সপ্তাহে ৪ দিন শনিবার, রবিবার, মঙ্গলবার ও বুধবার ( বুধবার দিনেরটা মংলা হয়ে খুলনা পর্যন্ত যায়) সন্ধ্যা ৬.৩০ এ প্যাডেল ষ্টিমার গুলো ঢাকা থেকে ছেড়ে যায়। এই ট্যুরে আমাদের দলের সদস্য সংখ্যা ৪ জন। পাভেল বাদে সবাই এরই মধ্যে ঘাটে চলে এসেছি। ঘড়িতে ৬.৩০ বাজতে মাত্র ২ মিনিট বাকি। প্যাডেল ষ্টীমার আবার
ব্যস্ত সময়ের ফাঁকে নিজেকে একটু এনার্জেটিক আর মনে প্রানশক্তি ফিরে পেতে ভ্রমণ পিপাসু এই আমি ঘুরে এলাম ঢাকার কাছের একটি জেলা টাঙ্গাইল এর মহেরা জমিদার বাড়ি থেকে...!!! ১৯৫০ সালের রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইনের মাধ্যমে জমিদারি প্রথা পুরোপুরি বিলুপ্ত হয়।জমিদারদের বাড়ির মধ্যে টাঙ্গাইলের মহেরা জমিদার বাড়ি যে কারোরি মন ছুয়ে যাবে।১৮৯০ দশকের
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত ঘেঁষে বৃক্ষ আচ্ছাদিত সুন্দর একটি প্রাকৃতিক পরিবেশে অবস্থিত এই আলতাদীঘি। বাংলাদেশের অনেকেরই এই স্পট সম্পর্কে জানা নেই। গত মাসের মাঝামাঝি সময়ে সেখানে গিয়েছিলাম। চারিদিকে শালবনের মাঝে বিশাল এক দীঘি। সেখানে নানা প্রজাতির পাখি ও হাঁসের ঝাঁক দেখে মন ভরে যাবে। দীঘির চারপাশে পাকা সরু পথ ধরে হেঁটে হেঁটে ঘুরে দেখতে
এবারের ঈদের ছুটিতে কোথাও যাওয়া হয়নি। গতবার গিয়েছিলাম নেপাল।ভেবে দেখলাম যে, একদিনে ঢাকার আশেপাশে কোথায় ঘুরে দেখা যায়? পরে মনে হল যে,কুমিল্লাতো কাছেই আর যেহেতু ঈদের ছুটি কাজেই জ্যাম পাবো কম। কয়েকটা গ্রুপে বেশ আগে কুমিল্লাতে ডে ট্যুরের পোস্ট পড়েছিলাম। যেমন চিন্তা তেমন কাজ। ঈদের চতুর্থদিন রওনা দিলাম কুমিল্লার উদ্দেশ্যে আমার দুই
টাঙ্গুয়ার হাওর- বাংলাদেশের বৃহত্তর সিলেটের সুনামগঞ্জ জেলায় অবস্থিত একটি হাওর। এ হাওর বাংলাদেশর দ্বিতীয় বৃহত্তম মিঠা পানির জলাভূমি ।স্থানীয় লোকজনের কাছে হাওরটি নয়কুড়ি কান্দার ছয়কুড়ি বিল নামেও পরিচিত। হাওরের সৌন্দর্য উপভোগের সবচেয়ে উপযুক্ত সময় বর্ষাকাল, হাওরের রাতের আকাশে পূর্ণিমার আলো আর তারার মেলায় আপনি হারিয়ে যাবেন কোনো এক অজানায়, আর এই পূর্ণিমা
আমাদের মত ছোটখাটো চাকরিজীবীদের জন্য আসলে দুই ঈদের ছুটি ছাড়া বড় কোন ছুটি আমারা আশা করতে পারি না। রোজার ঈদে ইচ্ছা ছিলো কিন্তু কিছু সমস্যার কারনে হয়ে উঠে নাই। তাই কোরবানীর ঈদটাকেই বেঁছে নিয়েছিলাম আন্দামান ভ্রমনের জন্য। যদিও এই সময়টা আন্দামান ভ্রমনের জন্য সঠিক সময় না অনেকেই বলেছিলো, তবুও দিলাম। এই সময়
প্রথমে সদরঘাট থেকে কাকচিরার লঞ্চে উঠবেন ভাড়া কেবিন নিলে ১৫০০টাকা, কেবিন নিলে কয়েকজন মিলে গেলে ভাড়াটা কম পড়বে। কেবিন ছাড়াও যাওয়া যায়। লঞ্চ ছাড়ে বিকাল ৪ টা থেকে, তাই বিকালেই রওনা করতে হবে। পৌছাবে পরেরদিন খুব সকালে ৪/৫ টার দিকে। কাকচিরা ঘাট থেকে অটো করে চলে যাবেন পাথরঘাটা, ভাড়া নিবে ৪০/৫০টাকা। সেখানে
মালদ্বীপ অনেক বছর ধরেই একটি জনপ্রিয় হানিমুন ডেস্টিনেশন হিসেবে পরিচিত। কারণ এই দেশের ট্যুরিজম এভাবেই ডেভেলপ করা হয়েছে। প্রথমে যখন মালদ্বীপ যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নেয়া শুরু করি তখন আগে যারা গিয়েছিলো এবং কয়েকটা ট্রাভেল এজেন্সির সাথে কথা বলি। একটা ব্যাপার খেয়াল করলাম যে সবাই মোটামুটি ৪-৫ টা আইল্যান্ডের কথাই বলছে ঘুরেফিরে। নিজে