পুরো বিশ্ব জুড়েই বর্তমান সময়ে অসাধারণ সব সাসপেনশন ব্রিজ বা ঝুলন্ত সেতু দেখা যায়। আকাশী-কাকিয়ো বিশ্বের দীর্ঘতম ঝুলন্ত ব্রিজ বলে পরিচিত হওয়া সত্ত্বেও ভ্রমণ প্রেমীরা বারবার ফিরে চায় গোল্ডেন গেট ব্রিজের দিকে। যার কারণ হিসেবে রয়েছে এর সমৃদ্ধ ইতিহাস, শৈল্পিক সৌন্দর্য এবং একে সব সময় ঘিরে থাকা বিভিন্ন আলোচনা। গোল্ডেন ব্রিজ এবং
কিন্তু না পরের শনিবার আর কোনো রকম ঝামেলা ছাড়াই ভিসা পেয়েছিল অরণ্য। ভিসা পেয়ে কিছুক্ষণ স্তব্ধ হয়েছিল খুশিতে, আনন্দে, উচ্ছ্বাসে যেটা হয় আর কী! কখনো কখনো অনেক কাঙ্ক্ষিত, স্বপ্নের আর কল্পনার কিছু পেয়ে গেলে এমন হয়! সবকিছু স্তব্ধ হয়ে যায় কয়েক মুহূর্তের জন্য! অরণ্যরও তেমন হয়েছিল। চুপচাপ লেকের পাশে বসেছিল বেশ কিছুক্ষণ।
চাম্ফাই থেকে ২৭ কিমি দূরে মিজোরামের Zokhawthar গ্রাম।মিজোরামের Zokhawthar Boarder থেকে লিখিত অনুমতি নিয়ে যাওয়া যায় মায়ানমারের গ্রাম রিখাদ্বার (Rihkhawar)।মাঝে বয়ে চলেছে নদী।নদীর একপাশে মিজোরাম।আরেক পাশে মায়ানমার।Zokhawthar Boarder থেকে ৩ কিমি দূরে রিখাদ্বার।ঐ গ্রামেই রি ডিল লেক।অসম্ভব সুন্দর রি ডিল লেক। রি ডিল লেকের একটা ছোট্ট গল্প আছে-রি ও তার ছোট বোন
১৩০০ শতাব্দীতে নির্মিত ভারতের ওড়িশ্যা রাজ্যের পুরী জেলার কোণার্ক শহর অবস্থিত। বিশ্বাস করা হয় যে, মন্দিরটি ১২৫৫ খ্রিস্টাব্দে পূর্ব গঙ্গ রাজবংশের প্রথম নরসিংহদেব এটি নির্মাণ করেছিলেন।মন্দির কমপ্লেক্সটি একটি বিশাল রথের আকৃতিতে (সূক্ষ্ম কারুকার্যময় পাথরের চাকা, স্তম্ভ ও দেওয়াল সহ) তৈরি করা হয়েছে।কাঠামোর একটি প্রধান অংশ এখন ধ্বংসাবশেষ। মন্দিরটি একটি বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান
রংপুর থেকে সিকিমের রাজধানি গ্যাংটক মাত্র ৩১০ কি,মি,,,আর রংপুর থেকে আমাদের রাজধানি ঢাকা প্রায় ৩৭০ কি,মি,। যাই হোক বুরিমারি বর্ডার যাইতে ১০০ টাকা লাগলো,,,ট্রেন ও অটো তে,,,আগেই ট্যাক্স দেয়া ছিলো তাই শুধুই বর্ডার খরচ ২ পাস মিলে ২০০,,,, আবার অটো ও জীপ এ শিলিগুড়ি ১০০ টাকা,, দুরত্ব ৮৬ কি,মি,,,, দুপুর এ এগ
#কাশ্নীর সুবহানাল্লাহ। আল্লাহর এক অপূর্ব নিদর্শন কাশ্মীর। এত সুন্দর যে লিখে বর্ণনা করা সম্ভব না । সত্যি বলতে কি কাশ্মীর নিয়ে লিখে বা ছবি দিয়ে এর সৌন্দর্য তুলে ধরা সম্ভব না । শুধু এতটুকু বলতে পারি গেলে আপনার ছবি তুলতে ইচ্ছে হবে না, মনে হবে আল্লাহর এই নিদর্শন শুধু দুচোখ ভরে দেখে
ভ্রমণ প্রেমিক যারা আছেন তারা বেশিরভাগই চান যে খুব কম খরচের মধ্যে খুব সুন্দর ভাবে একটি ভ্রমণ প্ল্যান তৈরি করতে। আর সেই প্ল্যান্টি যদি দেশের বাইরে হয় তাহলে তো কথাই নেই। সকলেই চান কোন সুন্দর জায়গাতে ভ্রমণ করতে। বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন রকমের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বিস্তৃত করে থাকে। ঠিক তেমনি আমরা আজকে আপনাদেরকে
কোস্টাল ট্রেক বললেই মানুষ কেমন নিরাসক্ত ভঙ্গিতে তাকান! আমি ভেবে দেখেছি, এর পিছনে মূলত তিনটি কারণ কাজ করে— ১| সমুদ্রের পাড় ব্যাপারটা গ্ল্যামারে কিছুতেই বরফের মুকুট পরা পাহাড়ের সঙ্গে এঁটে উঠতে পারে না। ২| বিচ বলতে আমরা তো সেই আদ্যিকাল থেকে দীঘা, মন্দারমণি, পুরী, গোপালপুর, চাঁদিপুরকেই চিনি। ওখানে আবার ট্রেকের কি আছে?
জল সব সময়েই নীচের দিকে গড়ায়— এমনটাই তো হয়ে আসছে পৃথিবীর সৃষ্টি থেকে। কিন্তু সেই সৃষ্টির নিয়মকেই এখানে চ্যালেঞ্জ জানায় প্রকৃতি। মহারাষ্ট্রের ওয়েস্টার্ন ঘাটে রয়েছে এমনই এক জলপ্রপাত যার জল পাহাড় থেকে নীচে পড়ে না। অবাক হওয়ার মতোই ব্যাপার। কিন্তু এটাই বাস্তব! কারণটা যদিও খুব সাধারণ। জলপ্রপাতের উল্টোদিকে কোনও পাহাড় নেই। সেই
এমনই এক মে মাসে প্রথম বার গিয়েছিলাম গঙ্গার উৎস দেখতে। ২০০৬ সাল। দেখেছিলাম, মুগ্ধ হয়েছিলাম, বিস্মিত হয়েছিলাম। তবে কখনও ভাবিনি, তা দেখে কষ্ট পাব। কিন্তু পেলাম। ২০১৮ সাল। আবারও একবার পৌঁছে গেলাম সেই একই জায়গায়। কিন্ত, বড় অচেনা লাগল চারপাশ। মনের আয়নায় ঝলক দিচ্ছিল বারো বছর আগেকার অনেক দৃশ্য, যার সঙ্গে প্রবল