পদ্মাতীরের ময়নাপাড়ার মাঠ

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আজ থেকে প্রায় একশত উনিশ বছর আগের বর্ষাকালে, ১৮ জুন তারিখে এ কীর্তনটি রচনা করেছিলেন— ‘কৃষ্ণকলি আমি তারেই বলি, কালো তারে বলে গাঁয়ের লোক / ... মেঘলা দিনে ... দেখেছিলেম ময়নাপাড়ার মাঠে কালো মেয়ের কালো হরিণ-চোখ’। ১৯৫৭ সালে প্রকাশিত ‘রূপসী বাংলা’ কাব্যগ্রন্থে জীবনানন্দ দাশ লিখেছিলেন— ‘এই পৃথিবীতে এক স্থান আছে-সবচেয়ে

চন্দ্রনাথ পাহাড়, বোটানিক্যাল গার্ডেন ও ইকো পার্ক, গুলিয়াখালি সী বিচ ভ্রমণ বিতান্ত

একদিনের জন্য এটা বেস্ট ট্যুর। কারণ একদিনেই আপনি পাহাড়,ঝরণা ও সমুদ্র এই তিনটার সাথেই আলিঙ্গন করতে পারবেন। #চন্দ্রনাথ পাহাড় হাজার কদম হাটার পর যখন চূড়ায় উঠে চারপাশে চোখ বুলাবেন দেখবেন আপনার ঝরে যাওয়া ঘামগুলো এতেই স্বার্থক। #ইকোপার্ক ঝরনার কলকল ধ্বনি বরাবরই ভেতরে এক তরঙ্গ সৃষ্টি করে দেয়। ইকোপার্কের ভেতরে হাটার পথে এবং

বৃষ্টিস্নাত ছুটির দিনে জমিদার বাড়ি দর্শন

সকাল থেকে গুড়িগুড়ি বৃষ্টি ফোটা পড়ে যাচ্ছে অনবরত, মধ্যাহ্নের দিকে বৃষ্টি থামল কিন্তু অভিমানী আকাশের মন ভরেনি যখন তখন আবার কেঁদে ফেলতে পারে আকাশ খুন মেঘাচ্ছন্ন, বেলা ২ টা বাসায় মন বসছে না গেলাম রেস্টুরেন্টে কফি খেতে খেতে আড্ডা জমালাম দুই বন্ধু আধা ঘন্টা! নাহ তাও ভালো লাগছে না কি করি, কি

সীতাকুন্ডের বোটানিক্যাল গার্ডেন এর ইকোপার্ক

আমাদের যাত্রা শুরু হয় ঈদের পর দিন সকাল ৭ টায় । আমরা বাসে করে যাবো তাই ঢাকা থেকে ফেনীর টিকিট কেটে বাসের অপেক্ষায় থাকি । ৭ টা ৪০ মিনিটে আমাদের বাস ঢাকার মানিকনগর থেকে রওনা হয় । আমার ভাবনা ছিল যে আমরা ১০ টার ভিতরে ফেনী থাকবো । কিন্তু ওই দিন নারায়ণগঞ্জ

পার্বত্য জেলা পরিষদ হর্টিকালচার পার্ক, খাগড়াছড়ি

বাংলাদেশের ৩ পার্বত্য জেলার মধ্যে খাগড়াছড়ি অধিক পরিচিত। ঐতিহাসিক আলুটিলা গুহা, রিসাং ঝর্ণা এবং মং রাজবাড়ির পাশাপাশি সাম্প্রতিক সময়ে প্রতিষ্ঠিত এই হর্টিকালচার পার্ক পর্যটকদের খুবই পছন্দের পর্যটনকেন্দ্রে স্থান করে নিয়েছে। আলুটিলা গুহার থেকে মাত্র ৪ কিলোমিটার দূরত্ব হওয়ায় এক প্যাকেজে দুটি জায়গাই ভ্রমণের সুযোগ পাবেন। একটি পার্কে একই সাথে রয়েছে ঝুলন্ত ব্রিজ,

তিনশত বছর পুরানো তেওতা জমিদার জমিদার বাড়িতে..

