১দিনের কমান্ডো ট্যুর

ঢাকা-শ্রীমঙ্গল ★★যা যা দেখবেন:- মাধবপুর লেক লাউয়াছড়া রেইন ফরেষ্ট, ফিনলে চা বাগান চা গবেষনা কেন্দ্র হোটেল গ্রান্ড সুলতান ★★যাতায়াত মাধ্যমঃ- ঢাকা থেকে রাত ১০:২০ মিনিটে উপবন এক্সপ্রেস অথবা হানিফ,শ্যমলী,এনা বাস। ভ্রমণ পরিকল্পনাঃ- উপবনে উঠলে আপনাকে ভোর ৪টায় শ্রীমঙ্গলে নামিয়ে দিবে। আপনি নেমে স্টেশনের বিশ্রামাগারে সকালের আলো ফোটা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন, পাশেই মসজিদ

ট্যুর ডায়েরী

খাগড়াছড়ি সাজেক, ও রাঙ্গামাটি মেঘ,পাহাড় আর ঝর্নাপ্রেমীদের জন্য ৫ দিনের বিস্তারিত ট্যুর প্ল্যান। খরচ জনপ্রতি পড়েছিল ৫২০০ টাকা। নিচে সবকিছু যথাসম্ভব বলার চেষ্টা করেছি। সেমিস্টার ফাইনাল শেষে ৯ থেকে ১৩ নভেম্বর এই ৫ দিনে আমরা এই ট্যুর কমপ্লিট করি। আমরা ছিলাম মোট ১৪ জন। ( এটা আমার ট্রাভেলিং নিয়ে প্রথম পোস্ট। তাই

নীলাদ্রি লেক

টেকেরঘাটের চুনাপাথরের পরিত্যক্ত খনির লাইমস্টোন লেক যা স্থানীয় ভাবে "নীলাদ্রি লেক" নামেই পরিচিত। একসময় এখান থেকেই চুনাপাথরের কারখানার কাঁচামাল সাপ্লাই করা হতো, ফলশ্রুতিতে লেকের গভীরতা অনেক বেশী। পাশেই সাইনবোর্ড টানিয়ে তাই সতর্ক করা হয়েছে। একটু দূরেই টহলরত বি.এস.এফ থেকে সাবধান থাকাটা জরুরি। (ঢাকা- সুনামগঞ্জ -তাহিরপুর- টেকেরঘাট)। Post Copied From:Saikat Hussain‎>Travelers of Bangladesh

একদিনে অনেক কিছু

কায়াকিং: চারপাশে পাহাড় ঘেরা, নিরিবিলি, প্রশান্তিময় এক আবহে কায়াকিং করতে ৬ বন্ধু চলে গিয়েছিলাম মহামায়া লেকে। ভিতরের দিকে একদমই পিন পতন নিরবতা। কায়াকিং প্রতি ঘন্টা প্রতি কায়াক ৩০০/-, আধা ঘন্টা ২০০/-। প্রতি কায়াকে ২ জন করে বসা যায়। তবে স্টুডেন্ট আইডি সাথে থাকলে ঘন্টা প্রতি ২০০/-। গুলিয়াখালি সী বিচ: অস্থির এক জায়গা,

এক এর ভিতর চার

শুভলং ঝর্ণা ও শুভলং টি এন্ড টি পাহাড় কাপ্তাই লেক,রাঙামাটি ভ্রমণ পিয়াসুদের জন্য প্রকৃতির এক অপরূপ সৃষ্টি হচ্ছে রাঙামাটির শুভলং ঝর্ণা ও শুভলং টি এন্ড টি পাহাড়।সুউচ্চ পাহাড় থেকে পড়া ঝর্ণার পানি আপনাকে বিমোহিত করবেই।ঝর্ণার হিমশীতল পানি আপনার ক্লান্তিকে নিমিষেই দূর করে দেবে।শুভলং ঝর্ণার পাশেই আছে শুভলং টি এন্ড টি পাহাড়।এডভেঞ্চার প্রিয়

গুলিয়াখালী সী বীচ

নিরিবিলি সময় কাটানোর পারফেক্ট একটা জায়গা, এই বীচের সৌন্দর্য অনন্য বীচের চেয়ে একটু অন্যরকম। সবুজের খন্ড খন্ড অংশগুলো এর সৌন্দর্য বাড়িয়ে দিয়েছে। জোয়ারের সময় পানি কাছে চলে অাসে তখন দেখতে অারো বেশি সুন্দর লাগে। যাওয়ার পথে কিছুটা কাদা পাড় হয়ে যেতে হবে। যাদের কাদায় এলার্জি তারা বিকেলবেলা করে যাবেন, ঐ সময় বাটা

এক এর ভিতর ছয়

(ধনবাড়ী, করটিয়া,মহেরা,দেলদুয়ার,পাকুটিয়া, বালিয়াটি): ব্যক্তিগত গাড়ী ছাড়া সবগুলো জমিদার বাড়ী দেখে ফিরা সম্ভব না। আমরা 10 জন একটা হায়েস ভাড়া ( হায়েস ভাড়া 6000 টাকা সবকিছু সহ) নিয়ে শুক্রবার ছুটির দিনে ঢাকার আসাদ গেট হতে ভোর সাড়ে 5 টায় রওনা দেই। ধনবাড়ী জমিদার বাড়ীঃ আসাদগেট হতে সাভার - নবীনগর-চন্দ্রা-মির্জাপুর-পাকুল্লা- টাংগাইল বাই পাস- এলেঙ্গা

আজমীর শরীফ, রাজস্থান

হযরত খাজা মইনুদ্দিন চিশতি (র:) এর মাজার যা খাজা বাবার মাজার নামে বেশি পরিচিত। জাতি ধর্ম নির্বিশেষে প্রতি বছর লক্ষ লোক এখানে আসে। ১১৯৪ সালে হিন্দু রাজা পৃথিরাজ চৌহান কে মুহাম্মদ ঘুরী তরাইনের যুদ্ধে পরাজিত করার পর ইসলাম ধর্ম প্রচারের জন্য খাজা মইনুদ্দিন চিশতি (র:) আজমীর গমন করেন। প্রতি বছর ১-৬ রজব

মহেরা জমিদার বাড়ী, টাঙ্গাইল

নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের সবচেয়ে সুন্দর জমিদার বাড়ী! এরচেয়ে আরো অনেক বড় বড় আছে কিন্তু এত সুন্দর আর কোনটা দেখি নি। এখানে আমার দ্বিতীয়বার যাওয়া। এই জায়গার বিষয়ে নতুন একটা আপডেট দিতে চাচ্ছি। আজকে গিয়ে দেখলাম জমিদার বাড়ির পিছনে যে পুকুর ছিল তারও পিছনে খুব সুন্দর একটা পার্কের মত বানানোর কাজ চলছে এবং আজকেই

মিনি বাংলাদেশ

ঘুরে আসুন স্বাধীনতা কমপ্লেক্স (মিনি বাংলাদেশ) থেকে। অসম্ভব মনোমুগ্ধকর জায়গা! আর সৌন্দর্য সেটা তো বলার অপেক্ষা রাখে না।এটা একটা থিম পার্ক। যেখানে বাংলাদেশের বিখ্যাত স্থাপনাগুলোর ডামি বানানো হয়েছে।সংসদ ভবন, স্মৃতিসৌধ, কার্জন হল, সোনা মসজিদ, কান্তজিউ মন্দির, আহসান মঞ্জিল, লালবাগ কেল্লা, পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার কি নেই! তবে এই পার্ক এর সবচেয়ে বড় আকর্ষণ হল ২০ তলা