অবস্থানঃ বাংলাদেশের নেত্রকোনা জেলার সর্ব উত্তরে ভারতের মেঘালয়ের গারো পাহাড়ের কোল ঘেসে নিরব দাড়ীয়ে ছোট্ট জনপদ দুর্গাপুর। একপাশে ময়মনসিংহের ধোবাউড়া উপজেলাঅন্য পাশে গারো পাহাড় আর উপত্যকা দিয়ে ঘেরা ভারতের মেঘালয়পুর্বে নেত্রকোনা জেলার কলমাকান্দা উপজেলা। আর দক্ষিণেপুর্বধলা উপজেলা। স্থানাঙ্ক: ২৫°৭.৫′ উত্তর ৯০°৪১.৩′ পূর্ব ইতিহাসঃ ১২৮০ খ্রীষ্টাব্দে মেঘালয়ের পূর্ব অংশে সু-সঙ্গ নামে এক পরগনার গোড়াপত্তন হয়। অভিযাত্রী মার্কোপোলো তাঁর
ভূমিকা: বাংলাদেশের ২য় গুরুত্বপূর্ণ শহর চট্ট্রগ্রাম। দেশের বাণিজ্যিক রাজধানী হিসেবে খ্যাত চট্টগ্রাম বাংলাদেশের ট্যুরিজম সেক্টরে অবদানও কম নয়। পাহাড়, নদী, সৈকত, লেক, খাবার সব কিছু মিলে চট্টগ্রাম অনেক ট্যুরিস্টের কাছেই একটি আকর্ষণীয় জায়গা। প্রতি বছর অনেক ট্যুরিস্ট আসে চট্টগ্রামে। শীতের সময় এ সংখ্যাটা সবচেয়ে বেশী থাকে। বার আউলিয়ার পূণ্যভূমি চট্টগ্রামে রয়েছে অনেক
বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানের সফর সময় [pdf-embedder url="https://vromonkari.com/wp-content/uploads/2016/06/Time_to_visit_at_different_places_of_Bangladesh.pdf"] More Details
জোঁকেরকামড়ের হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার ভাল উপায়ঃ ১।পানিতে তামাক ভিজিয়ে রেখে সেই পানিতে জামা কাপড়, মোজা ভিজিয়ে রেখে পরে শুকিয়ে নিয়ে পরলে জোঁক উঠবে না। তামাকে যে বিষাক্ত দ্রব্য আছে, সেটার জন্যই জোঁকের মতো প্রানী দূরে চলে যায়। অনেক দেশে বনে বাদাড়ে যারা ঘুরে বেড়ায় ও বাস করে, এটা তাদের পদ্ধতি। ২।ডেটল।
১। খাবার সংক্রান্তঃ খাবারের পূর্বেই প্রাইস জেনে নিবেন। দেশী মুরগীর অর্ডার দিলে নিশ্চিত থাকুন কক মুরগী গুছিয়ে দিবে। কাপ্তাই লেকের কাচকি ভূনা বা ফ্রাই কিন্তু মিস করবেন না। রাঙ্গামাটির অনেক হোটেলেই আতপ চালের ভাত রান্না হয়। চট্টগ্রাম ছাড়া অন্য অঞ্চলের লোকদের জন্য তা ভাল নাও লাগতে পারে। তাই আগেই জেনে নিবেন চাল
প্রস্তুত্তিঃ ১ টি ব্যাগ নিন। ভেজানোর জন্য কিছু জামা-কাপড়, রেইনকোট, ছাতা, তোয়ালে, গেঞ্জি, থ্রী কোয়ার্টার প্যান্ট যা ইচ্ছা নিন। লুংগি নিন (বদলানর জন্য)। সাতার না জানলে লাইফ জ্যাকেট। বেড়িয়ে পড়াঃ ১ম দিনঃ ঢাকার যেখানেই থাকেন সোজা সদরঘাট চলে যান সন্ধ্যা ৬ টার মধ্যে। ৫ নম্বর প্লাটুন থেকে ঢাকা-হুলারহাট - ভান্ডারিয়া রুটের যেকোন
বর্ণনাঃ বাংলাদেশের ভাসমান পেয়ারা বাজার বসে জলের দেশ বরিশাল এর দক্ষিণাঞ্চলের জেলা ঝালকাঠী ও স্বরূপকাঠীর বিভিন্ন জায়গায় । এর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হলো ভিমরুলি, আটঘর, কুড়িয়ানা বাজার। অনেকে এই ভাসমান বাজার সমুহকে থাইল্যান্ড এর ফ্লোটিং মার্কেট এর সাথে তুলনা করে থাকেন। প্রতিদিন কয়েক হাজার মন পেয়ারা বেচাকিনি হয় এই অঞ্চলে। দূর দুরান্ত
জেলা পরিচিতি : ভৌগলিক অবস্থান : আয়তন : ১,৭৮১.৭৪ বর্গ কিলোমিটার। উপজেলা (৫টি): ঠাকুরগাঁও সদর, পীরগঞ্জ, রাণীশংকৈল, বালিয়াডাঙ্গী, ও হরিপুর। নদী : টাঙ্গন নদী, নাগর নদী, কুলিক নদী, তীরনই নদী। অন্যান্য নদীসমূহ- পাথরাজ, ভুল্লী, দীপা, জুলেই এবং চুরামাটি ইত্যাদি ছোট নদী রয়েছে। মেলা : কালিমেলা, রম্নহিয়া আজাদ মেলা, নেকমরদ মেলা। দূর্যোগ প্রবণ
জেলা পরিচিতি : ভৌগলিক অবস্থান : লালমনিরহাট বাংলাদেশের উত্তরে অবস্থিত সীমান্তবর্তী একটি জেলা। ২৫.৪৮ ডিগ্রি থেকে ২৬.২৭ ডিগ্রি উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৮.৩৮ ডিগ্রি থেকে ৮৯.৩৬ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে জেলাটির অবস্থান। এ জেলার উত্তরে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহার ও জলপাইগুড়ি জেলা, দক্ষিণে রংপুর জেলা, পূর্বে কুড়িগ্রাম ও ভারতের কোচবিহার জেলা এবং পশ্চিমে রংপুর