অসময়ে ভাসমান পেয়ারা বাজারের সৌন্দর্য ঃ ভাসমান পেয়ারা বাজার ভ্রমনের যথার্থ সময় হচ্ছে জিলাই-আগস্ট মাস ।তবে গত কয়েক বছর যাবত ঐ যায়গায় বিপুল পরিমানে মানুষ ভীড় করায় আমরা এবার নির্দিষ্ট সময়ের আগেই পেয়ারা বাগান ভ্রমন করি এবং আমরা একটি অসাধারন ট্যুর কম্পিলিট করি। ২ রাত এবং ১ দিনের ট্যুরে এশিয়া মহাদেশের সবচেয়ে
এক গুচ্ছ পদ্মফুল হাতে এনে দিলে কার না মন প্রফুল্ল হয়ে উঠবে! বিলে ফুটে থাকা অজস্র পদ্মের সৌন্দর্য আসলেই অপার্থিব। আমাদের চিরায়ত গ্রাম বাংলার অন্যতম মনভোলানো দৃশ্য এটি । গানে, কবিতায় অসংখ্য বার নীলপদ্মের কথা বলেছেন কবিরা। নীলপদ্ম হয়ত চাইলেই পাওয়া যাবেনা, তবে গোলাপি পদ্মের সৌন্দর্যে আপনি চাইলেই মুগ্ধ হতে পারেন। হ্যাঁ,
বাঙ্গালি সংস্কৃতিতে একটা রেওয়াজ আছে, শীত এলে বিয়ের ধুম লাগে। আর মধুচন্দ্রিমা, বিয়ে পরবর্তী এমন এক আয়োজন, যা নব দম্পতির মানসিক বোঝা-পড়ায় বেশ অবদান রেখে থাকে। মধুচন্দ্রিমা এখন আর বিলাসিতা নয়, এটি এখন বিয়ে পরবর্তী গোছানো জীবনের অনুষঙ্গ। আর্থিক সামর্থের উপর নির্ভর করে প্রেয়সীর হাতে হাত রেখে দু-চারটা দিন কোথায় কাটাবেন, দেশে
আমরা সবাই কম-বেশি ঘুরতে পছন্দ করি। আপনাদের সুবিধার জন্য ঢাকার সকল দর্শণীয় স্থান সমূহের সময় সূচি দেয়া হল। আশা করি আপনাদের উপকারে আসবে। মিরপুর চিড়িয়াখানাঃ বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় চিড়িয়াখানা অবস্থিত ঢাকার মিরপুর অঞ্চলে। শুধু আকার বা আয়তনের দিক থেকেই নয়। এখানে রয়েছে বিভিন্ন বিরল প্রজাতির জীব-জানোয়ার পাশেই রয়েছে বোটানিক্যাল গার্ডেন। এটি প্রতিদিন
হ্রদ বা লেক প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এক অনন্য অনুষঙ্গ। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের নিদর্শন হিসেবে লেকের কদর তাই সবসময়ই বেশি। লেকের নজরকাড়া জল আর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে মুগ্ধ হন সৌন্দর্যপিপাসুরা। পৃথিবীজুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে অনাবিল সৌন্দর্যের অসংখ্য লেক। এসকল লেকের মধ্যে কিছু লেক বৈশিষ্ট্য ও সৌন্দর্যে ভিন্ন মাত্রার অধিকারী। তেমনই ভিন্ন সৌন্দর্যের একটি লেক হল কানাডার
গত বুধবার, এক দিনের ডে ট্রিপে ঘুড়ে আসলাম সাগর কন্যা কুয়াকাটা এবং বরিশাল এর গুঠিয়া মসজিদ থেকে। কুয়াকাটা যাতায়াত এর জন্য লঞ্চ সার্ভিস টাই ভালো, কিন্তু যেহেতু আমাদের হাতে সময় একদিন, তাই আমরা সড়ক পথেই রওনা হই। টেকনিক্যাল মোড় থেকে হানিফ পরিবহন এ করে রাত ৯ টা ৩০মিনিট এ রওনা হই কুয়াকাটা
জয়পুরের অনিন্দ্য সুন্দর স্টেশনের রিটায়ারিং রুমে ফ্রেশ হয়ে একটি গাড়ি ঠিক করা হলো ১,০০০ রুপীতে, সারাদিনের জন্য। জলমহল, আমের ফোর্ট, যন্তর মন্তর, লেদার ফ্যাক্টরি সহ মোটামুটি ১০টি স্পট আমাদের দেখাবে। আমাদেরও খুব বেশী সময় ছিল না হাতে। যেহেতু বাজেট এবং সময় দুটোই অল্প তাই আমাদেরও তেমন একটা বিশেষ কোনো চয়েজ ছিল না।
উচ্চতায় মাত্র ৭৫০০ ফিট! কুমায়ুনি সাম্রাজ্যের উচ্চতম স্থান। হেলাফেলা করবেন না, মুন্সিয়ারি থেকে হিমালয়ের শৃঙ্গের যা দৃশ্য - আচ্ছা-আচ্ছা, বাঘা-বাঘা ট্রেক রুটেও তা মেলে না। আর “মুন্সিয়ারি” মানে হলো বরফের দেশ, বছরের মধ্যে ৬ মাস এখানে থাকে পুরু বরফের আস্তরণ। এখানে এসে টের পেলাম পঞ্চ-চুল্লির নাম কেন পঞ্চ-চুল্লি। শেষ বিকেলের আলোয় পাঁচটা
রত্নদ্বীপ, নাম শুনে মনে হতে পারে রত্নে ভরপুর কোন দ্বীপ, যেখানে চারিদিকে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে মণি, মুক্তা আর জহর। তবে রত্নদ্বীপে মণি, মুক্তা আর জহর না থাকলেও রয়েছে চোখ জুড়ানো সৌন্দর্য। যা ভ্রমণ পিপাসুদের কাছে মণি, মুক্তা আর জহরের মত দামি। আর শহরের অপর পাশেই গড়ে উঠেছে রূপকথা ইকো রিসোর্ট। যা রূপকথার গল্পের মতই মনমুগ্ধকর।
স্থলপথে ভ্রমণকারীদের জন্য কানাডা একটি স্বর্গরাজ্য। এখানে আপনি ড্রাইভিং করতে পারবেন সম্পূর্ণ স্বাধীনভাবে। যেকোনো স্থানে থেমে গিয়ে করতে পারবেন ক্যাম্পিং, হাইকিং এবং কায়াকিং। এখানে বাধা দেওয়ার মতো তেমন কোনো লোক অথবা বাঁধাধরা নিয়ম নেই। তাই আপনি যদি স্থলপথে কানাডা ভ্রমণের পরিকল্পনা করে থাকেন তাহলে এই পাঁচটি রুট হবে আপনার জন্য স্বপ্নের মতো।