বিশ্বের সবচাইতে বড় সমুদ্রসৈকত এটি। সড়কপথে ঢাকা থেকে প্রায় সাড়ে চারশ কিলোমিটার এবং চট্টগ্রাম থেকে প্রায় দেড়শ কিলোমিটার দূরে রয়েছে নয়নাভিরাম এ সমুদ্র সৈকত। এখানকার সমুদ্রের পানিতে বড় বড় ঢেউয়ের মাঝে গোসল, সূর্যাস্তের মনোহারা দৃশ্য সকল পযটকের মূল আকর্ষণ। কক্সবাজার সৈকত ভ্রমণের শুরুটা হতে পারে লাবনী পয়েন্ট থেকে। সকাল বেলা বের হলে
মরা আটজন গিয়েছিলাম এই মনোরম স্বর্গীয় সুন্দর উপভোগ করতে।ভাবছেন কোথায় এটি? বন্দরনগরী চট্টগ্রাম এর নগরের শেষপ্রান্তে কর্নফুলী নদীর কোল ঘেষে 'চিটাগাং বোটক্লাব',যা বাংলাদেশ নেভি দ্বারা পরিচালিত ও বেশ এলিট জায়গা।এই বোটক্লাব ই আয়োজন করে থাকে এই অনিন্দ্যসুন্দর সি ক্রুস!!!😍😍😍 কর্নফুলি নদী দিয়ে শুরু করে যাত্রা শুরু করে Bay of Bengal এ নিয়ে
ঊনবিংশ শতাব্দীর শুরুতে ইংরেজদের কাছ থেকে ক্রয় সূত্রে মালিক হয়ে রামকৃষ্ণ সাহা মন্ডল পাকুটিয়ায় জমিদারী শুরু করেন। তাঁর ছিল দুই ছেলে বৃন্দাবন ও রাধা গোবিন্দ। রাধা গোবিন্দ ছিলেন নিঃসন্তান এবং বৃন্দাবন চন্দ্রের ছিল তিন ছেলে। এরা হলেন- ব্রজেন্দ্র মোহন, উপেন্দ্র মোহন ও যোগেন্দ্র মোহন। বৃন্দাবনের মেজছেলে উপেন্দ্রকে তাঁর কাকা নিঃসন্তান রাধা গোবিন্দ
অমৃতসর যেতে হলে আপনাকে কলকাতা থেকে রাজধানী এক্সপ্রেস ট্রেনে দিল্লি যেতে হবে।ভাড়া জনপ্রতি ৩০০০ রুপি এসি থ্রী-টায়ার।কলকাতা থেকে দিল্লি ১৬ ঘন্টায় পৌঁছে যাবেন।দিল্লি থেকে অমৃতসর মেইল ট্রেনে অমৃতসর আসতে হবে।দিল্লি থেকে অমৃতসর পৌঁছাতে সময় লাগবে কমপক্ষে ৮ ঘন্টা। ভাড়া জনপ্রতি ১৩৫০ রুপি এসি থ্রী-টায়ার।এছাড়াও দিল্লি থেকে ভলভো বাসে অমৃতসর যাওয়া যায়। আমার
যেভাবে যাবেনঃ আপনি মহাখালী/বনানী এরিয়া থেকে নরসিংদী আসতে চাইলে এসে পিপিএল বাসের টিকিট কেটে সরাসরি নরসিংদী চলে আসবেন। নতুন বাসস্টেন্ড থেকে রিক্সায় যাবেন সাটিরপাড়া রজনীগন্ধা চত্বর।ওখান থেকে অটোতে সুইচগেট। আর তার একটু সামনে আগালেই চাঁন্দের পাড়া গ্রাম। আর যারা গুলিস্থান থেকে যারা আসবেন তারা সার্জেন্ট আহাদ পুলিশ বক্স সংলগ্ন মেঘালয় লাক্সারী বাসে
মেঘালয় টুর ৫ রাত ৪দিন।ভিসা প্রসেসিং আর ট্রাভেল ট্যাক্স সহ সকল খরচ। মেঘালয় যাওয়ার কথা ভাবছেন? ভালো কোন গ্রুপ বা কোন প্যাকেজ পাচ্ছেন না? একা গেলে খরচ বেশি তাই ইচ্ছা থাকা সত্যও যেতে পারছেন না? তাহলে আপনার জন্যই আমার এই লেখা।আপনার ভ্রমনে বিন্দু পরিমানে উপকারে আসলেও আমার কষ্ট করে লেখা সার্থক। আমি
ট্রাভেল এজেন্সি নিয়ে আমার কিছু মিশ্র অভিজ্ঞতা হল এই ট্যুর এ। আমি প্রথমে ঢাকায় একটা ট্রাভেল এজেন্সির সাথে কথা বলি প্রথমে। সেখানে প্যাকেজ এর দাম বলা হয় ৮৫০০ টাকা পার পারসন। আমরা ছিলাম ৩ জন। মা, বাবা আর আমি। আমাদের কে প্রথমে বলা হয় ডিসকোভার লঞ্চে ৪ জন এর রুম দেয়া হবে
অনেকের মত আমিও জানতাম ঐতিহাসিক ট্রয় নগরী গ্রীসে অবস্হিত। তুরস্কে এসে গল্পে গল্পে জানতে পারলাম সেই বিখ্যাত হেলেনের ট্রয় তুরস্কে। সাথে সাথে নেটে সার্চ দিলাম। সত্যিই তাই। আবার সেটা দার্দানেলিস প্রনালীর পাশে। এত কাছে এসে ট্রয় না দেখে চলে যাব সেটাতো হতেই পারে না। যদিও ট্রয় সম্পর্কে আমার ধারনা একটা শহর, একটি
রকেট এক্সপ্রেস নাম শুনলেই মনে হয় রকেটের গতিতে ট্রেন চলবে। বাস্তব তার উলটা। দর্শনার কেরু এন্ড কোং দেখে যখন আশে পাশে কি আছে খুজতেছি তখন এক হোটেলয়ালা মামা বয়ান করেন দর্শনা হল্ট নিয়ে। যে কোন জেলা উপজেলা শহরে গেলে আমার সে এলাকার রেল স্টেশন দেখতে খুব ভাল লাগে। এইটা বলতে গেলে পুরান
যেভাবে যাবেন!! রাতারগুল দেখতে হলে প্রথমে যেতে হবে সিলেট শহর। সড়ক, রেল ও আকাশ পথে ঢাকা থেকে সরাসরি সিলেট যেতে পারেন। চট্টগ্রাম থেকেও সিলেটে যাওয়া যায়। ঢাকার ফকিরাপুল, সায়দাবাদ ও মহাখালী বাস স্টেশন থেকে সিলেটের বাসগুলো ছাড়ে। এ পথে গ্রীন লাইন পরিবহন, সৌদিয়া এস আলম পরিবহন, শ্যামলি পরিবহন ও এনা পরিবহনের এসি