অক্সফোর্ড মিশন চার্চ এশিয়া মহাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম এবং বাংলাদেশের শৈল্পিক গির্জাগুলোর অন্যতম স্থাপত্য নিদর্শন। বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের বিভাগীয় শহর বরিশালের বগুড়া রোডে অবস্থিত সুরম্য প্রাচীন স্থাপনা যা ১১৬ বছরের পুরাতন। গ্রিক স্থাপত্যশৈলীতে নির্মিত আকর্ষণীয় গির্জাটির ভেতরে আছে সুবিশাল প্রার্থনা কক্ষ। এর চারপাশ পাম গাছ ঘেরা, গাছের ফাঁক দিয়ে তাকালেই দেখা যাবে টেরাকোটা রঙের
বয়স ৩০০ বছরের বেশি। অবস্থান ১.২ একর জমিতে। খুঁজে পাওয়া যায় না এর গোড়া। সাতক্ষীরার দেবহাটায় রহস্যঘেরা এই বৃক্ষ দেখতে প্রতিদিন ভিড় করে অনেক মানুষ। সাতক্ষীরার দেবহাটা উপজেলা সদর থেকে কিছু দূর গেলেই বনবিবির বটগাছের দেখা মিলবে। জনশ্রূতি আছে, তিনশ বছর আগে জমিদার ফনীভূষণ ম-ল গাছটিকে দেবী জ্ঞান করে, নাম রাখেন বনবিবির
ঢাকার সাভার থেকে রাত ১১ টায় বাসে উঠলাম বেনাপোল যেতে যেতে ভোর ৫ টা। ইমিগ্রেশন এর কাজ শেষ করে নাস্তা করে বাসে উঠলাম দুপুর ১ টায় কলকাতা। এর পর গেলাম ফেয়ারলিতে।ট্রেনের টিকেট কাটলাম পরদিনের রাত ৮ টার কালকা যাওয়ার জন্য। এর পর হোটেল ঠিক করে পরের দিন কোলকাতা ছারার আগে, হাওড়া ব্রিজ-বেলুর
"বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর,সবার আমি ছাত্র নানান ভাবে নতুন জিনিস,শিখছি দিবা রাত্র" শিক্ষার কোন নির্দিষ্ট স্থান নেই,,নেই নির্দিষ্ট কোন কাল।শিক্ষার বিস্তৃতির নেই কোন মাপকাঠি,নেই কোন বাঁধাধরা নিয়ম।হয়ত সেটাই কবি সুনির্মল বসু তার কবিতার মধ্যে দিয়ে আমাদের বুঝাতে চেয়েছেন।নতুন স্থান মানেই নতুন কিছু শেখা,,নতুন অভিজ্ঞতা আর নতুন কিছুর স্বাদ।আর সেটা যদি কেউ তার সখ
গত বৃহস্পতিবার রাতে খাওয়া দাওয়া করে পরেরদিন শুক্রবার ভেবে নিশ্চিন্তে একটা ঘুম দিবার প্ল্যান করে ঘুমানোর প্রিপারেশন নিচ্ছিলাম। হঠাৎ ছোট একটা ভাই এর ফোন, ওপাশ থেকে জানালো, ভাই আমরা ৪জন সিলেট আসতেছি! এখন ট্রেণে! সকালে পাঁচ ভাই এর সামনে থাকবেন! বুঝতে আর বাকি নেই সিলেট ঘুরবে এরা! তো সকাল বেলা ভোর ৬.৩০
মিশর (রহস্য ভূমি)ঃ মিশর আরব প্রজাতন্ত্র, উত্তর আফ্রিকারএকটি প্রাচীন রাষ্ট্র। দেশটির বেশির ভাগ অংশ আফ্রিকাতে অবস্থিত। মিশরের অধিকাংশ এলাকা মরুময়। নীল নদ দেশটিকে দুইটি অসমান অংশে ভাগ করেছে। নীল নদের উপত্যকা ও ব-দ্বীপ অঞ্চলেই মিশরের বেশির ভাগ মানুষ বাস করেন। কায়রো দেশের বৃহত্তম শহর ও রাজধানী। ভিসাঃ মিশরের ভিসা সিস্টেম থাইল্যান্ড/মালেশিয়ার মতোই।
ঘুরে আসলাম অপরুপ সৌন্দর্যের অধিকারী শহর বান্দরবান। দুই দিন একরাত এ আমরা গিয়েছি স্বর্ণমন্দির,নীলাচল,মেঘলা। মুক্ত প্রকৃতিকে খুব কাছ থেকে দেখার জন্য বান্দরবান এর বিকল্প হতে পারেনা। তাই সব ছেড়েছুড়ে আমরা ছুটে গিয়েছিলাম বান্দরবান এ। প্রথম দিন ঢাকা কমলাপুর রেলওয়ে স্টেষন থেকে আমাদের যাত্রা শুরু।মহানগর গোধুলি ঢাকায় ৯ টায় ছেড়ে চট্টগ্রাম পৌছে ভোর
জীবনের সবচেয়ে এডভেঞ্চেরাস জার্নির মধ্যে অন্যতম এই জার্নি। কক্সবাজারের বাসিন্দা আজ প্রায় পনের বছর কিন্তু এই জায়গাটায় যাওয়ার সময় কেন হল না সেটা নিয়ে মনটা একটু খারাপই হল। কাউকে না পেয়ে একাই গিয়েছিলাম। শুরুতেই বলে রাখি, এখানে একরাত থাকতে পারলে ট্যুরটার ষোলআনা পূর্ণ হবে। এবং আমি সেটাই করেছিলাম। তবে সবচেয়ে ভাল হয়