরি বিছনা কান্দি। ১৫০০ থেকে ২০০০ টাকা নিবে। এর মধ্যে রাতারগুলও
স্থান: উদীচি চত্বর, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় যেভাবে যাবেন: ১. ঢাকা থেকে বাসে মাসকান্দা, তারপর অটোতে/রিক্সায় বাকৃবি। ২. ঢাকা থেকে ট্রেনে ময়মনসিংহ, তারপর অটোতে/ রিক্সায় ব্রীজ এর মোড় দিয়ে বাকৃবি। বাকৃবিতে ঘোরার মতো আরও অনেক জায়গা আছে, তন্মধ্যে বোটানিক্যাল গার্ডেন, আমবাগান, কৃষি মিউজিয়াম ঘুরতে পারেন। বি.দ্র: বাকৃবি কিংবা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় বললে রিক্সা/অটো নাও
লেহ শহরে অন্য প্রদেশের গাড়ি চলে না। আমরা সাইদ ভাই নামের এক ভাই এর গাড়ি ঠিক করি।আমাদের লাদাখ ভ্রমনের কাহিনী শুরু হয় সাইদ ভাই কে দিয়েই.।অসাধারন একজন মানুষ। আমি উনার কথা বাংলাদেশ এ থাকা অবস্তাতেই শুনেছি। এই যুগে এত মজার একজন ট্যুর পার্টনার পাওয়া দুষ্কর। উনি ছিলেন একধারে doctor, driver এবং tour
time duration দুপুর ১২ টা থেকে রাত ১০ টা। খরচ ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা জনপ্রতি। ঢাকার গুলিস্তান থেকে মাওয়ার বাসে উঠবেন দুপুর ১২ টায়। ভাড়া জনপ্রতি ৭০ টাকা। জ্যাম না থাকলে ১.৩০ টার মধ্যে মাওয়া। ঘাটে গিয়ে যেকোনো হোটেল ইলিশ মাছ, মাছর ডিম, ভর্তা দিয়ে একপেট খেয়ে নিবেন। অমৃত মনে হবে। ২০০-২৫০
ইন্ডিয়ার রাজস্থান প্রদেশের রাজধানী এবং সুসজ্জিত রঙ্গিন এই শহর স্থাপিত হয় ১৭৭২ সালে মহারাজা জয়সিং-2 এর সময়। ১৮৭৬ সালে Prince of Wales(Edward VII) কে স্বাগত জানানোর জন্য তৎকালিন রাজা Sawai Ram Singh পুরো শহরকে গোলাপি রঙ্গে রাঙ্গিয়ে তোলে। তাই একে পিংকসিটিও বলে। সুন্দর এই শহর দেখার লোভ সামলাতে না পেরে তাই এই
গত ৪ সেপ্টেম্বর তিন বন্ধু মিলে ঘুরে এলাম নাপিত্তাছড়া ট্রেইল ও বাঁশবাড়িয়া সমুদ্র সৈকত থেকে।আমরা সরাসরি ঢাকা টু চিটাগাং না গিয়ে প্রথমে কুমিল্লায় এক রাত বন্ধুর বাসায় থেকে পরদিন সকাল ৭ টায় কুমিল্লা থেকে রওনা দেই ফেনীর উদ্দেশ্যে।ফেনী থেকে নয়দুয়ারির মসজিদ তারপর সেখান থেকেই আমাদের নাপিত্তাছড়ার উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু।নাপিত্তাছড়ায় আছে চারটি ঝর্ণা।এগুলো যথাক্রমে
যেভাবে যাবেন : -ঢাকা-চিটাগণ রোডে মিরসরাইয়ের আগে এই লেকটির অবস্থান যারা সময় সুযোগের অভাবে বগা লেকে যেতে পারেন নাই তারা খুব সহজেই এই লেকটি দেখে আস্তে পারেন......... এটি বগার চাইতে আয়তনে অনেক বড় এবং বগার মতই পাহাড়ি লেক তবে পার্থক্য হচ্ছে বগা পরিপূর্ণ প্রাকৃতিক লেক......... বিঃদ্রঃ গ্রুপে ইন্ডিয়া এর বিশেষ করে কাশ্মীর,
ঢাকার অদূরে দাউদপূর,রূপগঞ্জ,নারায়ণগঞ্জে পার্কটি অবস্থিত ।ঢাকা থেকে মাত্র ৩০ কি.মি. আর পূর্বাচল ৩০০ ফিট থেকে মাত্র ১৭ কি.মি.।১৯৮০ সালে সাতজনের প্রচেষ্টায় প্রতিষ্ঠিত হয় এই পার্কটি।১০০বিঘা জমির উপরে অগ্রপথিক পল্লী সমিতির কর্তৃক এই পার্কটি পরিচালিত হয়।পার্কটিতে ঢুকতে আপনাকে গুনতে হবে ১০০(পূর্নবয়স্ক) ৫০( শিশু)টাকা। পার্কটিতে ঢুকে হাতের বামেই রয়েছে "লিটল এঞ্জেল সেমিনারি স্কুল"। এরপরে