মেঘের হাতছানি পেতে হলে চন্দ্রনাথ পাহাড়ে ঘুরে আসেন

সীতাকুণ্ড শহরের পূর্বে অবস্থিত চন্দ্রনাথ শৃঙ্গ প্রায় ১০২০ফুট (প্রায়) অথবা (৩১০ মিটার) উঁচু এবং চট্টগ্রাম জেলার সর্বোচ্চ স্থান। চন্দ্রনাথের সৌন্দর্য বলে বোঝানোর মত নয়। হাজার ফুট উপরে অবস্থিত এই মন্দিরের সৌন্দর্য অনন্য। সীতাকুন্ডের চন্দ্রনাথ পাহাড় সনাতন ধর্মালম্বীদের অত্যন্ত ধর্মীয় গুরুত্বপূর্ণ স্থান। উচু সিড়ি, মাটির রাস্তা, পাহাড়ের আঁকাবাঁকা পথ ধরে উঠতে গিয়ে ক্লান্ত হয়নি এমন মানুষের দেখা

লাক্কাতুরা চা বাগান,সিলেট ঘুরে আসা একদিন

শীতের মৌসুম।শুরু হয়ে গেল ভ্রমন প্রিয় মানুষের ভ্রমন ক্ষুদা।তাই তো সবাই ছুটাছুটি করবে দেশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত।আজকের কথা লাক্কাতুরা টি গার্ডেন নিয়ে।এটা শুধু তাদের জন্য যারা সিলেট ঘুরতে আসবেন।সিলেট এর কদমতলি নামবেন।কাউকে বললেই দেখিয়ে দিবে অথবা রাস্তা থেকে সোজা চলে যান ১০ মিনিট অথবা রিক্সা নিন।২০ টাকা ভাড়া নিবে বন্দর

স্বপ্নের ভ্রমন আমিয়াখুম ও নাফাখুম (বান্দরবন) যেভাবে যাবেন

কোন জোসনা ভরা রাতে চাদের আলোয় আমিয়াখুমের সৌন্দর্যে ডুবে যাবো কিংবা খুব ভোরে চোখ মেলেই মেঘে ঢাকা দেবতা পাহাড়ের নিচে আমিয়াখুমের ভয়ংকর শব্দে বয়ে চলা দেখে মুগ্ধ হব কিন্তু প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা থাকায় এবার তা আর হলোনা। হুট করেই সিদ্ধান্ত নিলাম বিজয়দিবসের ছুটিকে কাজে লাগিয়ে এই সুযোগে আমিয়াখুমের আহবানে সাড়া দিয়ে আসি। চট্টগ্রাম

প্রকৃতিক সৌন্দর্য, বাংলাদেশ ও আমাদের পাহাড়ী কন্যা বান্দরবান দর্শনীয় স্থানগুলি:

প্রকৃতিক সৌন্দর্য, বাংলাদেশ ও আমাদের পাহাড়ী কন্যা বান্দরবান। দর্শনীয় স্থান: ১.নীলাচল সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১৬শ’ ফুট উঁচু এই জায়গায় বর্ষা, শরৎ ও হেমন্ত— তিন ঋতুতে আকাশ ছোঁয়া যায় মেঘ,শহর থেকে এর দূরত্ব প্রায় ৫ কি:মি: ২. নীলগিরি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ২২০০ ফুট উচ্চে অবস্থানের কারণে নীলগিরি পর্যটন কেন্দ্র সর্বদা মেঘমণ্ডিত,শহর থেকে চান্দের গাড়ি

সিকিম যেভাবে যাবেন ও তথ্যবলী

আমি তেমন ভালো লিখতে পারিনা তাও চেষ্টা করছি কিছু লিখার। আপাতত পারমিশন নিয়ে লিখছি পরে ভ্রমণ কাহিনি নিয়ে লিখবো। ১। সিকিমের পারমিশন নির্দেশাবলী। ২। সিকিমে ঢুকার পর কিভাবে পারমিশন গুলো নিতে হয়। ৩।যারা সিকিম যাওয়ার জন্য পারমিশন নিতে চাচ্ছেন তারা ৩ পেইজের ফরমটি ফিলাপ করে এক কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি, পাসপোর্ট ও

