এই একটা যায়গা, যে যায়গার কথা মনে পড়লে, যে যায়গার কথা ভাবলে, যে যায়গার ছবি দেখলে আমার আর মন খারাপ হয়না, থাকেনা। যেখানে মন খারাপেরা কিছুতেই কাউকে আঁকড়ে ধরতে পারেনা। এখানে মন খারাপেরা বাতাসের সাথে উড়ে উড়ে, মেঘেদের সাথে ভেসে ভেসে, সুখের বৃষ্টি হয়ে ঝরে পরে। যেখানে মন খারাপেরা পাহাড়ের গায়ে গায়ে
অাপনি যদি, সাগর, পাহাড় অার অাধুনিতার সংমিশ্রণে অসাধারণ কোন স্থান পরিদর্শণ করতে চান, তাহলে অবশ্যই অবশ্যই অাপনি বেচে নিতে পারেন ভিশাখাপত্তমকে। কেন? তাহলে জেনে নিতে পারেন অতি চমৎকার এই স্থান সম্পর্কেঃ ভিশাখাপত্তনম, যার ডাক নাম ভাইজ্যাগ। যাকে অাবার ‘সিটি অফ ডেসটিনি’ বলা হয়। পুরান অনুসারে কার্তিক ঠাকুরের অস্ত্রের নাম অনুসারে নাকি এই
মাত্র দুই দিনে যে কোলকাতা শহর পুরোটা ঘোরা সম্ভব না তা গিয়ে বুঝলাম। ভিসার মেয়াদ শেষের দিকে হওয়ায় কোন কিছু চিন্তা না করেই রওনা দিয়েছিলাম। ঢাকা থেকে শ্যামলী এনআর এ শুক্রবার রাত সোয়া দশটায়। কোলকাকায় পৌছালাম সকালে, শনিবার সকাল সোয়া দশ টায় (বাংলাদেশ সময়)। হ্যা, এক্সাক্ট ১২ ঘন্টায়। হোটেলে উঠলাম। ফ্রেশ হয়ে
নক্ষত্রের মতই দ্যুতি ছড়ানো এক রিসোর্ট গাজীপুরের রাজেন্দ্রপুরে অবস্থিত নক্ষত্রবাড়ি রিসোর্ট। যেন প্রকৃতির নিপুণ ছোঁয়ায় তৈরি করা হয়েছে রিসোর্টটি। এখানে যেন প্রকৃতিকে আরো কাছ থেকে উপলব্ধি করা যায়। দেশের বিশিষ্ট অভিনেতা, চিত্র পরিচালক এবং স্থপতি তৌকির আহমেদ ও তার সহধর্মিণী জনপ্রিয় অভিনেত্রী, নাট্যশিল্পী এবং চিত্রকর বিপাশা হায়াত যেন তাদের স্বপ্নকে বাস্তব রুপ
এই জায়গাটি বেশ কিছুদিন ধরেই হাইপড! তাই ঘুরে এলাম। ময়মনসিংহ জেলার মুক্তাগাছা উপজেলার দুল্লা ইউনিয়নের একটি গ্রাম ছালড়া। এই জায়গাটা নিয়ে আমার বেশকিছুদিন ধরে কৌতুহল রয়েছে কেননা শুনেছি অনেকটা সুন্দরবনের মত বেতগাছ ও বাশবনের ভিতরে জোয়াড়ের মত পানি জমে থাকে সাথে সাথে বেত এবং বাশের কচিকান্ড অনেকটা সুন্দরবনের শ্বাসমূলের মত দেখা যায়
গেইম অফ থ্রোন্স যারা দেখেছেন সবাই ড্যানির বহুল ব্যবহৃত এই ডায়লগটির সাথে সুপরিচিত। গতবছর গিয়েছিলাম কিংস ল্যান্ডিং দেখতে আর এইবছর গেলাম ড্যানির মেরিন সিটিতে। এবার ক্রোয়েশিয়া যাওয়ার মূল উদ্দেশ্য ছিল শুধুমাত্র মেরিন সিটি দেখা। মেরিনের শুটিং স্পট Split সেন্টার থেকে প্রায় ১৬ কি.মি দূরে Klis Fortress এ। প্ল্যান অনুযায়ী তাই Split এর
পাথাড়িয়া পাহাড়ের এই মায়াময় টিলা দেখে আমাদের চোখে লাগে অতি বিষ্ময়কর সৌন্দর্য্য। মায়ময় পবিত্র সুন্দর। সিলেটের মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা থেকে আমরা মটর সাইকেলে চেপে রওয়ানা করেছি। সঙ্গী জুলফিকার তাজুল, আশফাক অনিক, কামরান এবং আমি। পিছ ডালা পথে মটরসাইকেল এগিয়ে চলেছে। দক্ষিণভাগ পৌছার পর আমরা বামের পথ ধরি। কলাজুরা পৌছার পর মিলে দুই
আমাদের উড়িষ্যা ভ্রমণের সবশেষ গন্তব্য ছিলো কটক। কটক ভুবনেশ্বর কিংবা পুরীর মতন তেমন পপুলার কোন ট্র্যাভেল ডেস্টিনেশন না কিন্তু উড়িষ্যার প্রাচীন রাজধানী কটকের নাম এত বেশি বার শুনেছি যে যাবার লোভ সামলাতে পারি নি। পুরী থেকে ১৮০০ রুপিতে ট্যাক্সি ভাড়া করে কটকের পথে রওনা দেই সকাল থাকতেই। পুরী থেকে কটক ৮২ কিমি।
প্রথমেই বলে নিচ্ছি আমি কথা গোছালো ভাবে লিখতে পারি না। তাই যতটুকু পারি,চেস্টা করছি শেয়ার করার। অনেক দিন ধরেই প্ল্যান করছিলাম সিংগাপুর, মালেশিয়া যাওয়ার জন্য। একদম ব্যাকপ্যাকিং স্টাইলে,খুব কম খরচে এবং প্রধান উদ্দেশ্য পাসপোর্ট এ স্টাম্প নেয়া। বলে রাখা ভালো আমার এর আগে বিদেশ বলতে শুধু মাত্র ইন্ডিয়া আর নেপাল যাওয়া পর্যন্তই
বৈশাখ মানেই গরম। চৈত্রের শেষ থেকেই ধেয়ে আসছে গরম। দিল্লিতেও ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে তাপপ্রবাহ। সামনেই গ্রীষ্মকালীন ছুটি। এ ছুটিতে ঘুরে আসতে পারেন পাশের দেশ ভারতের দিল্লি থেকে। সেখানে দেখতে পারবেন পাহাড়ি গ্রাম। জেনে নিন জায়গাগুলো সম্পর্কে- ল্যান্ডসডাউন: ভারতের উত্তরাখণ্ডের কাছে ল্যান্ডসডাউন। এখানে পাবেন ওক আর পাইন গাছ। বৃক্ষ ঘেরা এ পাহাড়ি বন