এটাই প্রথম আন্তর্জাতিক ট্যুর ছিলো। গিয়েছিলাম ৫ জন, এর আগে কেও শিলং যাইনি তাই ট্যুর নিয়ে অনেক স্টাডির ব্যাপার ছিলো। অনেকগুলো ট্যুরিজম এজেন্সির শিলং ট্যুরের ইভেন্ট নিয়ে স্টাডি করতে হয়েছে। কিছু ব্যাপার শেয়ার করি, হয়তো নতুন ট্রাভেলারদের কাজে লাগবে। ১. চেষ্টা করতে হবে তামাবিল বর্ডারে যত সকালে সম্ভব পৌছাতে। আমরা সকাল ৯
রেমা কালেঙ্গা বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য অভিযান শেষ করে এবার আমাদের গন্তব্যস্থল এশিয়ার বৃহত্তম গ্রাম বানিয়াচং। বানিয়াচং উপজেলা হবিগঞ্জ জেলার অন্তর্গত একটি প্রশাসনিক এলাকা। এর আয়তন ৪৮২.৪৬ বর্গ কিলোমিটার। এর উত্তরে রয়েছে শাল্লা উপজেলা এবং দিরাই উপজেলা, দক্ষিণে হবিগঞ্জ সদর উপজেলা ও লাখাই উপজেলা, পূর্বে নবীগঞ্জ উপজেলা ও হবিগঞ্জ সদর উপজেলাএবং পশ্চিমে রয়েছে আজমিরীগঞ্জ
কলমাকান্দা উপজেলার রংছাতি ইউনিয়নের পাহাড়ঘেষা গ্রামটিই পাতলাবন। নামেই বৈচিত্র্য নামেই ভিন্নতা। ভারতের মেঘালয় পাহাড়ের কোলঘেষে প্রাকৃতিক নিসর্গে গড়ে উঠা পাতলাবন নামের এই গ্রামটি। পাহাড়, নদী, বালুচর মিলে এক প্রকৃতির নৈসর্গিক রূপের মিশ্রন পাতলাবন। যাতায়াত দূরাবস্থা আর সম্প্রচার মাধ্যমে দৃষ্টিগোচর হয়নি বলে এখনো অনাবিস্কৃত এ পাতলাবনে এই জায়গাটি। প্রতিটি বিকেল এখানে সবুজ মাঠ
যেকোনো দেশে যাওয়ার আগে ইন্টারনেট ঘেটে খুঁটিনাটি জানার চেষ্টা করি, আর এবারও থাইল্যান্ড যাওয়ার প্ল্যান করার আগে দর্শনীয় স্থানগুলো ইন্টারনেট ঘেটে দেখার চেষ্টা করি এবং দেখি অনেক সুন্দর সুন্দর স্পট রয়েছে এবং বুঝতে পারলাম তিন-চার দিনের জন্য গেলে তেমন কিছুই দেখতে পাবো না, তাই এবারও বালি ভ্রমণের মতো ৯-১০ দিনের জন্য প্ল্যান
সকল জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে অামাদের দীর্ঘ এক মাসের পরিকল্পনা বাস্তবে পরিণত হয়েছে।অনেক বার সাগর বা পাহাড়ে যাওয়া হইছে তাই এবার অামাদের ইচ্ছা ছিল সমতল ভূমি ভ্রমণ করা। সকলে মিলে সিদ্ধান্ত নিলাম রাজশাহী বিভাগ ঘুরতে যাব সাথে খুলনা বিভাগের দুইটা জেলা। দশদিনে মেহেরপুর> কুষ্টিয়া> পাবনা> নাটোর> রাজশাহী> নওগাঁ> বগুড়া ভ্রমণের আদ্যোপ্রান্ত
##আহসান মঞ্জিল ## ঢাকার অন্যতম প্রাচীন নিদর্শন আহসান মঞ্জিল, যা পুরনো ঢাকার বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে বর্তমান ইসলামপুরের কুমারটুলিতে অবস্থিত। পুর্বে এটি ব্রিটিশ ভারতের উপাধিপ্রাপ্ত ঢাকার নবাব পরিবারের বাসভবন ও সদর কাচারি ছিল।অনবদ্য অলংকরণ সমৃদ্ধ, নবাব পরিবারের স্মৃতি বিজড়িত এ ভবনটি বর্তমানে জাদুঘর হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। সংক্ষেপে ইতিহাস #১৭২০ সালে এখানে মোঘল সম্রাট
ভ্রমণ সম্পর্কিত কিছু উপদেশ আর সর্তকতা ঃ ১) প্রথমেই বলে নেই যে কমন ছুটি তে বেড়াতে গেলে খরচ নরমালের তুলনায় ২গুন বা ৩ গুণ ও হতে পারে। চাইলে ঢাকা থেকে ৫/৬ হাজারের মধ্যেও ঘুরে আসতে পারেন আবার ৯/১০ হাজারের মধ্যেও ঘুরে আসতে পারেন। ২)সেন্টমার্টিন যাওয়ার জন্য জাহাজের টিকেট আগেই কেটে রাখা ভালো
কেন যাবেন নিঝুম দ্বীপঃ নিঝুম দ্বীপ গেলে আপনি একসাথে দেখতে পারবেনঃ সমুদ্র সৈকত দ্বীপের অন্য এক পাশে সেন্টমারটিনের ফিল সুন্দরবনের ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট নিঝুম দ্বীপের জাতীয় উদ্যান হরিণের পালের দেখা আর সেই সাথে ভরপুর প্রাকৃতিক দৃশ্য তো আছেই। কিভাবে যাবেন নিঝুম দ্বীপঃ নিঝুম দ্বিপ যাওয়ার অনেক গুলা রুট আছে। তার মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্যঃ সড়ক
সময়ঃ ৪ দিন ৫ রাত। খরচঃ জনপ্রতি ৪৯০০ টাকা। আগামী বছর থেকে সেন্ট মার্টিনে রাত থাকা যাবেনা এটা শোনার পর থেকে সেন্ট মার্টিন ট্যুরের প্লান করলাম। এবারের ট্যুর নিয়ে এতটাই এক্সাইটেড ছিলাম যে ট্যুরের আগে আমরা ককয়েকবার দারুচিনি দ্বীপ সিনেমা দেখে ফেলি 😁 প্লান ও করলাম ওইভাবে। সিনেমাতে ওরা যেভাবে সেন্ট মার্টিন