মেঘ-পাহাড়-হ্রদের দেশে একদিন

শত শত ছোট বড় পাহাড় আর বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু শৃঙ্গ এভারেস্টকে বুকে ধারণ করে আছে উত্তরের দেশ নেপাল। পাহাড়, জলরাশি আর নাগরিক জীবন নেপালকে করেছে ভ্রমণপিপাসুদের আকর্ষণের জায়গা। প্রতি বছর প্রচুর মানুষ সারাবিশ্ব থেকে নেপাল ঘুরতে আসে, ঘুরে বেড়ায় এখানকার সবচেয়ে সুন্দর সব জায়গায় আর প্রিয়জনদের উপহার দেয় একটি সুন্দর অবকাশ। বাংলাদেশ

মিনি কক্সবাজার খ্যাত মৈনট ঘাট

গৎবাঁধা জীবনের একঘেয়ে রুটিন থেকে বের হয়ে কিছুটা প্রাণের স্পন্দন পেতে শহরের বাহিরে কোথাও ঘুরে আসলে মন্দ হয়না। তবে সময়ের অভাবে অনেকেই কক্সবাজার, সিলেট, রাঙামাটি যেতে পারেন না। সময়-সুযোগ, অর্থ সবকিছু মিলিয়ে আর যাওয়া হয়ে উঠে না। আর তাই তাদের জন্য সাপ্তাহিক ছুটিতে ঢাকার আশেপাশে কোথাও ঘুরে আসাই শ্রেয়। ছুটির দিনে অথবা

প্রাইড অব আফ্রিকা বা ব্লু ট্রেন: বিশ্বের সবচেয়ে সেরা ট্রেন ভ্রমণের অভিজ্ঞতা!

ব্লু ট্রেন বা প্রাইড অব আফ্রিকা ট্রেনটি পুরো পৃথিবীতে আনন্দদায়ক ভ্রমণ ট্রেনগুলোর মধ্যে অন্যতম। এমন অসাধারণ ভ্রমণ ট্রেন পুরো দুনিয়ার মধ্যে শুধুমাত্র দক্ষিণ আফ্রিকাতেই রয়েছে। বিলাস বহুল এই ট্রেনে কেবল একবার ভ্রমণ করতে ইউরোপ,আমেরিকা, ইংল্যান্ড সহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের শত শত পর্যটক প্রতিবছর দক্ষিণ আফ্রিকাতে আসে। ট্রেনটি মূলত পর্যটকদের নিয়ে টানা ৯

চর কুকরি-মুকরির বনে ক্যাম্পিং

প্রকৃতির অপার সৌন্দর্যের চর কুকরি মুকরি। ভোলা জেলায় এত সুন্দর কিছু আছে সত্যি আমার জানা ছিল না । নিঝুম প্রকৃতি, সবুজে ঘেরা চারদিক আর মুক্ত পাখ পাখালির দল আপনাকে গান শোনাবেই। পশুগুলো চরে বেড়ায় দিগন্তজোড়া মাঠজুড়ে মনে হয় যেন যত্নে আঁকা এক রঙ্গিন ক্যানভাস । এখানকার সমুদ্র সৈকতটিও বেশ পরিচ্ছন্ন ও নিরিবিলি।

১ দিনের সীতাকুণ্ড ও গুলিয়াখালি টুর সাথে বাশবাড়িয়া ও যেতে পারেন

৩ বন্ধু হঠাৎ প্লান করে ফেললাম যে ৪ তারিখ রাতে সীতাকুণ্ড থেকে ঘুড়ে আসবো যে কথা সে কাজ, ৪ তারিখ রাতে আমরা ৪৮০ টাকা দিয়ে ইউনিক বাস দিয়ে চলে গেলাম সীতাকুণ্ডে, রাত ৩ টা বাজে আমরা পৌছে গেলাম সীতাকুণ্ডের পৌর সদর,পুলিশ সেটশনে সেখান থেকে ১ মিনিট হাটলেই হোটেল পাওয়া যাবে। বাকী রাত

