অনেক দিন কোথাও ঘুরে যাওয়া হয় নাই। একটু রিফ্রেশ এর জন্য জায়গা খুজছিলাম। (tob) এর কল্যাণে পেয়ে গেলাম কাপ্তাই এর ভ্রমণ অভিজ্ঞতা । ফ্রেন্ড সার্কেলের সবাই কে জানাই দিলাম। এর মধ্যে ৫ জন সদস্য পাইলাম যাওয়ার জন্য। আমাদের প্ল্যান ছিল কায়াকিং + নৌকা ভ্রমণ করব। ২০ এপ্রিল,শনিবারে ভ্রমণ এর ডেট ঠিক করি।আমার
সিলেট ঘুরতে গিয়েছেন কিন্তু জাফলং যাননি তাহলে আপনার ঘুরতে যাওয়াটাই বিফল হয়ে যাবে। সিলেট থেকে জাফলং যেতে দুই ঘণ্টার একটু বেশি সময় লাগে।কিছুটা রাস্তা বেশ খারাপ কিন্তু বিছানাকান্দির মতো অত খারাপ না। সিলেট থেকে জাফলং, লালাখাল এবং শাহ পরানের মাজার সহ সারাদিনের জন্য সিএনজি ঠিক করলাম। লোকাল সিএনজি চালকরা একটু দুষ্টু প্রকৃতির।
মা’র মুখে ছোটবেলায় শুনতাম নীল পরীর গল্প৷ মা’র সেই ছেলে ভুলানো গল্পে চলে যেতাম কল্পনার রাজ্যে। পঙ্খীরাজ ঘোড়ায় চড়ে শুভ্র মেঘমালা ভেদ করে হাওয়ার তালে চলতো আমার স্বপ্নতরী। যখনই জিজ্ঞেস করতাম আম্মু কবে নিয়ে যাবে নীল পরীদের দেশে? মা তখন মায়াভোলা হাসি দিয়ে বলতো, সোনা তুমি তো অনেক ছোট, যখন অনেক বড়
গাঙ্গোত্রী থেকে তিনজন মিলে গোমুখের পথে ট্রেক শুরু করেছিলাম। চারদিকের সবুজ পাহাড়, দূরের শ্বেতশুভ্র পর্বতমালা, পাশ দিয়ে বসে যাওয়া প্রমত্তা গঙ্গা দেখতে দেখতে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলাম। একটা যায়গায় এসে প্রথমবারের মত একটা স্বপ্নের ঝুলন্ত সেতু পেলাম সেটা গঙ্গার স্রোত ধারার সাথে মিশে যেতে চাওয়ায় একটি বেশ বড় ঝর্ণার সাথেই ঝর্ণা ধারার
বাংলাদেশের আনাচে কানাচে লুকিয়ে আছে প্রাচীন সভ্যতা। মসজিদের শহর হিসেবে বাগেরহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জের অনেক খ্যাতি। কিন্তু ক’জন মানুষ জানে এর বাইরেও একটা প্রাচীন শহর আছে? যার অস্তিত্ব এখনও জানান দিচ্ছে কালের সাক্ষী হিসাবে। প্রাচীন এই শহর মোহাম্মদাবাদের ইতিহাস অনেক পুরনো। ঝিনাইদহ জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার বারোবাজারের প্রায় তিন বর্গকিলোমিটার এলাকা জুড়ে এখনও মোহাম্মদাবাদ বেঁচে
হটাৎ একদিন সান্ধ্য আড্ডায় ঠিক হল সপ্তাহান্তে কাছাকাছি কোথাও বেরিয়ে এলে মন্দ হয় না। কাছাকাছি যাওয়ার মতো জায়গা কলকাতার আশেপাশে কোথায় আছে সে নিয়ে বিশেষ আলোচনা চললো । কেউ একজন বলে উঠলো নেতারহাটে যাওয়া যেতে পারে,বাকি সবাই বেশ আগ্রহ ও প্রকাশ করল। কিভাবে যাওয়া যেতে পারে দুদিন বেড়ানোর জন্য ঠিক জায়গা হবে
অনেকের ভ্রমণ গল্প পড়েই গ্যাংটক গিয়েছিলাম, হটাৎ করে নতুন একটা জাইগা বাংলাদেশীদের জন্য খুলে দেয়াই ট্রাভেল গ্রুপ গুলতেও যেন রাশি রাশি পোস্ট আসছিলো গ্যাংটক, লাচুং, লাচেন, চাঙ্গু লেক। আমরা রউনা দিয়েছিলাম কলকাতা থেকে। ১। কলকাতা থেকে রউনা দিলে বিমানে অথবা ট্রেনে অথবা বাসে আগে শিলিগুড়ি যেতে হবে, এর পড়ে সেখানে থেকে গ্যাংটক
কিছু প্রেম থাকে, যাকে কখনো ভোলা যায়না, মন থেকে দূরে সরিয়ে রাখা যায়না। সে প্রেম হতে পারে কৈশোরের, যৌবনের, পরিপক্ক বয়সের, এমনকি সে প্রেম জীবনের শেষ বেলাতে এসেও ধরা দিতে পারে। প্রেম ব্যাপারটাই আসলে এমন। কখন, কোথায়, কিভাবে আর কেন যে কারো জীবনে এসে পরবে ভাবতেই পারবেনা কেউ। প্রেম ব্যাপারটাই এমন, বলে
হঠাৎ একদিন এক বন্ধু বলল সিকিম যাবি? আমি বললাম এইটা আবার কোথায়। বলল ভুটান আর নেপাল এর মাঝামাঝি, তিব্বত এর নিচে। কিছু ছবিও দেখাল বরফ, পাহাড় আর লেকের। বাজেট টুর হবে। আমার রোড জার্নি অপছন্দ । এর আগে একবার ভুটান প্লানে বাই এযার, বাই এযার করতে করে প্লানই বাদ হয়ে যায়। তাই
একদিনে ঢাকা শহর থেকে ঘুরে আসা যায় এমন অনেক যায়গা আছে। তারমধ্যে তেওতা ভ্রমন নিয়ে তেমন পোস্ট এই গ্রুপে দেখা যায়না, কিংবা অনেকেই এই সুন্দর এলাকাটি সম্পর্কে জানেন না। আজ আপনাদের বলবো তেওতা জমিদার বাড়ী ভ্রমণ ও আরিচা থেকে পদ্মার টাটকা ইলিশ খাওয়ার গল্প। হ্যা আরিচা যমুনা নদীর তীরে। আর আরিচা থেকে