হালতির বিল/হালতি বিল/মিনি কক্সবাজার

হালতির বিল/হালতি বিল/মিনি কক্সবাজার নাটোর সদর থেকে ১০ কিলোমিটার উত্তরে নলডাঙ্গা থানায় অবস্থিত। সাধারণত বর্ষার শুরুতে এই বিল এলাকায় পানি জমতে শুরু করে, যা ছয় মাসের মতো স্থায়ী হয়। চারিদিকে অবিরাম জলরাশি তার মাঝেই ছোট ছোট দ্বীপের মতো গ্রাম। নৌকায় চড়ার পর মনে হবে সুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওড়ে চলে আসছি। মাঝিকে বললে গ্রামগুলোতে

নিকলী হাওড়, কিশোরগঞ্জ যেভাবে যাবেন

আমি ময়মনসিংহ থেকে গিয়েছিলাম। ময়মনসিংহ থেকে কিশোরগঞ্জ গাইটাল বাসস্ট্যান্ড, বাস ভাড়া ৮০/-১২০/- ক্ষেত্রবিশেষে। বাসস্ট্যান্ড থেকে বটতলা, রিকশা/অটোতে করে, ভাড়া ২০/- বটতলা থেকে একটু এগোলেই ওয়াচ টাওয়ার, ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদ, গুরুদয়াল কলেজ দেখা যাবে। আমরা দাঁড়াইনি। দেখতে দেখতে রাজবাড়ী চলে গেছি। গাঙ্গাটিয়া মানববাবুর জমিদার বাড়ি। রিকশা/অটোতে যাবেন, ৩০০/- তবে এই জমিদার বাড়িটুকু চাইলে

বিরুলিয়া জমিদার বাড়ি ভ্রমণে যেভাবে যাবেন

বিরুলিয়া জমিদার বাড়ীটিতে বাস করতেন রজনীকান্ত ঘোষ। তিনি ছিলেন বিরুলিয়ার বিখ্যাত জমিদার। সুরম্য বাড়ি তার। প্রতি বৈশাখী ও দুর্গাপূজায় দশমী মেলা বসাতেন নিজ বাড়ির আঙিনায়। তবে বাড়ির আঙিনায় না হলেও পাশেই মন্দিরে দূড়গাপূজা এখনো হয়। তবে শোনা যায় জমিদার নলিনী মোহন সাহার কাছ থেকে রজনীকান্ত ঘোষ ৮৯৬০ টাকা ৪ আনি দিয়ে বাড়িটি

প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ঘুরে আসুন ঠান্ডাছড়ি

কাশফুল, সবুজ পাহাড়, লেক, আর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যময় পরিবেষ্টিত একটা মনোমুগ্ধকর জায়গা। চট্টগ্রাম শহর থেকে মাত্র ৮কিলোমিটার উত্তরে অবস্থিত। চট্টগ্রাম থেকে হাটহাজারী যাওয়ার পথে চৌধুরী হাট বাজারের পশ্চিমে এর অবস্থান। চট্টগ্রাম শহর থেকে লোকালে আসার ভাড়া মাত্র ২০টাকা, যাওয়ার ভাড়া মাত্র ২০ টাকা। অক্সিজেন থেকে চৌধুরী হাট ১০টাকা, চৌধুরী হাট থেকে ঠান্ডাছড়ি ১০টাকা।

ইউরোপের ভ্রমনে চারটি বাজেট ট্যুর

বাজেট ট্রাভেলারদের কাছে প্রতিটি মহাদেশে ভ্রমণ করা একটি বিশাল পরিকল্পনার ব্যাপার। সেদিক দিয়ে ইউরোপ বাজেট ট্রাভেলারদের কাছে অল্প পয়সায় ভ্রমণ একটি চ্যালেঞ্জের মতোই। ইউরোপ উপমহাদেশের সংস্কৃতি, ইতিহাস এবং দারুণ দারুণ সব ল্যান্ডস্কেপের মায়ার জালে ফেঁসে সব ট্রাভেলারই উন্মুখ হয়ে থাকে এখানে ভ্রমণ করার জন্য। আবার অনেকে বছরের পর বছর ধরে অর্থ জমিয়ে