তেওতা জমিদার বাড়ি মানিকগঞ্জ জেলার শিবালয় থানার তেওতা নামক গ্রামে অবস্থিত। ইতিহাসবিদের মতে সতেরশ শতকে এই জমিদার বাড়িটি নির্মাণ করা হয়েছিল। এটি নির্মাণ করেছিলেন পঞ্চানন সেন নামক একজন জমিদার। জনশ্রুতি অনুসারে, পঞ্চানন সেন এক সময় খুবই দরিদ্র ছিলেন ও দিনাজপুর অঞ্চলে তিনি তামাক উৎপাদন করে প্রচুর ধসম্পত্তির মালিক হওয়ার পর এই প্রাসাদটি

চলুন যাই কালাগুল চা বাগানে

এখন বসন্ত কাল। মিষ্টি আবহাওয়া। সময়টা ভ্রমণের জন্য খুবই উপযোগী। নাগরিক ব্যস্ততার একঘেয়েমি দূর করতে এই সময়ে যারা বেরিয়ে পড়ার চিন্তাভাবনা করছেন, তাদের মধ্যে অনেকেরই পছন্দ প্রকৃতির অপরূপ লীলাভূমি সিলেট। হৃদয়ের দ্বার খুলে শহরতলীর চা-বাগানগুলোর সরু পথে হাঁটতে হাঁটতে বসন্ত বাতাস দারুণ উপভোগ্য। এ ক্ষেত্রে সদর উপজেলার কালাগুল চা-বাগানে এক ঢিলে দুই

চাঁদপুরে ‘মিনি কক্সবাজার’ ভ্রমণ

ঘুরে বেড়ানোর নতুন জায়গা। কিন্তু এর প্রতিটি দৃশ্যই চিরচেনা। বালুর চরের বেঞ্চের উপর গা পাতিয়ে শুলেই দেখা মিলে পানি আর ছোট্ট ছোট্ট ঢেউ। মাথার ওপর রঙিন ছাতা, পাশেই বসা ডাব বিক্রেতা। ইঙ্গি পেলেই ডাবে কাঁচি চালাচ্ছেন তারা! কক্সবাজার বা পতেঙ্গা সৈকতের কথা বলা হচ্ছে না এখানে। এটা কোনো সমুদ্র সৈকতই নয়, জেগে

একদিনে ঘুরে আসুন সাদা পাথরের ভোলাগঞ্জ

ভোলাগঞ্জের কথা অনেকে জানলেও উৎমাছড়া সম্পর্কে জানেন খুব কম মানুষই। তবে বর্ষা মৌসুমে উৎমাছড়াও কিন্তু কম সুন্দর নয়। আর ভোলাগঞ্জ তো বর্তমানে সিলেটের অন্যতম সুন্দর এক স্পট। আপনি যদি পাহাড় ভালোবাসেন, নৌকা ভ্রমণ করতে ভালোবাসেন, পাহাড়ে উড়ে যাওয়া মেঘ দেখতে চান আর পাহাড় থেকে নেমে আসা ঝর্ণার শীতল জলে গাঁ ভেজাতে চান

কুমিল্লার কোটবাড়িইয়া অনিন্দসুন্দর পার্ক ভ্রমণ

সুন্দর এই পার্কটি কুমিল্লার কোটবাড়িতে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় এর খুব কাছে অবস্থিত। চমৎকার মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশে পার্কটি স্থাপিত হয়েছে। ২য় মেঘনা, গোমতী এবং কাচপুর সেতু চালু হওয়াতে এখন চাইলে খুব সহজেই ঢাকা থেকে দিনে দিনেই ঘুরে আসতে পারেন লালমাই পাহাড় এর কোলে অবস্থিত এই পার্ক থেকে। গ্রুপে এর আগেও এই পার্ক এর ব্যাপারে