সাগরকন্যা কুয়াকাটা

অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি সাগর কন্যা কুয়াকটা যা পটুয়াখালী জেলায় অবস্থিত। কুয়াকাটা দক্ষিণ এশিয়ায় একটি মাত্র সমুদ্র সৈকত যেখানে দাঁড়িয়ে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত অবলোকন করা যায়। সমুদ্রের পেট চিরে সূর্য উদয় হওয়া এবং সমুদ্রের বক্ষে সূর্যকে হারিয়া যাওয়ার দৃশ্য অবলোকন করা নিঃসন্দেহে দারুন ব্যপার। কুয়াকাটা বেরী বাঁধ পেরিয়ে সমুদ্র সৈকতের দিকে যেতেই বাম

চন্দ্রনাথ পাহাড় সুপ্তধারা ঝর্না গুলিয়াখালি সী বিচ

বর্তমানে চন্দ্রনাথ পাহাড় হচ্ছে আলোচিত বিষয় এর শীর্ষে। সবাই একদিনের টুর হিসেবে চন্দ্রনাথ+গুলিয়াখালি+মহামায়া এ কায়াকিং এর দিকেই যাচ্ছে আমার আগে কায়াকিং করা হয়েছে...তাই এবার আমি মহামায়া নাহ গিয়ে টুর প্লেন করলাম একটু অন্য ভাবে চন্দ্রনাথ পাহাড়+সুপ্তধারা ঝর্না+গুলিয়াখালি বলে রাখি, একদিনের জন্য এটা কষ্টের...একটু সময় বিবেচনা করলেই করা যায়। তাহলে শুর করা যাক

খুমের স্বপ্নরাজ্যে বিচরণ

পদ্মঝিরি-দেবতাপাহাড়-অমিয়াখুম-সাতভাইখুম-ভেলাখুম-নাইক্ষ্যং লেক-নাফাখুম-রেমাক্রি-তিন্দু-বড়পাথর-সাংগু বিশ্ব ভ্রমণের চিন্তাভাবনা যারা করে রেখেছেন, তারা একটু এদিকে আসেন, অর্থাৎ বান্দরবানের দিকে আগে ঘুরে আসেন। বিশেষ করে যারা পাহাড়-নদী-ঝর্ণার প্রেমে আগে থেকেই নিমগ্ন, তাদের জন্য বান্দরবান পারফেক্ট জায়গা। বাংলাদেশের অনেক জায়গা ভ্রমণ করলেও এই জায়গায় যাওয়ার অতৃপ্তি নিয়ে অনেকদিন বসে ছিলাম, অবশেষে সেই অপেক্ষার প্রহর শেষ হল। আবার বলা

ঢাকা বান্দরবান রুমা বাজার বগালেক কেওক্রাডং

দিন-০(১০-০৯-১৮) আমাদের দল ছিল ১০জনের। পান্থপথ সিগনাল থেকে রাত ১০.৩০ মিনিটে আমাদের বান্দরবান এর উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু হয়।মজা মাস্তিতে সারারাতের জার্ণি শেষ হয় সকাল ৭টার দিকে। দিন-০১(১১-০৯-১৮) এরপর বাসস্ট্যান্ডে (পাবলিক টয়লেটে/কাউন্টারের টয়লেটে) ফ্রেশ হয়ে সকালের নাস্তা সেরে রুমা যাওয়ার বাসস্ট্যান্ডে পৌছে ৮.১৫মিনিট এর বাসে উঠি।আমরা ৪জন ছাদে উঠেছিলাম এক্সট্রিম লেভেল এর এডভেঞ্চার

A day in Mawa

একদিনে একটা ছোট ট্যুর দিয়ে আসতে চাইলে মাওয়া ঘুরে আসতে পারেন। মাওয়া গেলে ৪ টি স্পট এর কথা মাথায় রাখবেন। ১। মাওয়া ঘাট ২। পদ্মা রিসোর্ট ৩। মৃধা বাড়ি ৪। শামুর বাড়ি প্রথম ভিডিওতে সব গুলো স্পট কাভার করা হয়েছে। চাইলে পুরো জার্নি একবারেই এই ভিডিও থেকে দেখে নিতে পারেন। চাইলে ইউটিউবে