একদিকে সুন্দরবন আর অন্যদিকে বঙ্গোপসাগরের উত্তাল ঢেউ। সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখারও সূযোগ রয়েছে। প্রাকৃতিক মনোরম পরিবেশ, আবহমান বাংলার অপরূপ সৌন্দর্য। বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণ উপকূলে বরগুনার পাথরঘাটায় অবস্থিত এলাকাটির নাম লালদিয়ার চর।যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো না থাকার কারণে পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গন্য করা হচ্ছে না লালদিয়ার চরকে। ভ্রমণ বিলাসীদের কাছে অজানাই থেকে যাচ্ছে সৌন্দর্যের
শীত আসলেই যেন রাণীশংকৈলে অতিথি পাখির অভয়াশ্রম গড়ে উঠে। এসময় এখানকার গাছে গাছে, জলাশয়ে দেখা মেলে পানকৌড়ি, বালিহাঁসসহ বিভিন্ন জাতের অতিথি পাখি। সাইবার অঞ্চলসহ বিভিন্ন অঞ্চলে শীতের প্রকোপ বাড়ার সাথে সাথে অতিথি পাখিরা দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে চলে আসে রাণীশংকৈলে। শীতের তীব্রতার হাত থেকে রেহাই পাওয়ার জন্যই ঠাকুরগাঁও জেলার রাণীশংকৈল ও দেশের
নাম দিল্লীর আখড়া হলেও আখড়াটি মোটেও দিল্লিতে নয়। এটি কিশোরগঞ্জের মিঠামইন উপজেলার শেষ প্রান্তে অবস্থিত। দিল্লীর সম্রাট জাহাঙ্গীরের বদান্যতায় এটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলো বিধায় এর এমন নামকরণ বলে জানা যায়। চারদিকে হাওড় বেষ্টিত এই স্থানটি অত্যন্ত প্রাচীন। প্রায় ৪০০ বছর আগের এক মিথ নিয়ে স্থানটি আজো দীপ্তিমান। এখানে আখড়ার চারপাশে আছে হাজার তিনেক
বলা হয় আসমান এবং জমিনের মাঝে যদি কোন বেহেশত থাকে , তবে সেটা কাশ্মীর। অপুর্ব সুন্দর এই জায়গাটির প্রতিটি কনা মনে হয় আল্লাহ নিজের হাতে যত্ন নিয়ে সৃষ্টি করেছেন।কাশ্মীর সম্পর্কে প্রথম শুনি সম্ভবত ফেলুদার বই এ। গল্পের নাম ছিল ভু-স্বর্গ ভয়ংকর। লেকের উপর বড় বড় বজরা, সমৃদ্ধ সংস্কৃতি, অপরুপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। কাশ্মির
চারিদিকে বঙ্গোপসাগরের অথই পানি। দুরে একের পর এক দ্বীপ ও ম্যানগ্রোভ বন দেখা যাচ্ছে। পানির সাথে এ যেন সবুজের মিতালী। দেশীয় পাখির পাশাপাশি অসংখ্য অতিথি পাখি ও হাসগুলো একটু পরপর উড়ছে আবার পানিতে পড়ে জলকেলি করছে। তাই দেখে সাদা বকের দল কি অার পিছিয়ে থাকতে পারে! তারাও উড়ছে আর মাছ ধরছে। শীতের
Visa & Air ticket: We got our tickets on a promotional offer of Malindo Air. It costed nearly 27500 BDT for each return ticket.For visa you have to apply for a letter of invitation through an agency which will cost you around 6500 BDT per person. You will need to get a
১২০০০ ফিট উপরের এই স্বর্গ থেকে বিশ্বের পাচটি পর্বতশৃঙ্গ মধ্যে চারটিই( এভারেস্ট, কাঞ্চনজঙ্ঘা, লোতসে, মাকালু) দেখতে পাবেন। কাঞ্চঞ্জঙ্ঘার আর হিমালয়ের পুরো রেঞ্জটাই দেখা মিলবে এখান থেকে।" উপরের কোটেড করা কথাটা কিন্তু আমার না । আমার গুরুর ,তিনি আমাকে motiveted করার জন্য গুছিয়ে উপরের কথা গুলো বলেছিলেন । কেননা সান্দাকফু যাওয়ার ততটা ইচ্ছে
এত কম খরচে থাইল্যান্ড ঘুরে আসতে পারবো সেটা কখনো ভাবি নি। অবশ্যই খরচ নির্ভর করে প্লেন ফেয়ারের উপর। আমরা চট্টগ্রাম থেকে ব্যাংকক আসা যাওয়া ১৮০০০টাকায় পেয়েছি। যেটা স্বাভাবিক ভাড়ার ছেয়ে অনেক কম। গুছিয়ে লিখার ব্যাপারে আমি এত এক্সপার্ট না। তবে চেষ্ঠা করবো পুরা ট্যুর প্লানটা বিস্তারিত লিখতে। নেট ঘুরে, ব্লগ পড়ে, টিওবি
দেশের সবচেয়ে বড় ফ্রেন্ডলি ট্যুর অর্গানাইজার Green Bangla-গ্রীন বাংলা ট্যুর 'এর সাথে ঘুরে আসুন। 🏔️ #বান্দরবান ও #নীলগিরি_নীলাচল ভ্রমণ, ৩ রাত ২ দিন ✈️ যাত্রা : ১০ জানুয়ারী , বৃহস্পতিবার, রাত ৯ টায় (ঢাকা থেকে)। ✈️ ফেরা : ১২ জানুয়ারী , শনিবার রাত ৯ টায় (বান্দরবান হতে)। ✈️ প্যাকেজ খরচঃ – জন প্রতি ৫,২০০/- (নন-এসি)। --
ঘোরাঘুরি কোনো সময় শেষ হয় না, একটার পর আরেকটা নতুন করে শুরু হতেই থাকে। শীতকালে অনেকে প্রচুর বেড়াতে ভালোবাসে কিন্তু সবার উদ্দেশ্য একই থাকে কক্সবাজার, বান্দরবান,রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি বা সেন্টমার্টিন। সবাই একই জায়গায় যায় তাই চিন্তা করলাম ভিন্ন কোথাও যাওয়া দরকার যাতে পর্যটকদের সমাগম কম থাকে এবং খরচ সীমিত থাকে (ছাএ জীবনের ঘোরোঘুরি)