ডিবির হাওর, জৈন্তাপুর, সিলেট যেভাবে যাবেন

গতবছর একটা ওয়েবসাইটে এখানকার একটা ছবি দেখেই মনে মনে প্ল্যান করে রেখেছিলাম এবছর এখানে আসার চেষ্টা করবোই। যখন ছবিটা দেখি তখন মাত্র এখানে শাপলার সিজন শেষ হয়েছে। তাই একবছর অপেক্ষা করা ছাড়া উপায় ছিলোনা। এদেশে অবশ্য শাপলার বিলের অভাব নেই৷ তবে যারা ঘুরতে পছন্দ করেন তাদের কাছে দেশের মধ্যে শাপলা দেখার জন্য

নেত্রকোনা ঘুরার জায়গায়াগুলি ও যেভাবে যাবেন

এখানে ঘুরবার জায়গাগুলো নিচে দেয়া হলো, যার প্রথম চারটিকে বিরিশিরি হিসেবে মানুষ বলে আসে: সোমেশ্বরী নদী সোমেশ্বরী চর চিনামাটির পাহাড় নীল-সবুজ জলের লেক বিজয়পুর বিজিবি ক্যাম্প বিজয়পুর জিরো পয়েন্ট কমলা বাগান উপজাতীয় কালচারাল একাডেমি গারো পল্লী গারো পাহাড় রানীখং চার্চ প্রথমে যাত্রা শুরু মহাখালী বাস স্ট্যান্ড থেকে "মা মণি পরিবহন" এ, রাত

একসাথে ঘুরে আসুন সোনারগাঁ যাদুঘর,পানাম নগর,মেঘনা নদীর পাড়

১. সোনারগাঁ যাদুঘরঃ সোনারগাঁও বাংলার ইতিহাসের এক গৌরবোজ্জ্বল প্রাচীন জনপদ। প্রায় তিনশত বছর সোনারগাঁও প্রাচীন বাংলার রাজধানী ছিল। সুলতানী আমলের পটভুমিতে আমাদের সোনালি ঐতিহ্যের দিকে পিছন ফিরে তাকিয়ে দেখতে বেছে নেয়া হয়েছিল সোনারগাঁকে। মুঘল সুবেদার ইসলাম খানের সময়ে ১৬০৮ সালে ঢাকায় রাজধানী স্থানান্তরিত হওয়ার পর সোনারগাঁয়ের গুরুত্ব ম্লান হয়ে যায়। তথাপি সোনারগাঁও

সিলেট টু শিলং

মূলত মেঘালয় রাজ্য বর্ষার মৌসুমেই ভ্রমণের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত । তবে শীতের সময়ে মেঘালয় ভ্রমণ করে আপনি নিরাশ হবেন না বরং খোঁজে পাবেন এক অন্য রকম মেঘালয়'কে। ভ্রমণ পিপাসু মনকে শীতল করাতে পারেন পাহাড় এবং মেঘের মাঝে নিজেকে হারিয়ে। সিলেট থেকে আমাদের ৪ জনের মেঘালয় ভ্রমণের- ১ম দিনঃ ভোর ৭ঃ৩০ মিনিটে সোবানীঘাট

আবার অন্নপূর্ণা হিমবাহে

সবারই জীবনে ছোট খাট অনেক স্বপ্ন থাকে। আমিও এর ব্যাতিক্রম নই। বরং আমার মনে হয় এই ছোট ছোট স্বপ্ন গুলোর জন্যই আসলে বেঁচে থাকা। এমনই ছোট্ট একটি স্বপ্ন ছিল একদিন হিমবাহের উপর হাঁটবো। হাঁটু পর্যন্ত পা নরম তুষারে দেবে যাবে, অনেক কষ্ট হবে তবুও এগিয়ে যাব। প্রতিক্ষণে হুশিয়ার থাকতে হবে, হয়ত আমার