ঘুরেঘুরে ঘোরাঘুরি করতে করতে যদি ঢাকার আশে পাশে কোথাও এই শীতের শেষ বিকেল গুলো কাটাতে চান তবে চলে আসতে পারেন ঢাকা হতে প্রায় ৪৫ কিলোমিটার দক্ষিন পশ্চিমে পদ্মার তীরবর্তি ঢাকার উপজেলা দোহারে। যেখানেই কিনা আছে বর্তমানের তথাকথিত মিনি কক্সবাজার। যা কিনা মৈনুট ঘাট। পদ্মার তাজা মাছ দিয়ে লাঞ্চ, নদীর ঠান্ডা বাতাস সাথে
বৃহত্তর কুস্টিয়া অঞ্চলে প্রচুর তামাক চাষ হয়।এই বিশেষ ধরনের ঘরে (চিমনি যুক্ত) তামাক পাতা পুড়ানো হয়।মাথাভাংগা নদীর উপরে এই সাঁকো পার হলেই রামকৃষ্ণপুর চরে গেলে মিলবে এই তামাক ঘর।অবশ্য এই ধরনের তামাক ঘর মিরপুর, ভেড়ামারা, দৌলতপুর উপজেলায় অনেক পাবেন।তবে এই রামকৃষ্ণপুর গেলে চরের পর পদ্মা পার হলে ইন্ডিয়া বর্ডার দেখা যাবে, এখানে
আলমডাঙ্গা রেল স্টেশনের অদূরে লাল ব্রিজের কাছে এই বধ্যভূমিটি অবস্থিত। প্রতিটি বধ্যভূমি মুক্তিযুদ্ধের এক করুণ ইতিহাস কে তুলে ধরে। মুক্তিযুদ্ধের সময় এখানে এনে হত্যা করা হত মুক্তিকামী মানুষদের। মানুষকে ধরে এনে নির্বিচারে হত্যার আগে তাদের কে দিয়েই গর্ত করা হত। অনেকের হয়তো জানা নেই মুক্তিযুদ্ধকালীন সময় চুয়াডাঙ্গা জেলাকে বাংলাদেশের প্রথম রাজধানী ঘোষণা
অনেকে কনফিউজড হয়ে যান বা তুলনা করেন। আমি কোন তুলনা করছি না। তবে এক এক স্থানের সৌন্দর্য্য এক এককরকম। ছবিটি নীলগিরির সূর্যোদয়ের ঠিক আগ মুহুর্তের। আমরা বেশিরভাগ একটু বেলা করে বা বিকালের দিকে নীলগিরি যাই। তাই হয়ত সাজেকের মত মেঘে ডাকা দৃশ্য দেখতে পাই না। খুব ভোরে ৪ টার দিকে বের হলে
স্থানঃ সিঙ্গাপুর কিভাবে যাবেনঃ উড়োজাহাজ ছাড়া গতি নাই। ইউএস বাংলা, বাংলাদেশ বিমান, মালিন্দ, রিজেন্ট এই বিমান গুলি করে যাওয়া যাবে। কোন কোন টার বিরতি থাকে মালয়সিয়া তে। তবে বিরতি না নেওয়া ই ভাল। ৪ ঘণ্টা লাগে পৌছাতে। ভাড়াঃ +/- ২৫,০০০ টাকা কোথায় থাকবেনঃ অনেক হোটেল আছে সিঙ্গাপুর এ। কিন্তু অন্যান্য দেশের থেকে
I guess বাংলাদেশের most underrated trail গুলোর মধ্যে একটি। কমলদাহ ট্রেইলে যাওয়ার আগে ফেসবুক, ব্লগ অনেক ঘাটাঘাটি করে হাতে গোনা কিছু ঝর্না-ক্যাসকেড এর নাম ই পেলাম। স্পেশালি রূপসী এবং ছাগলকান্ধা নিয়েই ম্যাক্সিমাম রিভিউ অথচ এই ট্রেইলের প্রতি বাকেবাকে যে এতোএতো রহস্য লুকিয়ে আছে তা কয়জন ই জানে। ☺☺ট্রাস্ট মি, আপনার একটি বিস্ময় কাটতে
ঝুলন্ত ব্রীজ থেকে বোট ভাড়া সারাদিনের জন্য ১০০০/১৫০০ । আপনাদের সন্ধ্যা পর্যন্ত কাপতাই লেকের বিভিন্ন স্পটগুলোতে নিয়ে যাবে । কাপতাইলেকের টুরিস্ট জোন হিসেবে পরিচিত সর্বশেষ স্পট হলো শুভলং বাজার। এই অসাধারন বাজারটির একটি নান্দনিক বৈশিষ্ট্য হলো প্রত্যেক বাজার দিন খুব ভোর থেকে শুরু হয় এখানে চট্রগ্রাম থেকে আগত ফল ও সবজি ব্যাবসায়ি
দার্জিলিং ট্রিপের অন্যতম মজার আর ভাল লাগার ব্যাপার ছিল এবার ম্যাক্মিমাম টাইমে আমার দার্জিলিং এর যেখান থেকে তাকাই না কেন চোখের সামনে বারবার দৃশ্যমান ছিল হিমালয়ের তুষারশুভ্র কাঞ্চনজঙ্ঘা পাহাড়। এর সৌন্দর্য্য আর টান এতটাই প্রবল যে কেউ এর প্রেমে পড়ে যেতে বাধ্য। আমাদের দেখা মতে কাঞ্চনজঙ্ঘার সবচেয়ে ভাল ভিউ পাওয়া যায় রক