ফেনী জেলার ট্রাংক রোড থেকে ৭ কিলোমিটার আগে ছাগলনাইয়া উপজেলার চম্পকনগর গ্রামে শমসের গাজীর বাঁশের কেল্লা (Shamser Gazir Bansher Kella Resort) রিসোর্টটির অবস্থান। নির্মান শৈলী ও বিনোদনের অন্যতম মাধ্যম এই রিসোর্ট এখন ভ্রমন পিয়াসীদের কাছে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এটির ভেতরের এবং বাইরের সবকিছুর নির্মাণশেলীতে রয়েছে বাশেঁর ব্যবহার। এছাড়াও প্রায়ই এখানে সাংষ্কৃতিক
বগাকাইন লেক বা বগালেক (Bogalake) বান্দরবান জেলার রুমা উপজেলা থেকে ১৭ কিলোমিটার দূরে কেওক্রাডং পাহাড়ের কোল ঘেসে সমুদ্রপৃষ্ট থেকে প্রায় ১২০০ ফুট উচ্চতায় ২০০০ বছর আগে প্রাকৃতিক ভাবে সৃষ্ট এক হ্রদ। ভূ-তত্ত্ববিদগনের মতে এটি মৃত কোন আগ্নেয়গিরির জ্বালামুখ অথবা উল্কাপিণ্ডের পতনের ফলে এই লেক তৈরী হয়েছে। বগালেক অনেকের কাছে ড্রাগন লেক বলে
যেহেতু শিলং ও চেরাপুঞ্জির প্রধান বৈশিষ্ট্য হল এখানে প্রচুর বৃষ্টি হয়। আর একারণেই আমরা বর্ষার সিজনকে বেছে নেই মেঘালয়ে বেড়াতে যাওয়ার জন্য। গত ১১ জুলাই রাতে প্রাচ্যের স্কটল্যান্ড খ্যাত ভারতের মেঘালয় রাজ্য ভ্রমণের জন্য ঢাকা হতে রওনা হই। রাত ১০.৩০ মিনিটে আমাদের গাড়ি সিলেটের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়। পরেরদিন সকাল ৬ টার সময়
ভ্রমণ পিপাসু মানুষের কাছে অবকাশের অন্যতম এক প্রধান ঠিকানা হচ্ছে সমুদ্র, অর্থাৎ সমুদ্র সৈকত। অার সমুদ্রের সাথে সাথে যদি পাহাড়, ইতিহাস অার ঐতিহ্যের মেলবন্ধন একত্রে পাওয়া যায় কোথাও, তাহলে তো সেটা হয় সোনায় সোহাগা, অভাবনীয়! ভ্রমণের জন্য তেমনি এক অসাধারণ যায়গা হচ্ছে গোয়া। গোয়া উপমহাদেশের মানুষের ভ্রমণ তালিকায় সবচেয়ে পচন্দের অার অাকাঙ্ক্ষিত
প্রথম দিন আমারা চট্রগ্রাম থেকে কোলকাতার যাই বাই এয়ারে ওয়ান ওয়ে ছলো তাই টিকিট প্রাইজ ৬,৯০০ টাকা ছিলো রিজেন্ট এয়ারওয়েজ। যাইহোক আমরা ২:১০ এ রওনা দিয়ে ২:৩৫ এ কোলকাতা পৌঁছালাম তারপর ইমিগ্রেশন শেষ করে কিছু ডলার রুপি করে নিলাম তারপর চলে গেলাম হোটেলে কারণ আমাদের কোলকাতা থেকে শ্রীনগর এর ফ্লাইট ছিলো পরের
রাজশাহী থেকে যশোর যাত্রা শুরু খুলনাগামী সাগরদাঁড়ি এক্সপ্রেসের মধ্য দিয়ে। ট্রেনে রাজশাহী থেকে যশোর পৌঁছতে পাঁচ ঘন্টা লাগে। সকাল ৬.৪০ এর ট্রেনে দুপুর ১২.০০ এ পৌঁছলাম যশোর স্টেশনে। যশোরে স্টেশনের পাশেই কিছু হোটেল-রেস্তোঁরা রয়েছে। দুপুরের খাবারটা ওখানেই সারলাম। এরপর ছোট ভাই রিসিভ করতে আসল। যশোরে রাজশাহীর তুলনায় অটো ভাড়া অনেক বেশী। অটোতে
সকালে চলে গেলাম পেহেলগাম ট্যাক্সি স্টান্ড,,, সেখানে বিভিন্নরকম গাড়ী আছে, আমরা একটা ইনোভা নিলাম সরকারি রেইট এর চেয়ে অল্প কিছু কম রাখলো বাংলাদেশী পরিচয় দেয়ার পর 😍 প্রথমেই গেলাম আরু ভ্যালী,, পাহাড় বেস্টিত সবুজ পাইন গাছের সারি আর মেঘের ভেলা, আহ মন জুড়ানো পরিবেশ,, সেখানে ঘুরে ফিরে,, এবার গেলাম পেহেলগাম মিনি চিড়িয়াখানায়,
জয়পুরের মত যোধপুর হচ্ছে রাজস্থানের আরেকটি ঐতিহ্যবাহী শহর।যোধপুর খুব ই প্রাচীন জনপদ।জয়পুর থেকে যোধপুর এর দূরত্ব প্রায় ৩৩৩ কিলোমিটার। ট্রেনে যেতে প্রায় ৬ ঘন্টা লাগে।ভাড়া ১২০ রুপি।আমরা দিল্লি থেকে জয়পুর গিয়েছিলাম।সেখানে একদিন ঘুরে ভোরের ট্রেনে যোধপুর যেয়ে পৌছাই সকাল ১১ টায়।দিল্লি ফেরার অগ্রীম টিকিট কেটে এরপর যোধপুর শহর ঘুরতে বের হই। রাজস্থানে
এই ইটপাথরের শহরের বাহিরে গিয়ে কে না চাই মনের প্রশান্তি নিতে? কেউ চাই পাহাড়,কেউ আবার সমুদ্র সৈকত। আর যদি পাহাড় সাগর দুটোই উপভোগ করা যায় আর তো কথাই নেই। কথা বলছিলাম,চট্টগ্রাম জেলার বাঁশখালী থানার।যার প্রবেশ পথেই পুকুরিয়া চা বাগান, প্রধান সড়কপথ পাহাড় ঘেঁষে যা প্রকৃতি প্রেমিদের মনোমুগ্ধকর। শুধু চা বাগান দেখেই কি
আমার তুরস্ক আসাটা অনেকটা লটারী পাওয়ার মত। ইউরোপীয় ইউনিয়নের একটা স্কলারশীপে তুরস্কের রাজধানী আংকারায় আসলাম পিএইচডি কোর্সের একটা সেমিস্টার পড়াশুনা করার জন্য। আর সেই সুবাদে তুরস্কের তথা ইউরোপের বৃহত্তম শহর অনন্য অসাধারন ইস্তানবুল দেখার সৌভাগ্য হল। ইতিহাস ও ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ ইস্তানবুল পৃথিবীর বুকে একটি অনন্য শহর। ইস্তানবুলকে কত নামেই না ডাকা যায়!