নির্মল, দুষণমুক্ত শহর হিসেবে রাজশাহীর পরিচিতি আজ বিশ্বজোড়া। রাজশাহী জেলা বিশেষ করে রাজশাহী শহর একইসাথে বিভিন্ন নামে পরিচিত, রেশম নগরী, শিক্ষা নগরী, আমের রাজধানী, শান্তির শহর, সবুজ নগরী অন্যতম। এসব প্রত্যেকটা বিশেষণই শুধু রাজশাহীকেই মানায়। রাজশাহীর সিল্ক দেশের সুনামের গন্ডি পেরিয়ে ছড়িয়ে পরেছে সারা বিশ্বে, রাজশাহীতে রয়েছে সকল ধরনের শিক্ষা প্রতিসঠান, রয়েছে
সমগ্র ভারত বর্ষের ইতিহাস পরিবর্তনের জন্য কালের সাক্ষী হয়ে যে স্থানটি সু অথবা কু পরিচিত তার নাম মুর্শিদাবাদ । বিশ্বাসঘাতকতা আর রক্তাক্ত অতীতের এক নগরী এই মুর্শিদাবাদ । এক বিশাল উপমাহাদেশ খন্ড বিখন্ড হবার শুরুটা হয়েছিল এখান থেকে । তাই বোধয় মুসলিম প্রধান এই অঞ্চলটিকে সবাই এড়িয়ে চলতে চায় । এড়িয়ে চলতে
সকাল ৯ টা। কুকরি ঘাট। আমরা সাতজন অপেক্ষা করতেছি নৌকার জন্যে। আগের দিন রাতেই ঠিক করে রেখেছিলাম যে আমাদের কে ৯ টায় ঘাট থেকে তুলে নিবে। উদ্দেশ্য ছিল সোনার চর, শিপ চর ঘুরে আসব আর সময় হলে ঢাল চরের তাড়ুয়া বিচ। মাঝি আসতে আসতে ১০ টা বাজল। পড়ে বুঝলাম মাঝি আমাদের বাজারের
একবার ভাবুন তো, জ্যোৎস্নার আলোয় আপনি আপনার প্রিয় মানুষটিকে সাথে নিয়ে থাকছেন বিশাল হাওড়ের উপর ভাসমান নৌকায়! কিংবা বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিচ্ছেন ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা রাতে সেই দোদুল্যমান নৌকায়! বেশ রোমাঞ্চকর / রোমান্টিক অনুভূতি... বলছিলাম সুনামগঞ্জ এর বিখ্যাত টাঙ্গুয়ার হাওড় এর কথা। এই বিষয়ে অনেক পোস্ট থাকলেও আমি জানাবো আমাদের ট্যুরের বিস্তারিত। শুধু
খুব অল্প খরচে ১ দিন সময় নিয়ে ঘুরে আসুন দেশের অন্যতম বৃহৎ হাওর থেকে। বলছি সুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওরের কথা। এই নভেম্বরের শুরুতেই আমরা ৮ জন মিলে ঘুরে এলাম টাঙ্গুয়ার হাওর থেকে। ঢাকা - সুনামগঞ্জ এবং ফিরতি বাসের খরচ বাদ দিলে বাদবাকি মোট খরচ নিতান্তই কম। ঢাকা থেকে এনা'র রাতের বাসে করে গিয়েছিলাম
ঝর্ণা প্রেম বড়ই অদ্ভুত, একবার পেয়ে বসলে আর ছাড়ার নাম নেই। কিছুদিন আগে তিন পাগল রওনা দিয়েছিলাম বড়কমলদহ ছোটকমলদহ, ছাগলকান্দা ও নাম না জানা কিছু ঝর্ণার উদ্দেশ্যে। . বড়দারোগার হাটের পাশের কাচা রাস্তা দিয়ে হাটলেই ট্রেইল।ট্রেইলে কিছুক্ষণ হাঁটলেই প্রথম একটা ঝর্ণা পরবে। পাশে পাহার বেয়ে উপরে চলে যাবেন (তেমন কোন রিস্কি নেই) এরপর
আমার মত যারা প্রথম বিদেশ ভ্রমন করার চিন্তা করছেন তারা বিশেষ করে অনেক দুশ্চিন্তায় থাকেন বাজেট কত লাগবে, ট্যুর প্লান কি করব, নিরাপত্তার ইস্যু, কোথায় থেকে কিভাবে কোথায় যাব, সব চিনব তো? আর যদি সাথে ফ্যামিলি নিয়ে যান তাহলে তো কথাই নেই। আমি আমার অয়াইফ নিয়ে উক্ত রুটে ভ্রমন করেছি। এবং আল্লাহর
এককথায় অসাধারণ😍 যারা যেতে চান তাদের জন্য ডিটেইলস টা.... চট্টগ্রাম এর একে খান থেকে যেকোন বাসে উঠে চলে যাবেন বাঁশবাড়িয়া বাজার।ভাড়া ৪০-৫০টাকা নিবে। তারপর ওখানে নামলেই সমুদ্র সৈকতে যাওয়ার ডিরেক্ট সি এন জি আছে।২০টাকা পার পারসন।।।। শেষ,অল্প খরচে বেশি লাভ😍 একটু বেশিই ভাল্লাগসে জায়গাটা💜 ছবিটা একটু এডিট করা,অরজিনাল টা পাচ্ছিনা।কিন্তু জায়গাটা আসলেই
পাহাড়ের রূপ যে সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তন হয় সেটা বান্দরবান না গেলে এতটা ভালো ভাবে বুঝতে পারতাম না। এর রূপ গ্রীষ্মে একরকম, বর্ষায় একরকম আবার শীতে আরেক রকম। সকালে এক দৃশ্য তো বিকালে অন্য দৃশ্য। প্রচন্ড রোদের মধ্যে যেমন সুন্দর লাগে, বৃষ্টির মধ্যে তা আবার অন্য সৌন্দর্যে হাজির হয়। তবে সবচেয়ে সুন্দর
কিশোরগঞ্জ জেলার মিঠামইন উপজেলার বিশাল এলাকা জুড়ে আছে এই হাওড়, চাইলে নৌকা কিংবা ট্রলার করে ঘুরতে পারবেন আর দেখবেন হাওর এর অপরূপ দৃশ্য। যে ভাবে যাবেন ঢাকা আবদুল্লাপুর থেকে কিশোরগঞ্জগামী অনেক বাস ছেড়ে যায়, ভাড়া সিমিত,দূরত্ব ৯৮ কিলোমিটার। যেতে সময় লাগবে ৪ ঘন্টা,। আপনাকে নামতে হবে কিশোরগঞ্জ শহরে সেখান থেকে মিঠামইন হাওর