বাশঁখালী সমুদ্র সৈকত, চট্টগ্রাম ভ্রমণ বিতান্ত

চট্টগ্রাম শহর থেকে ৪০ কিমি দক্ষিণে বাঁশখালীর উপকূল জুড়ে ৩৭ কিলোমিটার বিস্তৃত বাশঁখালী সমুদ্র সৈকত। উপভোগ করতে পারবেন সমুদ্রের নয়নাভিরাম সৌন্দর্য। বিস্তীর্ণ জলরাশি ও সমুদ্রের বিশালতা ভ্রমণে ভিন্ন মাত্রা যোগ করবে। বেলাভুমিতে পদার্পন করতে লাল গালিচা সংবর্ধনা জানাবে লাল কাঁকড়ায় "বাঁশখালী সমুদ্র সৈকত" প্রেমাশিয়া, কদমরসূল, খানখানাবাদ, বাহারছড়া, রত্নপুর, কাথারিয়া সরল ও গন্ডামারা

ঘুরে আসুন ভারতের শেষ গ্রাম ‘তুরতুক’

অটোমেটিক রাইফেল নিয়ে সজ্জিত সুচতুর কমান্ডো খুব সংগোপনে এগিয়ে চলেছে পাথুরে রাস্তা ধরে। চারদিকে শুধু পাহাড় আর পাহাড়। কোথাও কোনো সবুজ নেই। হঠাৎ অনুচ্চ কোনো ধূসর পাহাড়ের চূড়া থেকে শত্রুঘাঁটির অবস্থান বোঝা গেল। বাইনোকুলারে চোখ লাগিয়ে কমান্ডো নিশ্চিত হয়ে নিল শত্রুঘাঁটির অবস্থান। সেই সঙ্গে দেখে নিল চারদিক। কয়েকটা ঝাউগাছ, দু–একটা পাটা ঝোপ,

এক দিনের ছুটিতে মাওয়াঘাট এবং আরিয়াল বিল ভ্রমণে খরচাবলি ও যাতায়াত

শরতের এই বিকেলগুলো বিলে ঘুরতে যাওয়ার জন্য পারফেক্ট সময়, রোদ বৃষ্টি আর মেঘের খেলা দেখতে দেখতে কাটিয়ে দিতে পারেন চমৎকার একটা দিন। সকাল ৯ টার দিকে (মিরপুর থেকে স্বাধীন, গুলিস্তান বা পোস্তগোলা থেকে গাংচিল/ভাগ্যকুল/আরাম) মাওয়াগামী যে কোন বাসে উঠে পরবেন। ১১:০০টার আগেই মাওয়াঘাটে পৌছে যাবেন। মাওয়া ঘাট থেকে স্পিডবোটে করে পদ্মা নদী

ভিন্নপথে বিক্রমপুর ও আড়িয়াল বিল ভ্রমণ

ঢাকার খুব কাছেই বিক্রমপুর তথা মুন্সিগঞ্জ এক ঐতিহ্যবাহী অঞ্চল। আড়িয়াল বিল নিয়ে মানুষের মধ্যে বেশ ক্রেজ দেখা গেলেও বিক্রমপুর তথা মুন্সিগঞ্জ জেলার আনাচে কানাচে যে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে অনেক প্রাচীন জনপদের চিহ্ন তা অনেকেরই অজানা। সংরক্ষণ, সংস্কার ও প্রচার না থাকার ঐতিহ্যবাহী এই জেলার অনেক কিছুই ভ্রমণ পিপাসুদের নজর এড়িয়ে যাচ্ছে৷ হাজার

ঘুরে আসুন সংস্কৃতি, ঐতিহ্য ও সমুদ্র-সৈকতের দ্বীপ দেশ ইন্দোনেশিয়া

বাংলাদেশ থেকে যে কয়টি দেশে ভিসা ছাড়া যাওয়া যায় এর মধ্যে ইন্দোনেশিয়া রয়েছে। ইন্দোনেশিয়ার জনসংখ্যার ৮৫ ভাগই মুসলমান। শহরের মূল জানবাহন ট্যাক্সি, প্রাইভেট গাড়ী আর মোটর সাইকেল। তাই বলে বাস, টেম্পো, স্কুটার যে নেই তা নয়। তবে সংখ্যায় অল্প। শুধু জাকার্তায় নয় পুরো ইন্দোনেশিয়াতেই সাধারণ মানুষ নির্ভর করেন মোটর সাইকেলের ওপর। পাবলিক